BOOM
  • ফ্যাক্ট চেক
  • বিশ্লেষণ
  • ফাস্ট চেক
  • আইন
  • Home-icon
    Home
  • Authors-icon
    Authors
  • Contact Us-icon
    Contact Us
  • Methodology-icon
    Methodology
  • Correction Policy-icon
    Correction Policy
  • ফ্যাক্ট চেক-icon
    ফ্যাক্ট চেক
  • বিশ্লেষণ-icon
    বিশ্লেষণ
  • ফাস্ট চেক-icon
    ফাস্ট চেক
  • আইন-icon
    আইন
  • Home
  • ফ্যাক্ট চেক
  • মিচেল জনসনের টাইমস অফ ইন্ডিয়া...
ফ্যাক্ট চেক

মিচেল জনসনের টাইমস অফ ইন্ডিয়া সাক্ষাতকার কি সত্যি?

ঘরোয়া কথাবার্তা, নাকি রেকর্ড-করা ইন্টারভিউ? মিচেল জনসন বলছেন, তিনি টাইমস অফ ইন্ডিয়াকে কোনও ইন্টারভিউ দেননি, আর টাইমস বলছে, জনসনের স্মৃতিভ্রংশ হয়েছে

By - Nivedita Niranjankumar |
Published -  29 Dec 2018 5:59 PM IST
  • প্রাক্তন অস্ট্রেলীয় ফাস্ট বোলার রবিবার টুইটারে অভিযোগ করেছেন, টাইমস অফ ইন্ডিয়া তাঁর যে ইন্টারভিউ ছেপেছে, সে রকম কিছু তিনি ওই সংবাদপত্রকে দেননি। জবাবে টাইমস অফ ইন্ডিয়াও টুইট করে বলেছে, জনসনের স্মৃতি দুর্বল হয়ে গেছে। টাইমস অফ ইন্ডিয়া প্রশ্নোত্তরের আকারে গত ২৩ ডিসেম্বর সুমিত মুখার্জির বাইলাইনে একটি প্রতিবেদন ছাপে, যার শিরোনাম ছিলঃ যশপ্রিত বুমরাকে পেটানোর আগে যে কোনও ব্যাটসম্যান দুবার ভাববেঃ মিচেল জনসন প্রশ্নোত্তরের ধাঁচে লেখা প্রতিবেদনটি মেলবোর্নেই রচিত হয়েছে, এমন ইঙ্গিত আছে। সেখানে অস্ট্রেলিয়া বনাম ভারতের যে টেস্ট সিরিজ চলছে, তার প্রেক্ষিতে অস্ট্রেলিয়ার বর্তমান দল নিয়ে করা বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দিচ্ছেন জনসন। ইন্টারভিউ নেওয়ার সময় জনসন কী পোষাক পরেছিলেন, তাও জানানো হয়েছে এইভাবে যে, তিনি কোনও ধোপদুরস্ত পোষাকে ছিলেন না, নেভি-ব্লু টি-শার্ট এবং শাদা বারমুডা পরেছিলেন। ইন্টারভিউতে জনসন ভারতীয় বোলার যশপ্রীত বুমরার ভূয়সী প্রশংসাও করেন।
    জনসন প্রথমে ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেট কাউন্সিলকে (আইসিসি) টুইট করেন, যারা টাইমস অফ ইন্ডিয়ার সাক্ষাতকারটি তাদের ওয়েবসাইটে ছেপেছিল। জনসনের আপত্তির পর আইসিসি অবশ্য ওই সাক্ষাতকারটি ওয়েবসাইট থেকে মুছে দেয়।

    Where has this come from? I don’t recall this. Who wrote this? I do agree with parts of it but I never sat down with anyone from memory https://t.co/mlqSWdFuFS

    — Mitchell Johnson (@MitchJohnson398) December 23, 2018
    জনসন টাইমস অফ ইন্ডিয়াকে টুইট করে যা-তা বলেন। তাঁর বক্তব্য, ওই সাক্ষাতকারটি যখন মেলবোর্নে নেওয়া হয়েছে বলা হচ্ছে, তখন তিনি মোলবোর্নে ছিলেনই না এবং রিপোর্টার সুমিত মুখার্জির সঙ্গে কোনও সাক্ষাতকারের জন্য কোথাও বসেননি।

    Interesting article @TOISportsNews given I’m not in Melbourne & never sat down for a Q&A with this journalist https://t.co/BUNn1klcoc

    — Mitchell Johnson (@MitchJohnson398) December 23, 2018
    সোমবার টাইমস অফ ইন্ডিয়া একটি টুইটে জানায়, আগে থেকে পরিকল্পনা করে বসে নেওয়া কোনও সাক্ষাতকার এটা ছিল না ঠিকই, তবে তা সত্ত্বেও টাইমস রিপোর্টারের বয়ানকেই মান্যতা দিচ্ছে। সেই সঙ্গে টাইমস আইসিসি-কে লেখা জনসনের টুইটও উদ্ধৃত করে, যেখানে জনসন বলছেন, সাক্ষাতকারের কিছু-কিছু অংশের সঙ্গে তিনি একমত, তবে তিনি কখনও কাউকে কোথাও বসে কোনও ইন্টারভিউ দেননি। টাইমস সুমিত মুখার্জির সঙ্গে জনসনের একসঙ্গে একটা ছবিও ছাপে এটা বোঝাতে যে, ওদের দুজনের দেখা-কথা হয়েছিল ।

    TOI stands by its interview with @MitchJohnson398 which was carried on December 23, 2018. Read our statement below. pic.twitter.com/YVLicywIfS

    — TOI Sports (@toisports) December 24, 2018
    টাইমস আরও জানায় যে দুজনের কথাবার্তা হয়েছিল পার্থে, যেখানে জনসন চলতি টেস্ট সিরিজের ধারাবিবরণী দেওয়ার কাজে যুক্ত ছিলেন। বুম অস্ট্রেলিয়ার মেলবোর্নে সুমিত মুখার্জির সঙ্গে যোগাযোগ করলে তিনি বলেন—‘আমাকে জনসনের টুইটের কথা জানানোর পর টাইমস আমার সঙ্গে কথা বলে টুইটের প্রতিবাদও করেছে’। বুম পত্রিকার ক্রীড়া বিভাগের জাতীয় সম্পাদক অলোক সিনহার সঙ্গেও কথা বলে, যিনি জানান, টাইমস তার রিপোর্টারের বয়ানকে পুরোপুরি সমর্থন করছে। “সুমিত পার্থ-এ জনসনের সঙ্গে দফায়-দফায় কথা বলে, যখনই জনসন তার ধারাবিবরণীর ফাঁকে ওর বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেয়। এখন কেন জনসন টাইমস অফ ইন্ডিয়ার সুনাম নষ্ট করার চেষ্টা করছে, জানি না । তবে আমরা আমাদের রিপোর্টারের পিছনে আছি । সুমিত একজন বর্ষীয়ান ও পোড়-খাওয়া রিপোর্টার এবং ওর বিরুদ্ধে এমন অভিযোগ সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন”।
    Read Full Article
    Next Story
    Our website is made possible by displaying online advertisements to our visitors.
    Please consider supporting us by disabling your ad blocker. Please reload after ad blocker is disabled.
    X
    Or, Subscribe to receive latest news via email
    Subscribed Successfully...
    Copy HTMLHTML is copied!
    There's no data to copy!