BOOM

Trending Searches

    BOOM

    Trending News

      • ফ্যাক্ট চেক
      • বিশ্লেষণ
      • ফাস্ট চেক
      • আইন
      • Home-icon
        Home
      • Authors-icon
        Authors
      • Contact Us-icon
        Contact Us
      • Methodology-icon
        Methodology
      • Correction Policy-icon
        Correction Policy
      • ফ্যাক্ট চেক-icon
        ফ্যাক্ট চেক
      • বিশ্লেষণ-icon
        বিশ্লেষণ
      • ফাস্ট চেক-icon
        ফাস্ট চেক
      • আইন-icon
        আইন
      • Home
      • ফ্যাক্ট চেক
      • প্লাবিত অসম: ভাইরাল হল প্লাবনের...
      ফ্যাক্ট চেক

      প্লাবিত অসম: ভাইরাল হল প্লাবনের পুরনো ছবি

      বুম অনুসন্ধান করে দেখেছে যে অসমের আগের বন্যার পুরনো ছবি সাম্প্রতিক বন্যার ছবি বলে ভাইরাল হয়েছে।

      By - Anmol Alphonso | 18 July 2019 6:56 AM GMT
      • Facebook
      • Twitter
      • Whatsapp
      • Telegram
      • Linkedin
      • Email
      • Print
      • link
      • Facebook
      • Twitter
      • Whatsapp
      • Telegram
      • Linkedin
      • Email
      • Print
      • link
      • Facebook
      • Twitter
      • Whatsapp
      • Telegram
      • Linkedin
      • Email
      • Print
      • link
    • সোশাল মিডিয়ায় বেশ কয়েকটি ছবি অসমে সাম্প্রতিক বন্যা পরিস্থিতির ছবি হিসাবে ভাইরাল হয়েছে। কিন্তু ছবিগুলির এই দাবি আসলে মিথ্যে।

      আমরা টুইটারে দেখতে পাই ইউজাররা #অসম ফ্লাড এই হ্যাসটাগে এই ছবিগুলি সাম্প্রতিক বন্যার ছবি বলে শেয়ার করেছেন। অসমে বন্যা পরিস্তিতির ফলে প্রায় ২৬ লক্ষ মানুষের জীবন বিপর্যস্ত এবং ১১ জন ব্যাক্তির মৃত্যু হয়েছে বলে জানা গেছে।

      যে টুইটে ছবিগুলি সাম্প্রতিক বলে দাবি করা হয়েছে।

      টুইটটি দেখা যাবে এখানে। টুইটটি আর্কাইভ করা আছে এখানে। এই প্রতিবেদনটি লেখা পর্যন্ত টুইটটি ২৬৫ বার রিটুইট করা হয়েছে এবং ৩১০টি লাইক পেয়েছে।



      তথ্য যাচাই

      ১. ছবি

      পুরনো ছবি।

      রাশিয়ান সার্চ ইঞ্জিন ইয়ান্ডেক্সে রিভার্স ইমেজ সার্চ করে আমরা দেখতে পাই যে এই ছবিটি পুরনো।

      ইয়ান্ডেক্সে সার্চের ফল।

      এই সার্চের ফলে আমরা কিছু ছবি দেখতে পাই যার শিরোনাম ছিল '২০০৮ বিহার বন্যা'। আমরা ২০১৬ সালের 'বন্যা পরিস্তিতি সামলাতে বিহার সরকারের প্রস্তুতি' নামে অমর উজালার একটি প্রতিবেদন দেখতে পাই।

      ২০১৬ সালের অমর উজালার প্রতিবেদনে ওই একই ছবি ব্যবহার করা হয়েছে।

      ২. ছবি

      ২০১৬ সালের জুলাইয়ের ছবি।

      গুগল রিভার্স ইমেজ সার্চ করে জানা গেছে এএফপি-র পক্ষ থেকে কুলেন্দু কলিতা এই ছবিটি তুলেছিলেন ২০১৬ সালে, যখন অসমে বন্যা হয়েছিল।

      চিত্র সৌজন্য কুলেন্দু কলিতা/ এএফপি/ গেটি ইমেজ

      ছবিটির বর্ণনায় লেখা হয়েছে, "২০১৬-র ২৭ জুলাই দক্ষিণ-পশ্চিম গৌহাটির দক্ষিণ কামরূপের ব্রহ্মপুত্র নদের কাছে বাতাহিদিয়ায় ভারতীয় বাচ্চারা জলে ডুবে যাওয়া বাড়ির ছাদে বসে আছে।"

      ৩. ছবি

      ২০১৭ সালের অগস্টের ছবি।

      অসমের কাজিরাঙ্গা ন্যাশনাল পার্কে বন্যার জলে বাঘের মৃতদেহ ভাসার ছবিটি ২০১৭ সালের অগস্টের।

      ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের প্রতিবেদনে প্রকাশিত ছবি।

      ২০১৮ সালের সেপ্টেম্বরে যখন এই ছবিটি ভাইরাল হয়েছিল, বুম তথন ছবিটি যাচাই করে দেখেছিল যে এটি অসমে বন্যার সময় কাজিরাঙ্গা ন্যাশনাল পার্কের ছবি।

      Tags

      Assam ASSAM FLOODS fake news Featured 
      Read Full Article
      Claim :   জুলাই ২০১৯ এর অসমে বন্যার ছবি
      Claimed By :  TWITTER
      Fact Check :  False
      • Facebook
      • Twitter
      • Whatsapp
      • Telegram
      • Linkedin
      • Email
      • Print
      • link
      • Facebook
      • Twitter
      • Whatsapp
      • Telegram
      • Linkedin
      • Email
      • Print
      • link
      • Facebook
      • Twitter
      • Whatsapp
      • Telegram
      • Linkedin
      • Email
      • Print
      • link
      Next Story
      • Facebook
      • Twitter
      • Whatsapp
      • Telegram
      • Linkedin
      • Email
      • link
      • Facebook
      • Twitter
      • Whatsapp
      • Telegram
      • Linkedin
      • Email
      • link
      • Facebook
      • Twitter
      • Whatsapp
      • Telegram
      • Linkedin
      • Email
      • link
      Our website is made possible by displaying online advertisements to our visitors.
      Please consider supporting us by disabling your ad blocker. Please reload after ad blocker is disabled.
      X
      X
      We use cookies for analytics, advertising and to improve our site. You agree to our use of cookies by continuing to use our site. To know more, see our Cookie Policy and Cookie Settings.Ok
      Or, Subscribe to receive latest news via email
      Subscribed Successfully...
      Copy HTMLHTML is copied!
      There's no data to copy!