Explore

HomeNo Image is Available
AuthorsNo Image is Available
Contact UsNo Image is Available
MethodologyNo Image is Available
Correction PolicyNo Image is Available

Languages & Countries :






More about them

ফ্যাক্ট চেকNo Image is Available
বিশ্লেষণNo Image is Available
ফাস্ট চেকNo Image is Available
আইনNo Image is Available

Explore

HomeNo Image is Available
AuthorsNo Image is Available
Contact UsNo Image is Available
MethodologyNo Image is Available
Correction PolicyNo Image is Available

Languages & Countries :






More about them

ফ্যাক্ট চেকNo Image is Available
বিশ্লেষণNo Image is Available
ফাস্ট চেকNo Image is Available
আইনNo Image is Available
fake news police

কলকাতা পুলিশ পার্শ্বশিক্ষক ঐক্য মঞ্চ ওপর লাঠি চার্জ করেনি

কলকাতা পুলিশের ফেসবুক পেজ ইউজারের বিরুদ্ধে অভিযোগ করে যে তিনি মিথ্যা ভাবে প্রচার করেছেন সিপিআইএম সমর্থিত পার্শ্বশিক্ষক ঐক্য মঞ্চ সমিতির সমাবেশে অংশগ্রহণকারীদের উপর লাঠি চার্জ করা হয়েছে।

By - Swasti Chatterjee | 22 Nov 2018 12:42 PM GMT

Facebook post that blamed Kolkata Police for lathicharge on peaceful demonstrators   কলকাতা পুলিশের ফেসবুক ও টুইটার পেজ একটি ফেসবুক ইউজারের  (গৌতম রায়)  বিরুদ্ধে অভিযোগ করে যে তিনি মিথ্যা ভাবে প্রচার করেছেন সোমবার সিপিআইএম সমর্থিত পার্শ্বশিক্ষক ঐক্য মঞ্চ সমিতির সমাবেশে অংশগ্রহণকারীদের উপর লাঠি চার্জ ও নির্যাতন করা হয়েছে। সমাবেশের পর মঙ্গলবার থেকে সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি রক্তাক্ত মানুষের ছবি ব্যেপক ভাবে শেয়ার করা হচ্ছে।   পোস্টটিতে লেখা আছে যে কলকাতা পুলিশ নির্মম ভাবে নির্যাতন করেছে সমাবেশের অংশগ্রহণকারীদের উপর। শীঘ্রই কলকাতা পুলিশ এই নকল খবর বাতিল করে দেয়  



  একটি দীর্ঘ পোস্টে, ঠিক কি ঘটেছে তা ব্যাখ্যা করে, তারা লিখেছেন, "সর্বৈব মিথ্যে প্রচার, হবে আইনি ব্যবস্থা আজ বাম-সমর্থিত 'পার্শ্বশিক্ষক ঐক্য মঞ্চ'-র একটি সমাবেশ ছিল ধর্মতলায় লেনিন মূর্তির পাদদেশে।সভা শেষ হলে অংশগ্রহণকারীরা ফিরে যাবেন, এমনই লিখিতভাবে জানিয়েছিলেন সংগঠকরা, সভার অনুমতি চাওয়ার সময়।সমাবেশের শেষে সংগঠকরা হঠাৎই ঘোষণা করেন, তাঁরা রাজপথে নেমে আইন অমান্য করবেন, অনির্দিষ্টকাল রাস্তা অবরোধ করবেন।   পুলিশের পদস্থ অফিসাররা সংগঠকদের বোঝানোর চেষ্টা করেও ব্যৰ্থ হন।রাস্তায় নামতে উদ্যত হলে অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে ৮৩ জনকে গ্রেফতার করে লালবাজারে নিয়ে আসা হয়।বাকিরা নিজেরাই সভাস্থল ছেড়ে চলে যান।কারোর উপর বলপ্রয়োগ করতে হয়নি।ধাওয়াও করতে হয়নি কাউকে।যাঁরা গ্রেফতার হন, তাঁরা শান্তভাবেই ভ্যানে ওঠেন।সামান্যতম ধাক্কাধাক্কিও হয়নি।ঘন্টাখানেক পরে ধৃতদের জামিনে মুক্তি দেওয়া হয়।   অথচ ফেসবুকে জনৈক গৌতম রায় এক রক্তাক্ত যুবকের ছবি পোস্ট করে দাবি করেছেন, পুলিশ নাকি আজকের সভায় অংশগ্রহণকারী ওই যুবকের মাথা লাঠি দিয়ে মেরে ফাটিয়ে দিয়েছে।   সর্বৈব মিথ্যা কথা।লাঠিচার্জ তো দূরস্থান, আবার লিখছি, গ্রেফতার-প্রক্রিয়ায় সচরাচর যে ধাক্কাধাক্কি-টানাহ্যাঁচড়া হয়ে থাকে, সেটুকুও সেভাবে হয়নি আজ।প্রিন্ট এবং ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার প্রচুর প্রতিনিধিও ঘটনাস্থলে ছিলেন।পুলিশের ' লাঠিচার্জ'-এর কোন ছবি তাঁদের ক্যামেরাতেও ধরা পড়েনি।এমন কিছু ঘটলে ক্যামেরায় ধরা পড়তই, এবং চ্যানেলে চ্যানেলে সে দৃশ্য এর মধ্যে হাজারবার প্রচারিত হয়ে যেত।   পুরনো ছবি বা অন্য কোন জায়গার অন্য কোন ঘটনার ছবি ফেসবুকে ছড়িয়ে বিভ্রান্তি ছড়ানোর অপচেষ্টার বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেব আমরা। কারণ, যেটা মিথ্যে, সেটা মিথ্যেই।   বিভ্রান্তিমূলক ফেসবুক পোস্টটির স্ক্রিনশট দিলাম।সঙ্গে দিলাম বাস্তবের গ্রেফতার-প্রক্রিয়ার তিনটি ছবি।"   গৌতম রায় অবশ্য পোস্টটি ডিলিট করে দিয়েছেন। কিন্তু কিছু ব্যেক্তি ছবিটি সোশ্যাল মিদিয়াতে এখন শেয়ার করছেন।   টুইটের ইউজার দিব্যেন্দু দাস টুইট করে "They only want Equal Pay for Equal Work as per the SC order, want Regularisation and training facility for the teachers but Mamata's Police attacks the para teachers of Bengal for demonstrating peacefully at Lenin's statue Dharmatala, Kolkata, Shame."  

Screenshot of Facebook posts   এই পোস্টে যে ছবিটি ব্যবহার করা হয়েছে, সেটি ঘটনাটির থেকে নয়, কারণ এই ঘটনায় কোন মৃত্যুর খবর পাওয়া যায়নি।   BOOM এই ছবিতে ব্যক্তি বা তার মুখ থেকে এমন মারাত্মক আহত হওয়ার ঘটনাটি যাচাই করতে সক্ষম হয়নি।   সিপিআইএমের মুখপাত্র মোহাম্মদ সেলিমের সাথে যোগাযোগের সময় তিনি পোস্টের ছবিটি অনুমোদন করতে পারেননি। তিনি বলেছেন, "তারা সিপিআইএম সমর্থিত নয়। তারা শান্তিপূর্ণ সমাবেশ করার চেষ্টা করেছিল, কিন্তু তখন কলকাতা পুলিশ তাদের ওপর লাঠি চার্জ করে। আমি Whatsapp ছবিটি পেয়েছি।  ছবি অবশ্যই একটি বিশ্বাসযোগ্য উৎস থেকে, কিন্তু প্রমাণীকরণ খুব করা প্রয়োজন। এছাড়াও, এটি মমতা ব্যানার্জি এর কার্যকারিতা পদ্ধতি। এই শিক্ষকরা টিএমসি থেকে সমর্থন চেয়েছিলেন, মনে করেন তাদের যথাযথ পারিশ্রমিক দেওয়া হবে। তবে, গত ছয় বছরেও এটি কাজ করে নি। সুতরাং, তারা আবার সিপিআইএমের প্রতি তাদের আনুগত্য গ্রহণে ফিরে গেছে।"  

Related Stories