BOOM

Trending Searches

    BOOM

    Trending News

      • ফ্যাক্ট চেক
      • বিশ্লেষণ
      • ফাস্ট চেক
      • আইন
      • Home-icon
        Home
      • Authors-icon
        Authors
      • Contact Us-icon
        Contact Us
      • Methodology-icon
        Methodology
      • Correction Policy-icon
        Correction Policy
      • ফ্যাক্ট চেক-icon
        ফ্যাক্ট চেক
      • বিশ্লেষণ-icon
        বিশ্লেষণ
      • ফাস্ট চেক-icon
        ফাস্ট চেক
      • আইন-icon
        আইন
      Trending Tags
      TRENDING
      • #Mamata Banerjee
      • #Narendra Modi
      • #Operation Sindoor
      • #Pahalgam Terrorist Attack
      • #Rahul Gandhi
      • Home
      • ফ্যাক্ট চেক
      • বিশ্বজুড়ে ফেসবুক পরিষেবা হঠাৎ...
      ফ্যাক্ট চেক

      বিশ্বজুড়ে ফেসবুক পরিষেবা হঠাৎ স্তব্ধ হয়ে গেলে, হোয়াটসঅ্যাপ বন্ধ হয়ে যাওয়ার গুজব ভাইরাল হয়

      মিথ্যে দাবি করা হচ্ছে সোশাল মিডিয়ায়। ফেসবুক জানিয়েছে, তাদের পরিষেবা ১০০ শতাংশ চালু হয়ে গেছে

      By - Saket Tiwari |
      Published -  7 July 2019 9:03 PM IST
    • বেশ কিছু মিথ্যে ও বিভ্রান্তিকর দাবি এখন ফেসবুক, হোয়াটসঅ্যাপ আর টুইটারের মতো সোশাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে শেয়ার করা হচ্ছে। বলা হচ্ছে, হোয়াটসঅ্যাপ অচিরেই বন্ধ হয়ে যাবে। বেশ কিছু ব্যবহারকারী বুধবার থেকে ফেসবুক আর হোয়াটসঅ্যাপে ছবি ও ভিডিও ডাউনলোড করতে না পারার পরেই ওই ধরনের বার্তা ছড়াতে থাকে।

      দাবিগুলির মধ্যে বিস্তর ফারাকও লক্ষ করা যায়। একটি মেসেজে বলা হয়, প্রতিদিন রাত ১১.৩০ থেকে সকাল ৬ পর্যন্ত বন্ধ থাকবে হোয়াটসঅ্যাপ। দাবিটিকে বিশ্বাসযোগ্য করতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর নামও জড়ানো হয় বিষয়টির সঙ্গে। অন্য একটি মেসেজে বলা হয়, এক সপ্তাহের জন্য নিষিদ্ধ হয়েছে হোয়াটসঅ্যাপ। এই খবরের উৎস হিসেবে উল্লেখ করা হয় গুগুলের নাম।

      ওই মেসেজে আরও দাবি করা হয়, হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহার করার জন্য এবার থেকে টাকা দিতে হবে। এবং তা বন্ধ করার উপায় হল মেসেজটি ১০ জনকে পাঠান।

      মিথ্যে দাবি সমেত টুইটের স্ক্রিনশট
      হোয়াটসঅ্যাপে ভুয়ো খবর ছড়াচ্ছিল, তেমন বেশ কয়েকটি মেসেজ

      সোশাল মিডিয়ায় সার্চ করলে বুম দেখে ফেসবুক আর টুইটারে এ সংক্রান্ত মেসেজ ভাইরাল হয়েছে। তার মধ্যে কয়েকটি ছিল হিন্দিতে। তাতে বলা হয়, “ব্রেকিং নিউজ: ভারতে ফেসবুকের প্রধান সার্ভার খারাপ হয়ে গেছে। কোনও ছবি বা ভিডিও ডাউনলোড করা যাচ্ছে না। কম্পানির কথা অনুয়ায়ী, পরিস্থিতি ঠিক হতে অনেক সময় লাগাবে।”

      (ब्रेकिंग न्यूज..भारत के अंदर व्हाट्सएप का मुख्य सर्वर हुआ खराब। आप डाउनलोड नहीं कर सकते कोई भी वीडियो फ़ोटो व्हाट्सएप कंपनी की मानें तो अभी काफी समय लग सकता है स्थिति सही होने में… }

      একটি ফেসবুক পোস্ট



      টুইটারেও একই ধরনের পোস্ট

      একই ধরনের দাবি ভাইরাল হয়েছিল মার্চ ২০১৯-এ। সেবার মেসেঞ্জার ও ইনস্টাগ্র্যামসহ ফেসবুক পরিবারের প্ল্যাটফর্মগুলি অকেজো হয়ে পড়ে।

      ফেসবুক অকেজো হয়ে পড়া সংক্রান্ত ‘দ্য গার্ডিয়ান’-এ প্রকাশিত লেখার স্ক্রিনশট

      ফেসবুক, টুইটারের বক্তব্য

      হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহার করার জন্য টাকা দিতে হবে, এ দাবিটিও ভুয়ো। হোয়াটসঅ্যাপের তরফ থেকে বা তার মূল কম্পানি ফেসবুকের কাছ থেকে সে রকম কোনও ইঙ্গিত পাওয়া যায়নি।

      বুম হোয়াটসঅ্যাপের অফিসিয়াল বক্তব্য জানার জন্য তাদের লিখেছে। তাদের উত্তর পাওয়া গেলে, এই প্রতিবেদন আপডেট করা হবে। তবে, ফেসবুক ইতিমধ্যেই জানিয়ে দিয়েছে যে, সমস্যাটির সমাধান হয়ে গেছে এবং ব্যবহারকারীরা তাদের সবকটি পরিষেবাই পেতে থাকবেন।



      টুইটারে মেসেজ যাচ্ছে না বলে ব্যবহারকারীরা অভিযোগ করলে টুইটারের তরফ থেকে একটা সমস্যার কথা স্বীকার করা হয়ে। পরে তারা জানায় যে সেটি সমাধানও করা হয়েছে।



      ইতিমধ্যে, বিশ্বজুড়ে ফেসবুক আর হোয়াটসঅ্যাপ বন্ধ হয়ে যাওয়ার সম্ভাব্য কারণ নিয়ে যখন বিতর্ক চলছে, তখন প্রথম-সারির গোয়েন্দা সংস্থা সিআইএ নিজেকে নিয়ে একটু রসিকতা করে। তারা বলে, “আমরাও ক্ষতিগ্রস্ত। এর পেছনে আমাদের কোনও হাত নেই।”



      Tags

      Facebookfake newsFALSE INFORMATIONFALSE NEWSFeaturedGLOBAL SHUTDOWNOUTAGEWHATSAPP SHUTDOWN
      Read Full Article
      Claim :   প্রতিদিন রাত ১১.৩০ থেকে সকাল ৬ পর্যন্ত বন্ধ থাকবে হোয়াটসঅ্যাপ। দাবিটিকে
      Claimed By :  FACEBOOK POSTS
      Fact Check :  FALSE
      Next Story
      Our website is made possible by displaying online advertisements to our visitors.
      Please consider supporting us by disabling your ad blocker. Please reload after ad blocker is disabled.
      X
      Or, Subscribe to receive latest news via email
      Subscribed Successfully...
      Copy HTMLHTML is copied!
      There's no data to copy!