BOOM

Trending Searches

    BOOM

    Trending News

      • ফ্যাক্ট চেক
      • বিশ্লেষণ
      • ফাস্ট চেক
      • আইন
      • Home-icon
        Home
      • Authors-icon
        Authors
      • Contact Us-icon
        Contact Us
      • Methodology-icon
        Methodology
      • Correction Policy-icon
        Correction Policy
      • ফ্যাক্ট চেক-icon
        ফ্যাক্ট চেক
      • বিশ্লেষণ-icon
        বিশ্লেষণ
      • ফাস্ট চেক-icon
        ফাস্ট চেক
      • আইন-icon
        আইন
      • Home
      • ফ্যাক্ট চেক
      • চিতাবাঘের এই শিকার দৃশ্যের ছবিটি...
      ফ্যাক্ট চেক

      চিতাবাঘের এই শিকার দৃশ্যের ছবিটি তোলার পর ফটোগ্রাফার কী মানসিক অবসাদে ভুগছেন?

      ২০১৩ সালে ছবিটি তোলেন ওয়াইল্ড লাইফ ফটোগ্রাফার অ্যালিশন বাটিজিয়েগ। তিনি ২০১৭ সালেই জানান ওই রটনাটি ভুয়ো এবং মনগড়া।

      By - Sk Badiruddin | 28 Oct 2019 12:29 PM GMT
      • Facebook
      • Twitter
      • Whatsapp
      • Telegram
      • Linkedin
      • Email
      • Print
      • link
      • Facebook
      • Twitter
      • Whatsapp
      • Telegram
      • Linkedin
      • Email
      • Print
      • link
      • Facebook
      • Twitter
      • Whatsapp
      • Telegram
      • Linkedin
      • Email
      • Print
      • link
    • কেনিয়ার মাসাইমারাতে চিতাবাঘের ইম্পালা শিকারের ছবি ফেসবুকে বিভ্রান্তিকর দাবি সহ ভাইরাল হয়েছে। ইম্পালা হল এক বিশেষ প্রজাতির কৃষ্ণসারমৃগ (Antelope)। ওই ফেসবুক পোস্টে মিথ্যে দাবি করা হয়েছে যে, ওই শিকার দৃশ্যের ছবি যে ফটোগ্রাফার লেন্সবন্দি করেছিলেন তিনি নাকি অবসাদে চলে যান এই দৃশ্য দেখার পরে।

      পোস্টটিতে লেখা হয়েছে, ‌‘‘এই ছবিটা শ্রেষ্ঠ ছবির পুরস্কার পেয়েছে। ফেটোগ্রাফার ছবিটা তোলার পর ডিপ্রেসনে চলে যান। চিতা বাঘ গুলো মা হরিণ ও তার দুই বাচ্চাকে ধাওয়া করে। মা হরিণটা খুব সহজেই চিতা বাঘগুলোর কাছে নিজেকে ধরা দেয় অথচ সে দৌড়ে পালিয়ে যেতে পারতো কিন্তু সে তা না করে নিজেকে বলি দেয়, যাতে তার বাচ্চা দুটো পালিয়ে যেতে পারে। ছবিতে দেখা যাচ্ছে চিতা বাঘগুলোর খাবারে পরিনত হওয়া মা হরিণটি তার বাচ্চাদের দূরে নিরাপদে পালিয়ে যাওয়া অবধি তাকিয়েই আছেন। মা তো মা ই! পৃথিবীর ইতিহাসে মা একটি পবিত্র নাম।’’

      এই প্রতিবেদনটি লেখার সময় পর্যন্ত পোস্টটি শেয়ার করেছেন ২ হাজার ৪০০ জনের বেশি। লাইক করেছেন ২৭৩ জন।

      পোস্টটির স্ক্রিনশট।

      পোস্টটি দেখা যাবে এখানে। পোস্টটি আর্কাইভ করা আছে এখানে।

      তথ্য যাচাই

      বুম রিভার্স সার্চ করে জানতে পেরেছে ছবিটি ওয়াইল্ড লাইফ ফটোগ্রাফার অ্যালিশন বাটিজিয়েগের তোলা। ছবিটি অ্যালিশনের ওয়েবসাইটে দেখা যাবে।

      শিকার দৃশ্যের ওই পর্বে বিভিন্ন মুহূর্তের ৯ টি ছবি তোলেন ফটোগ্রাফার অ্যালিশন বাটিজিয়েগ। অ্যালিশন ছবিটির বর্ণনা বিস্তারিত ভাবে লিখেছেন তার ওয়েবসাইটে, যার সারমর্ম নীচে দেওয়া হল।

      তিনি ২০১৩ সালের সেপ্টেম্বর মাসে চিতাবাঘের ইম্পালা শিকারের দৃশ্যটি লেন্সবন্দি করেন কেনিয়ের মাসাইমারতে। নারাশা নামের মা চিতা বাঘটি তার শাবকদের শিকার ধরার কৌশল শেখাচ্ছিল; শিকারকে কীভাবে নাস্তানবুদ করতে হবে তারই প্রশিক্ষন দেওয়ার চেষ্টা করছিল মা চিতাবাঘ নারাশা।

      বারবার মা চিতা নারাশা তার শাবকদের শিখিয়ে দিলেও বারবার ব্যর্থ হচ্ছিলো তারা। তিনি সমগ্র শিকারের দৃশ্যটির প্রতিটি ধাপ ক্যামেরায় তোলেন।

      যদিও কয়েক মুহুর্তে পরেই তারা ওই ইম্পালাকে ধরাশায়ী করেছিল চিতা শাবকরা তাদের অপরিপক্ক কৌশলেই।

      অ্যালিশন বাটিজিয়েগ-এর ওয়েবসাইটে থাকা ওই ছবি নিয়ে বক্তব্য।

      ২০১৭ সালের ১৩ ফেব্রুয়ারী অ্যালিশন বাটিজিয়েগ ফেসবুক পোস্টে ফটোগ্রাফারের অবসাদে চলে যাওয়ার সংক্রান্ত ভুয়ো রটনার ব্যাপারে তার অসস্থান স্পষ্ট করেন। তিনি ওই পোস্টে লেখেন, ‘‘...এই ভুয়ো গল্প সহ ছবিটি লক্ষাধিকবার বিভিন্ন সোশাল মিডিয়ায় শেয়ার করা হচ্ছে। আমি লক্ষাধিক মেসেজের বন্যায় ভেসে যাচ্ছি। আমাকে জিজ্ঞেস করা হচ্ছে আমি কী ‘আবসাদগ্রস্ত ফটোগ্রাফার’। আমাকে লিঙ্কডইনে ট্যাগ করা হচ্ছে ভুয়ো রটনায় যা আমার পেশার দফারফা করতে চলেছে। কি বিষাক্ত পৃথিবীতে বাস করি আমরা। বোকা ধোকাবাজ লোকজন পাগলের মত ফেক নিউজ ছড়াচ্ছে।’’

      ভুয়ো রটনা নিয়ে অ্যালিশন বাটিজিয়েগের ফেসবুক পোস্ট।

      Tags

      ALISON BUTTIGIEG CHEETAH DEPRESSION fake news Featured IMPALA KENYA MAASAI MARA MENTAL HEALTH PHOTOGRAPHY WILDLIFE অ্যালিশন বাটিজিয়েগ কেনিয়া ফটোগ্রাফি মাসাইমারা 
      Read Full Article
      Claim :   শিকার দৃশ্যের ছবিটি তোলার পর ফটোগ্রাফার মানসিক আবসাদগ্রস্ত হয়ে যান
      Claimed By :  FACEBOOK POST
      Fact Check :  FALSE
      • Facebook
      • Twitter
      • Whatsapp
      • Telegram
      • Linkedin
      • Email
      • Print
      • link
      • Facebook
      • Twitter
      • Whatsapp
      • Telegram
      • Linkedin
      • Email
      • Print
      • link
      • Facebook
      • Twitter
      • Whatsapp
      • Telegram
      • Linkedin
      • Email
      • Print
      • link
      Next Story
      • Facebook
      • Twitter
      • Whatsapp
      • Telegram
      • Linkedin
      • Email
      • link
      • Facebook
      • Twitter
      • Whatsapp
      • Telegram
      • Linkedin
      • Email
      • link
      • Facebook
      • Twitter
      • Whatsapp
      • Telegram
      • Linkedin
      • Email
      • link
      Our website is made possible by displaying online advertisements to our visitors.
      Please consider supporting us by disabling your ad blocker. Please reload after ad blocker is disabled.
      X
      X
      We use cookies for analytics, advertising and to improve our site. You agree to our use of cookies by continuing to use our site. To know more, see our Cookie Policy and Cookie Settings.Ok
      Or, Subscribe to receive latest news via email
      Subscribed Successfully...
      Copy HTMLHTML is copied!
      There's no data to copy!