BOOM

Trending Searches

    BOOM

    Trending News

      • ফ্যাক্ট চেক
      • বিশ্লেষণ
      • ফাস্ট চেক
      • আইন
      • Home-icon
        Home
      • Authors-icon
        Authors
      • Contact Us-icon
        Contact Us
      • Methodology-icon
        Methodology
      • Correction Policy-icon
        Correction Policy
      • ফ্যাক্ট চেক-icon
        ফ্যাক্ট চেক
      • বিশ্লেষণ-icon
        বিশ্লেষণ
      • ফাস্ট চেক-icon
        ফাস্ট চেক
      • আইন-icon
        আইন
      Trending Tags
      TRENDING
      • #Mamata Banerjee
      • #Narendra Modi
      • #Operation Sindoor
      • #Pahalgam Terrorist Attack
      • #Rahul Gandhi
      • Home
      • বিশ্লেষণ
      • ৬৩ জন ভারতীয় বিলিয়নিয়ারের সম্পদ...
      বিশ্লেষণ

      ৬৩ জন ভারতীয় বিলিয়নিয়ারের সম্পদ ২০১৮ সালের কেন্দ্রীয় বাজেটের চেয়েও বেশি: অক্সফ্যাম

      রিপোর্টে স্পষ্ট, বিশ্ব জুড়ে মহিলা ও বালিকাদের তীব্র শোষণ করে কী বিপুল পরিমাণ সম্পদ পুঁজিপতিরা অর্জন করেছে।

      By - Archis Chowdhury |
      Published -  23 Jan 2020 8:09 PM IST
    • ৬৩ জন ভারতীয় বিলিয়নিয়ারের সম্পদ ২০১৮ সালের কেন্দ্রীয় বাজেটের চেয়েও বেশি: অক্সফ্যাম

      অক্সফ্যাম-এর একটি সমীক্ষায় জানা গেছে, ৬৩ জন ভারতীয় বিলিয়নিয়ার (১ বিলিয়ান=১০০ কোটি)-এর সম্পদের পরিমাণ ২০১৮-১৯ আর্থিক বছরের জন্য সারা দেশের বাজেট বরাদ্দের (যার পরিমাণ ছিল ২৪ লক্ষ ৪২ হাজার ২০০ কোটি টাকা) চেয়েও বেশি। পাশাপাশি দেশের ৯৫ কোটি ৩০ লক্ষ মানুষের (যারা দেশের জনসংখ্যার একেবারে তলার দিকের ৭০ শতাংশ) মোট সম্পদের চেয়েও ১ শতাংশ ভারতীয় ধনীর সম্পদের পরিমাণ বেশি।

      বিশ্ব অর্থনৈতিক ফোরাম-এর ৫০ তম সম্মেলনের ঠিক আগে অক্সফ্যামের এই সমীক্ষা (যার নাম: টাইম টু কেয়ার) দেখিয়ে দেয়, বিশ্ব জুড়ে অসাম্যের নগ্ন চেহারাটা ঠিক কী রকম! এই সমীক্ষা আরও দেখিয়েছে, কীভাবে মহিলাদের উপর তীব্র আর্থিক শোষণ চালিয়ে বিত্তবান উচ্চবর্গীয়রা বিশ্বজুড়ে নারীদের প্রতি বৈষম্যমূলক আর্থিক নীতি অনুসরণ করেছে।

      ধনী বনাম দরিদ্ররা

      ২০১৫ সালের মুম্বই (ছবি: শাটারস্টক)

      সমীক্ষায় আরও প্রকাশ, পৃথিবীর মোট জনসংখ্যার ৬০ শতাংশ অর্থাৎ ৪৬০ কোটি মানুষের মোট সম্পদের চেয়ে মাত্র ২১৫৩ জন বিলিয়নিয়ারের সম্পদ অনেক বেশি।

      সমীক্ষায় দেখা যাচ্ছে, সারা পৃথিবীতে ১৫ বছর বা তদূর্ধ্ব বয়সের মহিলাদের কাজের জন্য না-দেওয়া বেতন বা মজুরির পরিমাণ অন্তত ১৮০ লক্ষ কোটি ডলার, যার পরিমাণ বিশ্বের প্রযুক্তি শিল্পে নিয়োজিত অর্থের ৩ গুণ।

      ভারতীয় অক্সফ্যামের সিইও অমিতাভ বেহর (যিনি এই মুহূর্তে দাভোসে রয়েছেন) জানাচ্ছেন: "আমাদের ভাঙা-চোরা অর্থনীতি সাধারণ মানুষকে শোষণ ও বঞ্চনা করে বিলিয়নিয়ার ও বৃহৎ ব্যবসায়ীদের পকেট ভারী করছে। কোনও সন্দেহ নেই যে জনসাধারণ এখন প্রশ্ন করতে শুরু করেছেন, এই বিলিয়নিয়ারদের থাকার দরকারটাই বা কী?"

      Is it any surprise that people around the🌍are questioning if billionaires should exist?

      We call upon leaders to meet the crisis of extreme inequality that's robbing people's dignity & burning our planet.

      Read my #Davos blog out now: https://t.co/3gRVoaqi5v@Oxfam #WEF20 @wef

      — Amitabh Behar (@AmitabhBehar) January 20, 2020

      ২১ জানুয়ারি থেকে সুইজারল্যান্ডের দাভোসে অনুষ্ঠিত বিশ্ব অর্থনৈতিক ফোরামের আসন্ন ৫ দিনব্যাপী সম্মেলনে এই ধনবৈষম্য ও অসাম্যের বিষয়টি আলোচিত হওয়ার সম্ভাবনা। ২০১৮ সালের জন্য অক্সফ্যাম ১৫৭টি দেশের যে অসাম্য-সূচক তৈরি করেছে, তাতে ভারতের স্থান ১৪৭।

      অমিতাভ বেহর জানান: "আজকের অসম অর্থনৈতিক ব্যবস্থার সবচেয়ে বড়ো বলি হলেন মহিলা ও বালিকারা। তারা কোটি-কোটি ঘন্টা রান্নাবান্না করা, জামাকাপড় কাচা, শিশু ও বয়স্কদের পরিচর্যায় ব্যয় করেন। আমাদের অর্থনীতি, ব্যবসা ও সমাজকে যা চালনা করে, সেই গোপন ইঞ্জিনটি হলো এই অবৈতনিক শ্রম। মহিলারাই এই গোপন ইঞ্জিন, যা হতে গিয়ে তারা লেখাপড়া করার সুযোগ পান না, ভদ্রস্থ রোজগার করার সুযোগ পান না, সমাজ কীভাবে, কোন পথে চলবে, সে ব্যাপারে তাদের কোনও মতামত নেওয়া হয় না, আর তাই তারা একেবারে সমাজের নীচের তলার ফাঁদে আটকা পড়ে ছটফট করেন।"

      অর্থনৈতিক বিকাশে নিহিত লিঙ্গবৈষম্য

      ভারতের গুজরাত, জুন ২০১৫: জনজাতির গ্রামে এক বালিকা ঘরের সদস্য সবাই মেয়ে এরকম একটি ঘরের সমীক্ষা করছে। (ছবি: শাটারস্টক)

      সাম্প্রতিক সমীক্ষা রিপোর্টে মহিলা গৃহ-পরিচারিকাদের কথাও তুলে আনা হয়েছে, যাদের ছাড়া অনেক ভারতীয় গৃহস্থালি কার্যত অচল।

      সমীক্ষা-রিপোর্ট অনুযায়ী এ রকম একজন মহিলার কোনও প্রযুক্তি সংস্থার সিইও-র সমান বার্ষিক বেতন আয় করতে অন্তত ২২ হাজার ২৭৭ বছর লাগবে।

      পর্যবেক্ষণে আরও দেখা গেছে, প্রতিদিন ওই মহিলা ও কিশোরীরা গড়ে ৩২৬ কোটি ঘন্টা অবৈতনিক শ্রম দান করে থাকেন, যার মোট অবদান অর্থনীতিতে বছরে ১৯ লক্ষ কোটি টাকা। এটা ২০১৯ সালে ভারতের শিক্ষাখাতে বাজেট ৯৩ হাজার কোটি টাকার ২০ গুণ বেশি।

      রিপোর্টে আরও তুলে ধরা হয়েছে, সারা বিশ্বেই সব সরকারই সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি ও সংস্থাদের কাছ থেকে অনেক কম কর আদায় করছে। পাশাপাশি জরুরি সরকারি পরিষেবা ও পরিকাঠামো খাতে খরচ উত্তোরোত্তর হ্রাস করে চলেছে, যে-খাতে আরও ব্যয় করা হলে মহিলা ও কিশোরীদের কাজের বোঝা বেশ কিছুটা হাল্কা করা যেত।

      Tags

      WEFWorld Economic ForumDavosOxfamInequalityWomen LabourCare Economy
      Read Full Article
      Next Story
      Our website is made possible by displaying online advertisements to our visitors.
      Please consider supporting us by disabling your ad blocker. Please reload after ad blocker is disabled.
      X
      Or, Subscribe to receive latest news via email
      Subscribed Successfully...
      Copy HTMLHTML is copied!
      There's no data to copy!