BOOM
  • ফ্যাক্ট চেক
  • বিশ্লেষণ
  • ফাস্ট চেক
  • আইন
  • Home-icon
    Home
  • Authors-icon
    Authors
  • Contact Us-icon
    Contact Us
  • Methodology-icon
    Methodology
  • Correction Policy-icon
    Correction Policy
  • ফ্যাক্ট চেক-icon
    ফ্যাক্ট চেক
  • বিশ্লেষণ-icon
    বিশ্লেষণ
  • ফাস্ট চেক-icon
    ফাস্ট চেক
  • আইন-icon
    আইন
  • Home
  • ফ্যাক্ট চেক
  • চিনা ব্যাঙ্ককে আরবিআই-এর অনুমোদনের...
ফ্যাক্ট চেক

চিনা ব্যাঙ্ককে আরবিআই-এর অনুমোদনের পুরনো খবরকে সাম্প্রতিক বলা হচ্ছে

ভারত-চিন সীমান্তে উত্তেজনার প্রেক্ষিতে ব্যাঙ্ক অফ চায়নাকে ২০১৮ ও ২০১৯-এ আরবিআইয়ের ছাড়পত্র দেওয়ার বিষয়টি প্রতিবেদন ও সোশাল মিডিয়া পোস্টে জিইয়ে উঠেছে।

By - Mohammed Kudrati |
Published -  17 Jun 2020 5:59 PM IST
  • চিনা ব্যাঙ্ককে আরবিআই-এর অনুমোদনের পুরনো খবরকে সাম্প্রতিক বলা হচ্ছে

    ব্যাঙ্ক অফ চায়নাকে দেওয়া রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার (আরবিআই) ২০১৮ সালের ছাড়পত্র ও ২০১৯-এ সেটিকে বিদেশি ব্যাঙ্ক হিসেবে নথিভুক্ত করাকে রিজার্ভ ব্যাঙ্কের সাম্প্রতিক সিদ্ধান্ত বলে মিথ্যে দাবি করা হয়েছে। রিজার্ভ ব্যাঙ্কের এক উচ্চপদস্থ আধিকারিকের সঙ্গে কথা বলে বুম নিশ্চিত হয়েছে যে, পোস্টগুলি পুরনো, এবং খবরগুলি যে সাম্প্রতিক নয়, এ কথা জানিয়ে আরবিআই বেশ কয়েকটি বিবৃতিও দিয়েছে।

    ওই পোস্টগুলি যে কেবল সোশাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে তাই নয়, বরং নীতি সংক্রান্ত পোর্টাল 'দ্য পলিসি টাইমস'ও খবরটিকে সাম্প্রতিক বলে প্রকাশ করে। তাদের ওয়েবসাইটের 'ভিউ' গোনার মিটারে দেখা যায়, খবরটি ১৮,০০০-এরও বেশি বার দেখা হয়। তবে ওয়েবসাইটটি থেকে পরে ওই খবরটি তুলে নেওয়া হয়।

    সোশাল মিডিয়া ব্যবহারকারীরা ওই খবর দুটিকে আবার প্রচারে নিয়ে এসে পদক্ষেপগুলি সম্পর্কে উষ্মা প্রকাশ করছেন এমন এক সময়ে যখন চিন ও চিনে তৈরি জিনিসের প্রতি মানুষের মনোভাব ক্রমশ বিরূপ হচ্ছে। লাদাখে চিনের সঙ্গে সামরিক বিরোধ এবং কোভিড-১৯ সংক্রমণের মধ্যে দেশীয় সামগ্রী ব্যবহার করার জন্য ভারতীয়দের কাছে প্রধানমন্ত্রীর আবেদন, এই দুই কারণে চিন-বিরোধী মনোভাব সৃষ্টি হয়েছে। ভারতীয়রা বিশেষ করে চিনা অ্যাপ 'টিকটক' এবং অন্যান্য চিনা পণ্য আমদানির বিরোধিতা করছেন।

    বুমের হেল্পলাইনে (৭৭০০৯০৬১১১) দ্য পলিসি টাইমস-এর লিঙ্কটি আসে। দেখা যায়, এ বছরের ৮ জুনের একটি খবরের শিরোনামে বলা হয়, "আরবিআই: ব্যাঙ্ক অফ চায়না কে ভারতে ব্যাঙ্কিং পরিষেবা চালু করার অনুমতি দেওয়া হল।" ওই খবরের মুখবন্ধে বলা হয়:

    "গত মাসে, চিনের কিংডাও শহরে এসসিও শীর্ষ সম্মেলন চলাকালে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ও চিনের প্রেসিডেন্ট শি জিংপিং এক আলাদা বৈঠকে মিলিত হলে, মোদী তাঁকে ভারতে ব্যাঙ্ক অফ চায়নার শাখা খোলার ছাড়পত্র দেওয়া হবে বলে আশ্বাস দেন।"
    সেই প্রতিবেদনের আর্কাইভ সংস্করণ এখানে দেখা যাবে।
    অনেক সোশাল মিডিয়া ব্যবহারকারী ওই রিপোর্টটি সহ 'ইকনোমিক টাইমস'-এর একটি পুরনো প্রতিবেদনকে সাম্প্রতিক বলে শেয়ার করছেন।

    #VocalForLocal n dposit in d Bank of China. #MakeInIndia n allw Chinese co. 2 make thr products in India, sell us n take away d profits back home. Is it a mere co-incidence that India allows Chinese Bank whn V r facing boder dspute wid thm or quid pro quo.https://t.co/UA5nkAA8QN

    — Chandra Pr. Sharma (@ChandraPrSharma) June 10, 2020

    আরও পড়ুন: চিন নয়, ভারতের পক্ষে—এই মর্মে বিশ্বের রাষ্ট্রনেতাদের বক্তব্যগুলি ভুয়ো

    তথ্য যাচাই

    আরবিআই-এর এক উচ্চপদস্থ অফিসারের সঙ্গে বুম যোগাযোগ করে। উনি জানান যে, খবরটি পুরনো। তাছাড়া, ইকনোমিক টাইমসের যে খবরটির উল্লেখ করা হচ্ছে, ১ অগস্ট ২০১৯-এ প্রকাশিত হয়েছিল সেটি।

    আরবিআই ব্যাঙ্ক অফ চায়নাকে ২০১৮ থেকে ভারতে শাখা খোলার অনুমতি দেয়। তার ফলে সেটি ভারতে আরও একটি ব্যাঙ্ক হিসেবে স্বীকৃতি পায়। ২০১৯-এ ওই ব্যাঙ্কটিকে একটি বিদেশি ব্যাঙ্ক হিসেবে আরবিআই আইনের দু নম্বর সেডিউলে নথিভুক্ত করা হয়। তার ফলে, ওই সংস্থা এখানে কাজ শুরু করার অনুমতি পায়।

    আরবিআই-এর একটি বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ১ অগস্ট ২০১৯ তারিখে ব্যাঙ্ক অফ চায়নাকে, আরবিআই আইনের দু নম্বর সেডিউলে অন্তর্ভুক্ত করা হয়।

    "আমরা জানাচ্ছি যে, ব্যাঙ্ক অফ চায়না লিমিটেডকে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া অ্যাক্ট ১৯৩৪-এর দ্বিতীয় সেডিউলের অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।"

    সার্কুলারটি এখানে পড়া যাবে।
    তাছাড়া, ৩০ সেপ্টেম্বর ২০১৯-এ প্রকাশিত এক তালিকায়, আরবিআই ব্যাঙ্ক অফ চায়নাকে অন্তর্ভুক্ত করে। সেটি এখানে দেখা যাবে।ইন্ডাস্ট্রিয়াল অ্যান্ড কমারশিয়াল ব্যাঙ্ক-এর পর এটি হল দ্বিতীয় চিনা ব্যাঙ্ক।
    খবরটা যে পুরনো তার আরও একটা প্রমাণ হল, দ্য পলিসি টাইমস-এর খবরের মুখবন্ধে বলা হয় যে, চিনের কিংডাও শহরে এসসিও-র (সাঙহাই কোঅপারেশন অরগানাইজেশন) শীর্ষ সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ও প্রেসিডেন্ট শি জিংপিংয়ের মধ্যে আলোচনা হয়। ওই শীর্ষ সম্মেলন সম্প্রতি অনুষ্ঠিত হয় নি। সেটি হয়েছিল ৯–১০ জুন ২০১৮-য়। ওই সম্মেলনের খবর
    ভারতীয়
    ও চিনের মিডিয়ায় বিস্তারিত বেরয়।
    চিন সংক্রান্ত ভুয়ো খবর আগেও ভাইরাল হয়েছে। যেমন, একটি মিথ্যে খবরে বলা হয় ডলারের সঙ্গে চিন তার মুদ্রার যোগ ছিন্ন করেছে।
    আরও পড়ুন: ২০১৭ সালে চিনে পুলিশি বর্বরতার একটি ভিডিওকে সাম্প্রতিক বলা হল

    Tags

    ChinaChina India BorderRESERVE BANK OF INDIARBIBank of ChinaThe Policy TimesCOVID-19
    Read Full Article
    Claim :   আরবিআই সম্প্রতি ব্যাংক অফ চায়না ভারতে কার্যক্রম শুরু করতে দিয়েছে
    Claimed By :  The Policy Times
    Fact Check :  Misleading
    Next Story
    Our website is made possible by displaying online advertisements to our visitors.
    Please consider supporting us by disabling your ad blocker. Please reload after ad blocker is disabled.
    X
    Or, Subscribe to receive latest news via email
    Subscribed Successfully...
    Copy HTMLHTML is copied!
    There's no data to copy!