BOOM
  • ফ্যাক্ট চেক
  • বিশ্লেষণ
  • ফাস্ট চেক
  • আইন
  • Home-icon
    Home
  • Authors-icon
    Authors
  • Contact Us-icon
    Contact Us
  • Methodology-icon
    Methodology
  • Correction Policy-icon
    Correction Policy
  • ফ্যাক্ট চেক-icon
    ফ্যাক্ট চেক
  • বিশ্লেষণ-icon
    বিশ্লেষণ
  • ফাস্ট চেক-icon
    ফাস্ট চেক
  • আইন-icon
    আইন
  • Home
  • ফ্যাক্ট চেক
  • মিথ্যা: কোভিড-১৯'এ আক্রান্ত হয়ে...
ফ্যাক্ট চেক

মিথ্যা: কোভিড-১৯'এ আক্রান্ত হয়ে মারা যাওয়ার আগে ইন্দোনেশিয়ার চিকিৎসকের শেষ ছবি

বুম দেখেছে ছবিটি যে ডাক্তারের, তিনি মালয়েশিয়ায় কোভিড-১৯ আক্রান্তদের চিকিৎসা করছিলেন, পরিবারের সবার সঙ্গে তিনিও সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখছিলেন এবং তিনি এখনও বেঁচে আছেন।

By - Swasti Chatterjee |
Published -  27 March 2020 12:09 PM IST
  • মিথ্যা: কোভিড-১৯এ আক্রান্ত হয়ে মারা যাওয়ার আগে ইন্দোনেশিয়ার চিকিৎসকের শেষ ছবি

    একটি ছবি ভাইরাল হয়েছে, যাতে দাবি করা হয়েছে যে ছবিটি ইন্দোনেশিয়ার চিকিৎসক ডক্টর হাদিও আলি খাজাটসিনের সঙ্গে তাঁর পরিবারের শেষ ছবি। তিনি কোভিড-১৯'এ আক্রান্ত হয়ে মারা গিয়েছেন। দাবিটি মিথ্যে। ছবিতে এক জন চিকিৎসকদের দেখা যাচ্ছে, যিনি কোনও একটি বাড়ির গেটে দাঁড়িয়ে রয়েছেন, এবং দুটি শিশু তাঁর দিকে তাকিয়ে রয়েছে।

    ছবিটি শেয়ার করে দাবি করা হচ্ছে যে এটিই ডক্টর আলির শেষ বারের জন্য বাড়িতে আসার ছবি। ছবির ক্যাপশনে লেখা হয়েছে, ডক্টর আলি নিজের বাড়ির গেট থেকে তাঁর সন্তানসম্ভবা স্ত্রী এবং দুই সন্তানের দিকে তাকিয়ে রয়েছেন। ক্যাপশনে আরও লেখা হয়েছে যে ডক্টর আলি নিজের দেশে কোভিড-১৯'এর বিরুদ্ধে যুদ্ধে একেবারে প্রথম সারিতে ছিলেন। ক্যাপশনে লেখা হয়েছে: "এই ছবিটি অনেক কথা বলছে। ছবিটি ডক্টর হাদিও আলির শেষ ছবি। ইন্দোনেশিয়ার জাকার্তায় কোভিড-১৯'এ আক্রান্ত রোগীদের চিকিৎসা করার পর তিনি মারা গিয়েছেন।"

    This picture makes me cry!

    This is the last photo of Dr Hadio Ali who died after treating the people affected by Corona in Indonesia)

    This is his last visit. Standing by the gate and watching his children and pregnant wife.

    We should not lose in this war. Stay home for them pic.twitter.com/2lR7HrI91N

    — Dr Pooja Tripathi (@Pooja_Tripathii) March 25, 2020

    একই দাবি করে ছবিটি এর আগে ইন্দোনেশিয়াতেও ভাইরাল হয়েছিল। সে দেশে কোভিড-১৯ ছড়িয়ে পড়ার পর এখন অবধি ৫৫ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গিয়েছে। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার মধ্যে ইন্দোনেশিয়াতেই সবচেয়ে বেশি মৃত্যু হয়েছে। ইন্দোনেশিয়ায় ২২ মার্চ যে ছ'জন চিকিৎসকের মৃত্যু হয়েছে, ডক্টর হাদিও আলি তাঁদের মধ্যে এক জন। আলি দক্ষিণ জাকার্তার বাসিন্দা ছিলেন। তিনি জাকার্তার বিনার্ত প্রিমিয়ার হাসপাতালে নিউরোসার্জেন ছিলেন।

    আরও পড়ুন: সেনাবাহিনীর ১ হাজার কোয়রান্টিন শয্যা তৈরির সোশাল মিডিয়া পোস্টগুলি ভুয়ো

    তথ্য যাচাই

    বুম এই ছবিটির রিভার্স ইমেজ সার্চ করে এবং দেখতে পায় যে ছবিটি ২২ মার্চ থেকেই শেয়ার করা হচ্ছে।

    বুম রিভার্স ইমেজ সার্চ করে দেখতে পায় যে ছবিটি এক জন মালয়েশিয় চিকিৎসকের। তিনি কোভিড-১৯ আক্রান্ত রোগীদের চিকিৎসা করছেন, এবং এই সপ্তাহে তিনি যখন নিজের সন্তানদের সঙ্গে দেখা করতে আসেন, তখন তিনি সোশ্যাল ডিসট্যান্সিং বজায় রাখছিলেন। আমরা মালয়েশিয়ার বাসিন্দা আহমেদ এফেন্ডি জইলানুদিনের ফেসবুক প্রোফাইলের সন্ধান পাই, যেখানে ২১ মার্চ ছবিটি শেয়ার করা হয়েছিল। ছবির মানুষটিকে এফেন্ডি নিজের খুড়তুতো ভাই বলে চিহ্নিত করেছেন। যখন বুম ফেসবুকের মাধ্যমে এফেন্ডির সঙ্গে যোগাযোগ করে, তখন তিনি জানান, "আমার ভাই মালয়েশিয়ার সেলাঙ্গোরে একটি হাসপাতালের ডাক্তার। তিনি মালয়েশিয়ায় কোভিড-১৯ আ্ক্রান্তদের চিকিৎসা করছেন।" তিনি জানান যে তাঁর ভাই বহাল তবিয়তেই রয়েছেন।

    এফেন্ডি বুমকে আসল ছবিটির একটি স্ক্রিনশটও পাঠান।

    ইন্দোনেশিয়ার ফ্যাক্ট চেকিং সংস্থা চেক ফ্যাক্টার বক্তব্য অনুযায়ী, ছবিটি সর্বপ্রথম ব্যবহৃত হয় বিরগাল্ডো সিনাগা নামে এক জনের একটি দীর্ঘ পোস্টে। সেখানে তিনি দাবি করেন যে এই ছবিটি ডক্টর আলি হাদিওর নিজের পরিবারের সঙ্গে কাটানো শেষ কয়েকটি মুহূর্তের। পরে তিনি পোস্টটি ডিলিট করে দেন, এবং ফেসবুকে ক্ষমাপ্রার্থনাও করেন।

    আরও পড়ুন: মিথ্যে: চিনা গোয়েন্দা আধিকারিক জানিয়েছেন করোনাভাইরাস একটি জৈব অস্ত্র

    Tags

    CoronavirusIndonesiaDoctorFAKE NEWSMalaysiaFake News around COVID-19
    Read Full Article
    Claim :   ছবি দেখায় ইন্দোনেশিয়ার ডাক্তার হাদিও আলি তার পরিবারকে দেখছে কোভিড-১৯-এ মারা যাওয়ার আগে
    Claimed By :  Facebook Pages
    Fact Check :  False
    Next Story
    Our website is made possible by displaying online advertisements to our visitors.
    Please consider supporting us by disabling your ad blocker. Please reload after ad blocker is disabled.
    X
    Or, Subscribe to receive latest news via email
    Subscribed Successfully...
    Copy HTMLHTML is copied!
    There's no data to copy!