উত্তরাখণ্ডের চামোলী জেলার জোশীমঠে রবিবার হিমবাহের তুষার ধসে প্লাবিত হল বিস্তীর্ণ এলাকা।
নিখোঁজ কমপক্ষে ১৭০ জন। তাঁরা বিদ্যুৎ কেন্দ্রে সকালের শিফটে কাজ করছিলেন। আইটিবিপি জওয়ান ও এনডিআরএফ উদ্ধার কাজে অংশ নেয়।
প্রাথমিক ভাবে মনে করা হচ্ছে নন্দাদেবীর হিমাবহ ভেঙে গিয়ে এই বিপত্তি। গত'দু সপ্তাহে মৃদু ভূকম্পনও অনুভূত হয়। ভোররাতে মেঘ ভেঙ্গে শুরু হয় ভয়ঙ্কর বৃষ্টির তাণ্ডব।
তপোবনে তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের বাঁধ তৈরির কাজে নিয়োজিত শ্রমিকদের মধ্যে ১২ জনকে জীবিত উদ্ধার করা হয়।
টানেলের মুখ ভেঙে বের করে আনা হয়েছে তাঁদের।
উদ্ধার করে স্থানীয় হাসপাতালে পাঠানো হয় তাঁদের। জোশীমঠ সহ দেহরাদূন, শ্রীনগর, হৃষীকেশে হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে।
যত্রতত্র নদীবাঁধ নির্মান, অপরিকল্পিত নগরায়ণ ও তার ফলে নদীগর্ভ দখল এসবের পাশাপাশি বিশ্ব উষ্ণায়নের কারণে এই বিপত্তি বলে বিশেষজ্ঞদের ধারণা। এই ঘটনা উস্কে দিচ্ছে ২০১৩ সালের ভয়াবহ বন্যার স্মৃতি।