BOOM
  • ফ্যাক্ট চেক
  • বিশ্লেষণ
  • ফাস্ট চেক
  • আইন
  • Home-icon
    Home
  • Authors-icon
    Authors
  • Contact Us-icon
    Contact Us
  • Methodology-icon
    Methodology
  • Correction Policy-icon
    Correction Policy
  • ফ্যাক্ট চেক-icon
    ফ্যাক্ট চেক
  • বিশ্লেষণ-icon
    বিশ্লেষণ
  • ফাস্ট চেক-icon
    ফাস্ট চেক
  • আইন-icon
    আইন
  • Home
  • ফ্যাক্ট চেক
  • লখনউ-এ ইমামের বাড়িতে ডাকাতির...
ফ্যাক্ট চেক

লখনউ-এ ইমামের বাড়িতে ডাকাতির চেষ্টা 'সংঘী' আক্রমণ বলে ছড়ানো হচ্ছে

লখনউ-এর পুলিশ এবং আহত ইমাম জানিয়েছেন—ঘটনার পিছনে কোনও সাম্প্রদায়িক বিদ্বেষের ব্যাপার নেই।

By - Swasti Chatterjee |
Published -  20 Nov 2019 11:10 AM IST


  • বাড়িতে ডাকাতি হওয়ার সময় আহত এক মৌলানার ছবি শেয়ার করা হচ্ছে একটি ভুয়ো বিবরণী সহ, যে আরএসএস ও বজরঙ দলের লোকেরা নাকি তার প্রাণনাশের চেষ্টা করেছিল।

    ছবিতে দেখা এই ব্যক্তি (যিনি জেল রোড মসজিদের ইমাম) মৌলানা আবদুল মুখিম-এর সঙ্গে বুম এ ব্যাপারে কথা বললে তার বক্তব্য, এই হামলার পিছনে কোনও সাম্প্রদায়িক প্রবণতা খুঁজে পাওয়া কঠিন, কারণ মাত্র একজন লোকই ডাকাতির চেষ্টা করেছিল। লখনউ-এর পুলিশও এই হামলার পিছনে সাম্প্রদায়িক বিদ্বেষের রূপ দেখতে পায়নি, কারণ অভিযুক্ত ও ধৃত ব্যক্তিটির মানসিক ভারসাম্যের গোলমাল রয়েছে এবং সে স্রেফ ডাকাতির উদ্দেশ্যেই ইমামের বাড়িতে ঢুকেছিল।

    ভাইরাল ভুয়ো বার্তাটিতে আক্রান্ত ইমাম আবদুল মুখিমকে ভুলভাবে শনাক্ত করা হয়েছে হাফিজ আদনান বলে এবং খবরের উত্স হিসাবে নেওয়া হয়েছে চৌধুরী সালমান নাদভি এবং খান উসমান আজমির নাম l

    নাদভি হচ্ছেন লখনউয়ের সংগঠন নিখিল ভারত মুসলিম আন্দোলনের জাতীয় সভাপতি এবং এআইএমআইএম-এর রাজ্য কর্মসমিতির সদস্য l

    বুম নাদভি এবং আজমি, উভয়ের ফেসবুক পোস্ট খুঁজে পেয়েছে, যারা আহত ইমামকে সঠিকভাবে শনাক্ত করেছেন বটে, তবে সেই সঙ্গে ঘটনাটিতে একটা সাম্প্রদায়িক মোচড়ও দিতে ভোলেননি।

    সোশাল মিডিয়াতেও একই সাম্প্রদায়িক বার্তা শেয়ার হয়ে চলেছে l ভাইরাল হওয়া ছবিগুলির ক্যাপশন দেওয়া হয়েছে, “রাত এগারোটা নাগাদ নিম্ন শ্রেণির কাপুরুষ কতগুলো সঙ্ঘি ও বজরঙ্গি লখনউয়ের জেল রোড মসজিদের ইমাম হাফিজ আদনানকে তরোয়াল দিয়ে আক্রমণ করে। একমাত্র মহান আল্লার দয়াতেই এ যাত্রা ইমাম বেঁচে গেছেন।”

    (হিন্দিতে মূল ক্যাপশন: 11 बजे रात में लखनऊ में जेल रोड पर बनी मस्जिद के इमाम हाफ़िज़ अदनान साहब पर नीच, कायर संघियों-बजरंगियों ने तलवार से जानलेवा हमला किया
    अल्लाह ताआला ने हिफ़ाज़त फ़रमाई।)

    সংঘী এবং বজরঙ্গি বলতে এখানে আরএসএস এবং বজরঙ দলের স্বেচ্ছাসেবকদেরই বোঝানো হয়েছে। ইমামের গায়ে একটি রক্তমাখা গেঞ্জি পরা এবং তাঁর হাতে ও মাথাতেও রক্তাক্ত ব্যান্ডেজ জড়ানো রয়েছে।

    তথ্য যাচাই

    বুম লখনউতে আহত মৌলানা আবদুল মুখিমকে এ ব্যাপারে প্রশ্ন করে। চিকিৎসা ও শুশ্রূষায় ক্রমশ ভালো হয়ে ওঠা মুখিম জানালেন, ভাইরাল ভিডিওয় ছবিটি তারই। তার কথায়, “একটাই লোক আমাকে আক্রমণ করে। কিন্তু আমি স্পষ্টভাবে তার মুখ দেখতে পাইনি, লোকটির সঙ্গে আমি লড়ে যাই, আর তখনই শরীরিকভাবে জখম হই। হামলার পিছনে কোনও সাম্প্রদায়িক উদ্দেশ্য ছিল না, কারণ এটা প্রতিপন্ন করতে সময় লাগবে যে হামলাকারীর সত্যিই কোনও সাম্প্রদায়িক উদ্দেশ্য ছিল।”

    জেল রোড পুলিশ চৌকির ইনস্পেক্টর শের বাহাদুর মৌর্যর সঙ্গেও আমরা কথা বলি, যিনি ঘটনায় কোনও সাম্প্রদায়িক বিদ্বেষ জড়িয়ে থাকার প্রসঙ্গটি উড়িয়ে দেন। জেল রোড পুলিশ সুরজ প্রজাপতি নামে এক ব্যক্তিকে হামলার দায়ে গ্রেফতারও করেছে।

    মৌর্য আমাদের বললেন— “স্রেফ চুরি করার জন্যই লোকটি মৌলানার ঘরে ঢুকে পড়েছিল। তা ছাড়া লোকটি মানসিকভাবেও অসুস্থ।”

    আমরা আরও একটি ভিডিও খুঁজে পেয়েছি, যাতে মৌলানা গোটা ঘটনাটি পুলিশকে বিবৃত করছেন। ভিডিওটিতে তাকে বলতে শোনা যাচ্ছে— “রাত এগারোটা থেকে সওয়া এগারটার মধ্যেই ঘটনাটা ঘটে। চোরটির হাতে কোনও ধারালো অস্ত্রও ছিল।”

    ভাইরাল পোস্টগুলি কুইন্ট আগে খণ্ডন করেছে।

    Tags

    11 बजे रात में लखनऊ में जेल रोड पर बनी मस्जिद के इमाम हाफ़िज़ अदनान साहब पर नीचAttackedFacebookfake newsFeaturedHINDU. MUSLIMJAIL ROADLUCKNOWMAULANAUTTAR PRADESHআক্রান্তউত্তরপ্রদেশজেল রোডফেসবুকভুয়ো খবরমুসলিমমৌলানারাত এগারোটার সময় জেল রো�
    Read Full Article
    Claim :   সংঘের লোকজন লখনউতে ইমামকে রাম ১১ টায় আক্রমন করেছে
    Claimed By :  FACEBOOK POSTS
    Fact Check :  FALSE
    Next Story
    Our website is made possible by displaying online advertisements to our visitors.
    Please consider supporting us by disabling your ad blocker. Please reload after ad blocker is disabled.
    X
    Or, Subscribe to receive latest news via email
    Subscribed Successfully...
    Copy HTMLHTML is copied!
    There's no data to copy!