প্রাক্তন অভিনেতা কাদের খানের মৃত্যুর গুজব ইন্টারনেটে ছড়িয়ে পরে সপ্তাহান্তে। বেশ কয়েকটি ওয়েবসাইট গুজবটি খবর হিসাবে প্রকাশ করে - ৩০ ডিসেম্বর, ২০১৮ সালে, দীর্ঘদিনের অসুস্থতার পরে কানাডায় অভিনেতা কাদের খানের মৃত্যু হয়। এমনকি জি নিউজ এর বাংলা ওয়েবসাইট জি ২৪ ঘণ্টাও এই গুজবের শিকার হয়। কিন্ত খানের পুত্র সরফরাজ খান গুজবটি পুরপুরি ভাবে অস্বীকার করেন। প্রাক্তন অভিনেতা কাদের খানের পুত্র সরফরাজ প্রেস ট্রাস্ট অফ ইন্ডিয়াকে (পিটিআই) বলেন যে তার বাবা কানাডার একটি হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। "এটা সব মিথ্যা। এটা (হয়) শুধু একটি গুজব। আমার বাবা হাসপাতালে আছেন," সরফরাজ পিটিআইকে জানান। ৮১ বছরের প্রবীণ অভিনেতার শ্বাস-প্রশ্বাসের সমস্যা দেখা দেয় এবং ডাক্তাররা তাঁকে নিয়মিত ভেন্টিলেটর থেকে বাইপ্যাপ ভেন্টিলেটরে স্থানান্তরিত করেছেন। অভিনেতা প্রগ্রেসিভ সুপারক্রানউইলার প্যালেসিতে ভুগছেন, যেটি একটি ভারসাম্যহীন রোগ, ভারসাম্য হ্রাস, হাঁটা এবং ডিমেনশিয়াতে সমস্যা সৃষ্টি করে। জি ২৪ ঘণ্টা এখন তার ওয়েবসাইটে পিটিআই এর
ফ্যাক্ট চেক প্রতিবেদনটি প্রকাশ করেছে। অথচ, ওয়েবসাইটের ফেসবুক পোস্ট ‘কানাডায় প্রয়াত অভিনেতা কাদের খান। বয়স হয়েছিল ৮১ বছর।’, এখনও ডিলিট করা হয়নি। গত ২৪ ঘণ্টার মধ্যে পোস্টটি 2000 বারের বেশি শেয়ার করা হয়েছে। এখানে পোস্টের
আর্কাইভ ভার্সন চেক করুন।
Full View এদিকে, অন্য একটি বাংলা পত্রিকা, ভালোবাশার গল্প, এখনও তাদের প্রতিবেদন ‘মারা গেলেন কাদের খান’ আপডেট করেননি - প্রতিবেদনটি দাবি করেছে যে খান দীর্ঘকাল অসুস্থতার পর জীবন হারিয়েছেন। এখানে পোস্টের
আর্কাইভ ভার্সন চেক করুন।
Full View