BOOM

Trending Searches

    BOOM

    Trending News

      • ফ্যাক্ট চেক
      • বিশ্লেষণ
      • ফাস্ট চেক
      • আইন
      • Home-icon
        Home
      • Authors-icon
        Authors
      • Contact Us-icon
        Contact Us
      • Methodology-icon
        Methodology
      • Correction Policy-icon
        Correction Policy
      • ফ্যাক্ট চেক-icon
        ফ্যাক্ট চেক
      • বিশ্লেষণ-icon
        বিশ্লেষণ
      • ফাস্ট চেক-icon
        ফাস্ট চেক
      • আইন-icon
        আইন
      Trending Tags
      TRENDING
      • #Mamata Banerjee
      • #Narendra Modi
      • #Operation Sindoor
      • #Pahalgam Terrorist Attack
      • #Rahul Gandhi
      • Home
      • ফ্যাক্ট চেক
      • বোমার শেলের আঘাতে আহত কাশ্মীরিদের...
      ফ্যাক্ট চেক

      বোমার শেলের আঘাতে আহত কাশ্মীরিদের পুরানো ভিডিও ফের মিথ্যে দাবির সঙ্গে ছড়াল

      কুলগামে একটি না ফাটা বোমায় হঠাৎ বিস্ফোরণ হওয়ায় একাধিক নাগরিকের মৃত্যু হয়েছিল। বুম অনুসন্ধান করে দেখেছে, এই ভিডিয়োটি সেই ঘটনার।

      By - Swasti Chatterjee |
      Published -  14 Aug 2019 2:12 PM IST
    • সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়াল একটি ভিডিয়ো। তাতে ভুয়ো দাবি করা হল যে ভারতীয় সেনাবাহিনী কাশ্মীরের সাধারণ মানুষকে মারছে। ভিডিয়োটি আসলে গত বছরের, কাশ্মীরের কুলগাম অঞ্চলের। সেই মর্মান্তিক ভিডিয়োটিতে দেখা যাচ্ছে, একটি শেল বিস্ফোরণে গুরুতর আহত মানুষকে সাহায্য করতে ছুটে আসছেন অন্যান্যরা।

      ভারত সরকার জম্মু ও কাশ্মীরের স্পেশাল স্টেটাস প্রত্যাহার করেছে এবং সংবিধানের ৩৭০ ও ৩৫এ ধারা রদ করে দিয়েছে। ৫ আগস্ট ২০১৯ এ আচমকাই সরকার এই ঘোষণা করে এবং তার পর থেকে এই অঞ্চলে সমস্ত যোগাযোগ ব্যবস্থা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।

      ভিডিওটিতে দেখা যাচ্ছে উদ্ধারকারীরা তিন জন গুরুতর আহত ব্যক্তিকে বয়ে নিয়ে যাচ্ছে এবং ঘটনাস্থলে উপস্থিত ব্যক্তিরা পাগলের মত সাহায্যের জন্য চিৎকার করছেন।

      ক্লিপটি ২৮,০০০এর বেশি বার দেখা হয়েছে এবং বহু টুইটার ব্যবহারকারী ভিডিওটি শেয়ার করেছেন। ভিডিওটিতে মিথ্যে দাবি করা হয়েছে যে এই ঘটনাটি কাশ্মীরের সাম্প্রতিক জনজীবন স্তব্ধ হওয়ার পর ঘটেছে।

      পোস্টটির ক্যাপশন: "ভারতীয় সেনাবাহিনী কাশ্মীরের জনজীবন স্তব্ধ হওয়ার পর কাশ্মীরীদের নৃশংসভাবে মেরে ফেলছে" (অনুবাদ)

      সতর্কতা: নীচের ভিডিয়োতে এমন কিছু ছবি আছে, যাতে মানসিক আঘাত লাগতে পারে। দর্শককে নিজের বিবেচনার ওপর নির্ভর করতে অনুরোধ করা হচ্ছে।



      ভিডিওটি বহু পাকিস্তানি শেয়ার করেছেন। তাদের মধ্যে একজন আবদুল্লাহ গুল যিনি তেহরিক জওয়ানান পাকিস্তান/ কাশ্মীরের চেয়ারম্যান। যদিও বুম এই অ্যাকাউন্টটি সঠিক কিনা তা স্বতন্ত্র ভাবে যাচাই করতে পারেনি।

      ভিডিওটির সঙ্গে দেওয়া উর্দু লেখাটির অনুবাদ, “কাশ্মীরে গণহত্যা শুরু হয়েছে। এই ভিডিওটি এক জন কাশ্মীরী বোন পাঠিয়েছেন। কায়েদ-এ-আজম সেনাবাহিনীকে কাশ্মীরের উদ্দেশ্যে এগোতে আদেশ দিয়েছেন। আমরা কূটনৈতিক, নৈতিক ও রাজনৈতিক সমর্থন দিচ্ছি। ইমরান খান বলেছেন, পাকিস্তান আক্রান্ত হলে তিনি প্রত্যাঘাত করবেন। কাশ্মীর কি পাকিস্তানের অংশ নয়? টিপু সুলতান কি এই পথেই হেঁটেছিলেন?





      তথ্য যাচাই

      বুম ভিডিওটিকে কিছু বিশেষ ফ্রেমে ভেঙে নিয়ে রিভার্স ইমেজ সার্চ করে। কিন্তু, তাতে কোনও ফল পাওয়া যায়নি।

      এরপর আমরা ইউটিউবে ব্যাপক ভাবে কিওয়ার্ড সার্চ করে দেখি যে ইউটিউবে এই ভিডিওটি গত বছর অক্টোবরে আপলোড করা হয়েছিল। যেটিকে ইউটিউবের নীতি লঙ্ঘনের জন্য সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।

      ভিডিওতে লেখা হয়েছিল, “ভারতীয় সেনাবাহিনী জম্মু ও কাশ্মীরের কুলগাম-২ জেলায় রক্তগঙ্গা বওয়াচ্ছে।”

      বুম তার পর এই ঘটনা সম্পর্কিত বিভিন্ন সংবাদ প্রতিবেদনের খোঁজ করে এবং ২০১৮ সালের অক্টোবরে প্রকাশিত অনেকগুলি প্রতিবেদন দেখতে পায়।

      দক্ষিণ কাশ্মীরের কুলগাম অঞ্চলে বোমার শেল ফেটে সাত জন সাধারণ নাগরিকের মৃত্যু হয়। ভারতীয় সেনা বাহিনীর সঙ্গে গুলির লড়াইয়ে এই ঘটনায় তিনজন জৈশ-এ-মহম্মদের সদস্য মারা যায়।

      এনডিটিভির প্রতিবেদন অনুসারে, ভারতীয় সেনাবাহিনীর সঙ্গে গুলির লড়াই চলাকালীন একটি বাড়িতে আগুন লেগে যায়, তখনই এই অপ্রত্যাশিত শেল বিস্ফোরণটি ঘটে। পুলিশের বক্তব্য তুলে ধরে এনডিটিভির প্রতিবেদনে জানানো হয় যাঁরা ওই বাড়িটির আগুন নেভাতে গিয়েছিলেন, শেলের বিস্ফোরণে তাঁরা আহত হন।



      এনডিটিভি-র প্রতিবেদনের সারাংশটি নীচে দেওয়া হল।

      “”ঠিক কোন ধরনের বিস্ফোরক থেকে এই দুর্ভাগ্যজনক ঘটনাটি ঘটল, পুলিশ তা নির্দিষ্ট করে বলতে পারেনি। মৃত উগ্রপন্থীদের আনা গ্রেনেড থেকেও এই বিস্ফোরণ ঘটে থাকতে পারে, বা এই ধরনের অপারেশনে সেনাবাহিনী যে মর্টার শেল ব্যবহার করে, তা থেকেও ঘটতে পারে এই বিস্ফোরণ। যেহেতু এলাকায় সংঘর্ষ চলছে, তাই বিস্ফোরণের পরেও পুলিশ দুর্ঘটনা স্থলে যায়নি।”

      জম্মু ও কাশ্মীর পুলিশও এই সময় এই ঘটনাটি নিয়ে টুইট করে। তারা লেখে যে, বারণ করা সত্ত্বেও স্থানীয় মানুষ এনকাউন্টারের পরেই জায়গাটিতে চলে যান। তখন বিস্ফোরকের খোঁজে তল্লাশি চলছিল। তারা কথা না শুনেই জায়গাটিতে চলে যায়। একটি বিস্ফোরণ ঘটে, যাতে বেশ কিছু স্থানীয় মানুষ আহত হন। এক জন মারা যান।



      ?ref_src=twsrc^tfw|twcamp^tweetembed|twterm^1053903908081303552&ref_url=https://www.boomlive.in/old-video-of-kashmiris-wounded-in-a-shell-explosion-resurfaces-with-false-claim/

      কিসের থেকে বিস্ফোরণ ঘটল, তা স্পষ্ট হয়নি। সংবাদসূত্র অনুসারে, স্থানীয় মানুষদের এনকাউন্টারের জায়গা থেকে দূরে রাখতে হিমসিম খেয়েছে ভারতীয় সেনাবাহিনী।

      হিন্দুস্তান টাইমস-এর প্রতিবেদনে লেখা হয়েছিল, “পুলিশ জানিয়েছে, গুলির লড়াই থামার সঙ্গে সঙ্গেই স্থানীয় মানুষরা অকুস্থলের খুব কাছাকাছি চলে যান। সেনাবাহিনী এলাকাটিকে বিপন্মুক্ত করার সময় পায়নি।”

      Tags

      : সংবিধান৩৫(এ) ধারা৩৭০ ধারাARTICLE 35 AARTICLE 370ARTICLE 370 REVOKEFakeFALSE VIDEOFeaturedINDIAN ARMYJammu And KashmirKULGAMPakistanPRINCELY STATEউগ্রপন্থীকাশ্মীরকুলগামগুলির লড়াইবিশেষ মর্যাদাবিস্ফোরণমৃত্যুসেনাবাহিনী
      Read Full Article
      Claim :   কাশ্মীরিরা ভারতের সেনাদের হাতে অত্যাচারের শিকার অবরুদ্ধ হবার পরে
      Claimed By :  TWITTER USERS
      Fact Check :  FALSE
      Next Story
      Our website is made possible by displaying online advertisements to our visitors.
      Please consider supporting us by disabling your ad blocker. Please reload after ad blocker is disabled.
      X
      Or, Subscribe to receive latest news via email
      Subscribed Successfully...
      Copy HTMLHTML is copied!
      There's no data to copy!