BOOM
  • ফ্যাক্ট চেক
  • বিশ্লেষণ
  • ফাস্ট চেক
  • আইন
  • Home-icon
    Home
  • Authors-icon
    Authors
  • Contact Us-icon
    Contact Us
  • Methodology-icon
    Methodology
  • Correction Policy-icon
    Correction Policy
  • ফ্যাক্ট চেক-icon
    ফ্যাক্ট চেক
  • বিশ্লেষণ-icon
    বিশ্লেষণ
  • ফাস্ট চেক-icon
    ফাস্ট চেক
  • আইন-icon
    আইন
  • Home
  • ফাস্ট চেক
  • বিভ্রান্তিকর দাবি সহ ফের জিইয়ে উঠল...
ফাস্ট চেক

বিভ্রান্তিকর দাবি সহ ফের জিইয়ে উঠল ভারতীয় মন্দিরের স্মারক মুদ্রার ছবি

বুম দেখে ভারতীয় রিজার্ভ ব্যাঙ্কের আর্কাইভ অনুয়ায়ী ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির এইরকম কোনও মুদ্রা প্রচলনের অতীত ইতিহাস নেই।

By - Sk Badiruddin |
Published -  28 April 2022 12:40 PM IST
  • Claim

    ব্রিটিশ শাসনাধীন ভারতে ১৮১৮ সালে রাম, লক্ষন, সীতার ও হনুমানের প্রতিকৃতি খোদাই করা মুদ্রা প্রচলিত ছিল এই দাবি সহ একটি পুরনো স্মারক মুদ্রার ছবি ফের জিইয়ে তোলা হয়েছে। গ্রাফিক পোস্টের ছবিতে লেখা রয়েছে, ‘সত্য সনাতন’। ফেসবুকে পোস্টটি শেয়ার করে ক্যাপশন লেখা হয়েছে, “তৎকালীন আমলের মুদ্রা। সনাতন সত্য, সনাতন আদী, সনাতন শ্রেষ্ঠ ধর্ম।”

    FactCheck

    বুম যাচাই করে দেখে যে ১৮১৮ সালে তৎকালীন ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি এরকম কোনও মুদ্রা চালু করেছিল বলে ঐতিহাসিক কোনও স্বাক্ষ্য প্রমাণ নেই। মন্দিরের স্মারক হিসেবে কিছু মুদ্রা প্রণয়ন করা হয়েছিল, সে গুলিকে ‘রাম টঙ্কা’ বলা হয়। মুদ্রা সংগ্রাহক এবং গবেষকদের অভিমত এই মুদ্রার কোন অর্থমূল্য ছিল না, তাই বৈধ বিনিময়ের মাধ্যম হিসেবে ধরা হয়না এই মুদ্রাকে। এই ধরণের হুবহু স্মারক মুদ্রা অনলাইনে বিভিন্ন বিপণনের ওয়েবসাইটে কিনতে পাওয়া যায়। ভারতীয় রিজার্ভ ব্যাঙ্কের আর্কাইভ ঘাঁটলে জানা য়ায় ইংরেজরা ভারতে রামায়ণের আখ্যানের প্রতিরূপ সহ কোনও মুদ্রা প্রচলণ করেনি।

    To Read Full Story
    Claim :   ছবির দাবি রামায়ণের আখ্যান খোদাই করা ১৮১৮ সালের ভারতে প্রচলিত মুদ্রা
    Claimed By :  Facebook Post
    Fact Check :  False
    Our website is made possible by displaying online advertisements to our visitors.
    Please consider supporting us by disabling your ad blocker. Please reload after ad blocker is disabled.
    X
    Or, Subscribe to receive latest news via email
    Subscribed Successfully...
    Copy HTMLHTML is copied!
    There's no data to copy!