২০২০ নভেম্বরে দলত্যাগ করে বিজেপিতে যোগ দেন উত্তরবঙ্গের কচবিহারের তৃণমূল বিধায়ক মিহির গোস্বামী।

২০২০ সালের ডিসেম্বরে পশ্চিম মেদিনীপুরে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের উপস্থিতিতে বিজেপির পতাকা হাতে নেন শুভেন্দু অধিকারী। পরিবারতন্ত্রের অভিযোগ তোলেন শুভেন্দু। একাধিক পদ থেকে ইস্তফা দেন। ছাড়েন বিধায়ক পদও। ওই সভায় সিপিএম থেকেও বিধায়করা যোগ দেয় বিজেপিতে।
ডিসেম্বরে বিজেপি দল ত্যাগ করে তৃণমূলে যোগ দেন সুজাতা মন্ডল খাঁ।
প্রাক্তন তৃণমূল নেতা ও বর্তমানে বিজেপি সাংসদ সৌমিত্র খাঁর স্ত্রী তিনি।
সম্প্রতি তৃণমূলের আরও ৫ জন বিক্ষুব্ধ নেতা-বিধায়ক দিল্লি গিয়ে অমিত শাহের সঙ্গে বৈঠক করে বিজেপিতে যোগ দিয়েছেন।
তাঁদের মধ্যে রয়েছেন প্রাক্তন মন্ত্রী রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়, বৈশালী ডালমিয়া এবং অভিনেতা রুদ্রনীল ঘোষ।
রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায় তৃণমূলের টিকিটে জিতে বনমন্ত্রী হন। বৈশালী ডালমিয়া বালি কেন্দ্রের তৃণমূল বিধায়িকা। প্রাক্তন ক্রিকেট প্রশাসক জগমোহন ডালমিয়ার কন্যা তিনি।
বৈশালীকে তৃণমূল কংগ্রেস বহিষ্কার করে।
হুগলি উত্তরপাড়ার তৃণমূল বিধায়ক প্রবীর ঘোষাল, হাওড়ার প্রাক্তন পৌরপিতা রথীন চক্রবর্তীও দিল্লিতে উড়ে গিয়ে যোগ দেন বিজেপিতে। প্রবীর ঘোষাল সাংবাদিক জীবনে ঘনিষ্ট ছিলেন মমতার।