BOOM
  • ফ্যাক্ট চেক
  • বিশ্লেষণ
  • ফাস্ট চেক
  • আইন
  • Home-icon
    Home
  • Authors-icon
    Authors
  • Contact Us-icon
    Contact Us
  • Methodology-icon
    Methodology
  • Correction Policy-icon
    Correction Policy
  • ফ্যাক্ট চেক-icon
    ফ্যাক্ট চেক
  • বিশ্লেষণ-icon
    বিশ্লেষণ
  • ফাস্ট চেক-icon
    ফাস্ট চেক
  • আইন-icon
    আইন
  • Home
  • ফ্যাক্ট চেক
  • টুলকিট কাণ্ড: ট্রেনের মধ্যে গ্রেটা...
ফ্যাক্ট চেক

টুলকিট কাণ্ড: ট্রেনের মধ্যে গ্রেটা থুনবার্গের সম্পাদিত ছবি ফিরে এল

বুম দেখে ট্রেনের মধ্যে পরিবেশকর্মী গ্রেটা থুনবর্গের খাওয়ার দৃশ্যটি ডেনমার্কে তোলা।

By - Debalina Mukherjee |
Published -  3 March 2021 7:06 PM IST
  • টুলকিট কাণ্ড: ট্রেনের মধ্যে গ্রেটা থুনবার্গের সম্পাদিত ছবি ফিরে এল

    একটি জোড়াতালি দেওয়া ছবিতে, সুইডেনের পরিবেশ কর্মী গ্রেটা থুনবার্গকে (Greta Thunberg) একটি ট্রেনের কামরায় বসে খেতে দেখা যাচ্ছে। আর কাঁচের জানলার বাইরে থেকে, তাঁর দিকে তাকিয়ে আছে কিছু দারিদ্র-পীড়িত বাচ্চা। ছবিটি মিথ্যে ক্যাপশন সহ ভাইরাল হয়েছে।

    ভাইরাল ছবিটির সঙ্গে দেওয়া তেমনিই একটি ক্যাপশনে বলা হয়েছে, "তাঁর মুখোশ খুলে দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ @sudhirchaudhary ji। #AskGretaWhy''।

    চলমান কৃষক আন্দোলনের পক্ষে থুনবার্গ টুইট করার পরই এই জোড়াতালি দেওয়া ছবিটি আবার ফিরে এসছে। ৪ ফেব্রুয়ারি থুনবার্গ একটি টুইটও শেয়ার করেন যাতে একটি 'টুলকিট' ছিল। খালিস্তানি বিচ্ছিন্নতাবাদীদের সঙ্গে ওই টুলকিটের সম্পর্ক আছে, এই অভিযোগে সেটি সরকারের রোষের মুখে পড়ে। থুনবার্গ পরে সেই টুলকিটটি ডিলিট করে দিয়ে তার একটি 'সাম্প্রতিক' সংস্করণ শেয়ার করেন।

    সেই ডিলিট করা টুলকিটে এক বড় ধরনের বিক্ষোভের আহ্বান জানানো হয়েছিল। সেটি শেয়ার করার জন্য, থুনবার্গেকে সোশাল মিডিয়ায় ব্যাপক ভাবে ট্রোল করা হয় বা আক্রমণের সম্মুখীন হতে হয়।

    বেঙ্গালুরুর পরিবেশ কর্মী দিশা রবি ওই টুলকিটের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন, এই অভিযোগে দিল্লি পুলিশ তাঁকে গ্রেফতার করে।

    টুইটটি আর্কাইভ করা আছে এখানে।

    অন্য একটি টুইটে বলা হয়, "ভারত এই বিরোধী শক্তিগুলিকে প্রশ্ন করছে #AskGretaWhy।" টুইটটির আর্কাইভ করা আছে এখানে।

    India ask these anti forces #AskGretaWhy pic.twitter.com/E4vWMMpKPX

    — Bembde Pavan (@bembadep) February 16, 2021

    একটি ক্যাপশনে বলা হয়েছে, "আমরা এই রকম। আমাদের প্রোপাগ্যান্ডা এই রকম। আর এই ভাবে আমাদের মুখোশ খুলে যাচ্ছে। #AskGretaWhy।" সেটি আর্কাইভ করা আছে এখানে।

    আরও পড়ুন: হ্যাঁ, তৃণমূল কংগ্রেস রাজনৈতিক প্রচারে ভিন্ রাজ্যের যান ব্যবহার করছে

    তথ্য যাচাই

    বুম ছবিটির রিভার্স ইমেজ সার্চ করে দেখে যে, সেটি ২২ জানুয়ারি ২০১৯-এ গ্রেটা থুনবার্গের অফিসিয়াল টুইটার অ্যাকাউন্টে ছিল। টুইটটির ক্যাপশনে বলা হয়, "ডেনমার্কে মধ্যাহ্ন ভোজ।" ছবিটিতে থুনবার্গ একটি ট্রেনের কামরার টেবিলে রাখা নানা ধরনের খাবারের সামনে বসে আছেন। আর জানলার বাইরে জঙ্গলের গাছপালা দেখা যাচ্ছে।"

    Lunch in Denmark. pic.twitter.com/LWKMQ9AuqR

    — Greta Thunberg (@GretaThunberg) January 22, 2019

    এর পর, ভাইরাল ছবিটির যে অংশে দরিদ্র শিশুদের বসে থাকতে দেখা যাচ্ছে, আমরা সেই অংশটি কেটে নিয়ে রিভার্স ইমেজ সার্চ করি। তার ফলে, ২৩ অগাস্ট, ২০০৭ সালে, রয়টর্সের একটি রিপোর্ট আমরা দেখতে পাই। তাতে ওই একই ছবি ছিল। রয়টার্সের চিত্রসাংবাদিক স্টেফানি হ্যানকক ছবিটি তুলেছিলেন। ক্যাপশনে বলা হয়, সেন্ট্রাল আফ্রিকান রিপাবলিক-এর গ্রাম বোদৌলির কাছে এক জঙ্গলে বসবাসকারী শিশুদের দেখা যাচ্ছে ছবিতে। বাস্তুচ্যুত মানুষদের জন্য তৈরি এক ক্যাম্পে রয়েছে তারা। ওই রিপোর্টটিতে বলা হয়, "জানুয়ারি ২০০৬ তে, সরকারি সেনারা হঠাৎই কোরোসিগনা আক্রমণ করে। সেটা ছিল ওই সাবেক ফরাসি উপনিবেশে দু'বছর ধরে বিদ্রোহীদের সঙ্গে চলতে থাকা যুদ্ধের অঙ্গ।"

    জোড়াতলি দেওয়া ছবি ২০১৯-এ ভাইরাল হয়

    ওই একই জোড়াতালি দেওয়া ছবি ২০১৯-এর শুরুতেও ভাইরাল হয়। ইংরেজি সংবাদ মাধ্যম 'মেট্রোজ ওয়েবসাইট'-এ ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৯-এ প্রকাশিত একটি রিপোর্ট দেখতে পাই আমরা। রিপোর্টটির শিরোনাম ছিল এই রকম, "দরিদ্র শিশুদের সামনে গ্রেটা থুনবার্গের লাঞ্চ খাওয়ার ভুয়ো ছবি নিয়ে তোলপাড়'। রিপোর্টটিতে বলা হয়, ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট জায়ের বলসোনারোর ছেলে গ্রেটা থুনবার্গের ওই ভুয়ো ছবিটি শেয়ার করে।"

    আরও পড়ুন: বিবিসি ব্রিগেড সভাকে বলেনি পৃথিবীর বৃহত্তম শান্তিপূর্ণ রাজনৈতিক জমায়েত

    Tags

    Greta ThunbergEdited ImageToolkit CaseFake NewsFact CheckDisha RaviFarm LawsProtest
    Read Full Article
    Claim :   ছবি দেখায় গ্রেটা থুনবার্গ ট্রেনে খাচ্ছেন আর জানালা দিয়ে তাকিয়ে রয়েছে ভুভুক্ষু বাচ্চারা
    Claimed By :  Facebook Posts & Twitter Users
    Fact Check :  False
    Next Story
    Our website is made possible by displaying online advertisements to our visitors.
    Please consider supporting us by disabling your ad blocker. Please reload after ad blocker is disabled.
    X
    Or, Subscribe to receive latest news via email
    Subscribed Successfully...
    Copy HTMLHTML is copied!
    There's no data to copy!