BOOM
  • ফ্যাক্ট চেক
  • বিশ্লেষণ
  • ফাস্ট চেক
  • আইন
  • Home-icon
    Home
  • Authors-icon
    Authors
  • Contact Us-icon
    Contact Us
  • Methodology-icon
    Methodology
  • Correction Policy-icon
    Correction Policy
  • ফ্যাক্ট চেক-icon
    ফ্যাক্ট চেক
  • বিশ্লেষণ-icon
    বিশ্লেষণ
  • ফাস্ট চেক-icon
    ফাস্ট চেক
  • আইন-icon
    আইন
  • Home
  • ফ্যাক্ট চেক
  • কানাডায় তাপপ্রবাহে দাবানল বলে...
ফ্যাক্ট চেক

কানাডায় তাপপ্রবাহে দাবানল বলে গণমাধ্যম দেখাল ২০০৭ সালের গ্রিসের ছবি

বুম দেখে কানাডা নয়, ভাইরাল দাবানলের ছবিটি ২০০৭ সালের অগস্ট মাসে গ্রিসের পেলোপনিস উপদ্বীপের একটি গ্রামের বাইরের দৃশ্য।

By - Srijit Das |
Published -  6 July 2021 5:30 PM IST
  • কানাডায় তাপপ্রবাহে দাবানল বলে গণমাধ্যম দেখাল ২০০৭ সালের গ্রিসের ছবি

    ২০০৭ সালে গ্রিসের (Greece) দাবানলের (Forest Fire) ছবিকে কানাডায় (Canada) অতিমাত্রায় তাপপ্রবাহ (Heat Wave) ও দাবানলের ঘটনা (Wildfire) বলে সোশাল মিডিয়া ও গণমাধ্যমের একাংশে দেখানো হচ্ছে।

    এনপিআর-এর প্রতিবেদনে উদ্ধৃত এক আবহাওয়াবিদের মতে, কানাডায় এবছরের ৩০ জুন থেকে ১ জুলাইয়ের মধ্যে ৭ লক্ষের বেশি বাজ পড়ার ঘটনা ঘটেছে। ৭০ শতাংশ সক্রিয়.দাবানলের প্রধান কারণ বাজ পড়ার ঘটনা জানাচ্ছে ব্রিটিশ কলম্বিয়া দাবানল সংক্রান্ত পরিসংখ্যান। ৩ জুলাই ২০২১ দ্য গার্ডিয়ান প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুযায়ী অতি তাপপ্রবাহে মৃত্যু হয়েছে প্রায় ৫০০ জনের বেশি মানুষের। কানাডার দক্ষিণের অংশ ব্রিটিশ কলম্বিয়া প্রদেশে ১৭০ টিরও বেশি সক্রিয় দাবানল থামানোর চেষ্টা চালাচ্ছেন আপৎকালীন বাহিনীর কর্মীরা। ফেসবুকে এই প্রেক্ষিতেই ছবিটি শেয়ার করা হয়েছে।

    ফেসবুকে ভাইরাল হওয়া ছবিটিতে লোকালয়ের পাশে লেলিহান প্রজ্জ্বলিত দাবানল দেখা যায়। ছবিটিকে ফেসবুকে শেয়ার করে ক্যাপশন লেখা হয়েছে, "কানাডায় পুরোনো রেকর্ড ভেঙ্গে তীব্র তাপপ্রবাহ! প্রায় পাচ শতাধিক মানুষের মৃত্যু! কানাডায় প্রচণ্ড গরমের কারণে ব্রিটিশ কলম্বিয়া প্রদেশের বিভিন্ন স্থানে দাবানল শুরু হয়েছে। প্রদেশের লাইটন গ্রামটি পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। আগাম সতর্কবার্তা না পেলে এই গ্রামে মৃত্যু হতো প্রায় আড়াইশ' লোকের। কর্তৃপক্ষের আগাম সতর্কবার্তা পেয়ে আগুন লাগার আগে সরে পড়েছিল গ্রামবাসীরা। লাইটন গ্রামে তাপমাত্রা প্রায় ৫০ ডিগ্রি সেলসিয়াসে পৌঁছে গিয়েছিল। স্থানীয় কতৃপক্ষ বলছে, পুরো গ্রাম ছাইয়ে পরিণত হয়েছে। প্রদেশে ২৪ ঘণ্টায় অন্তত ৬২টি অগ্নিকাণ্ড হয়েছে।" (নির্বাচিত অংশ)

    একই ছবি সহ দুটি ফেসবুক পোস্ট দেখা যাবে এখানে ও এখানে।



    গণমাধ্যমে প্রকাশ একই ছবি

    কানাডার সাম্প্রতিক দাবানল সংক্রান্ত গণমাধ্যমের বিভিন্ন প্রতিবেদনেও এই ভাইরাল ছবিটি ব্যবহার করা হয়েছে। বাংলাদেশের বিভিন্ন গণমাধ্যম যেমন একুশে ইটিভি, দ্য বাংলাদেশ টুডে ও খবর ডট কমে দাবানলের এই ছবিটি ব্যবহার করে।

    আরও পড়ুন: ফ্রান্সে মন্দির গড়তে বিল? ভুয়ো উক্তি সহ ছড়াল রাষ্ট্রপতি মাকরঁর ছবি

    তথ্য যাচাই

    বুম যাচাই করে দেখে ভাইরাল ছবিটি কানাডার সাম্প্রতিক দাবানলের ছবি নয়। ২০০৭ সালের অগস্ট মাসে গ্রিসের পেলোপনিস (Pelloponise) উপদ্বীপের আন্দ্রিতসেনা গ্রামে দাবানলের দৃশ্য।

    বুম ভাইরাল ছবিটিকে রিভার্স সার্চ করে ২০০৭ সালের ২৮ অগাস্ট প্রকাশিত সিবিএস নিউজের এক প্রতিবেদনে ছবিটিকে দেখতে পায়। ২৭ অগস্ট আন্দ্রিতসেনা গ্রামের বাইরে জোড়হ পিগিতে (Zoodoho Pigi) অবস্থিত এক চার্চের কাছে আগুনের শিখা পৌঁছে যায়। সিবিএস নিউজ ছবির সূত্র হিসেবে সংবাদসংস্থা অ্যাসোসিয়েটেড প্রেসের নাম উল্লেখ করেছে।

    আমরা অ্যাসোসিয়েটেড প্রেসের ছবির গ্যালারিতে মূল ছবিটিকে খুঁজে পেয়েছি। ছবিটির ক্যাপশন লেখা হয়, "২৭ অগাস্ট, ২০০৭ সোমবারে উপদ্বীপের আন্দ্রিতসেনা গ্রামের বাইয়ে জোড়হ পিগিতে থাকা এক চার্চে আগুনের শিখা পৌঁছে যায়। শুক্রবার থেকে দক্ষিণ গ্রিসে শক্তিশালী হাওয়ার কারণে ছড়িয়ে পড়া দাবানলের জন্য ৬৩ জনেরও বেশি লোকের মৃত্যু হয়, ওই এলাকার একাধিক গ্রাম খালি করে দেওয়া হয়েছিল"। অ্যাসোসিয়েটেড প্রেসের তরফে ছবিটি তোলেন নিকোলাস গায়াকৌমিডাস। ওই চার্চের কাছে আগুন ছড়িয়ে যাওয়ার আরেকটি ছবি দেখা যাবে এখানে।


    ২০০৭ সালের ২৭ অগস্ট প্রকাশিত ইভনিং স্যান্ডার্ডের প্রতিবেদন অনুযায়ী ওই আগুন লাগার ঘটনার পিছনে আঙুল তোলা হয় প্রমোটারদের দিকে। গ্রিসে দাবানলের ঘটনা নিয়ে গার্ডিয়ানের প্রতিবেদন পড়া যাবে এখানে।

    আরও পড়ুন: সুপারমুনের প্রভাবে সূর্যগ্রহণ, ভিডিওটি কৃত্রিমভাবে ডিজিটাল উপায়ে তৈরি

    Tags

    Fact CheckFake NewsCanadaOld ImageGreeceWildfiresCanandaBritish ColumbiaHeatwaveMisreportingBangladeshPeloponneseViral Image
    Read Full Article
    Claim :   ছবির দাবি কানাডায় দাবানল
    Claimed By :  Facebook Posts & Websites
    Fact Check :  Misleading
    Next Story
    Our website is made possible by displaying online advertisements to our visitors.
    Please consider supporting us by disabling your ad blocker. Please reload after ad blocker is disabled.
    X
    Or, Subscribe to receive latest news via email
    Subscribed Successfully...
    Copy HTMLHTML is copied!
    There's no data to copy!