BOOM
  • ফ্যাক্ট চেক
  • বিশ্লেষণ
  • ফাস্ট চেক
  • আইন
  • Home-icon
    Home
  • Authors-icon
    Authors
  • Contact Us-icon
    Contact Us
  • Methodology-icon
    Methodology
  • Correction Policy-icon
    Correction Policy
  • ফ্যাক্ট চেক-icon
    ফ্যাক্ট চেক
  • বিশ্লেষণ-icon
    বিশ্লেষণ
  • ফাস্ট চেক-icon
    ফাস্ট চেক
  • আইন-icon
    আইন
  • Home
  • ফ্যাক্ট চেক
  • রাজস্থানের বিধায়ক রামকেশ মিনাকে...
ফ্যাক্ট চেক

রাজস্থানের বিধায়ক রামকেশ মিনাকে হামলার পুরনো ভিডিওকে সাম্প্রতিক বলা হল

বুম যাচাই করে দেখে ভিডিওটি ২০১৮ সালের এবং রামকেশ মিনাকে নিয়ে সম্প্রতি যে বিতর্ক চলছে তার সঙ্গে এটি আদৌ সম্পর্কিত নয়।

By - Sumit Usha |
Published -  29 July 2021 4:54 PM IST
  • রাজস্থানের বিধায়ক রামকেশ মিনাকে হামলার পুরনো ভিডিওকে সাম্প্রতিক বলা হল

    একদল ব্যক্তি রাজস্থানের (Rajasthan) বিধায়ক রামকেশ মিনাকে তাড়া করে প্রহার করছে এই দাবি সহ একটি পুরনো ভিডিওকে সাম্প্রতিক ঘটনা বলে সোশাল মিডিয়ায় শেয়ার করা হচ্ছে। রামকেশ মিনা (Ramkesh Meena) একজন নির্দল বিধায়ক, সম্প্রতি জয়পুরের (Jaipur) আমাগড় দুর্গে (Amagarh Fort) একটি গৈরিক নিশান (Saffron Flag) সরিয়ে দেবার ঘটনায় যাঁর নাম জড়িয়েছে।

    বুম দেখলো যে, আক্রান্ত ব্যক্তিটি বিধায়ক মিনা বটে, তবে ঘটনাটি ২০১৮ সালের পুরনো, যখন একটি প্রতিবাদ মিছিলের সময় তাঁর উপর হামলা চালানো হয়েছিল।

    গত ২২ জুলাই জয়পুরের আমাগড় দুর্গের উপর উড়তে থাকা একটি গেরুয়া পতাকা নাকি বিধায়ক রামকেশ মিনার উপস্থিতিতে একদল লোক নামিয়ে ফেলে এবং ছিঁড়ে দেয় বলে অভিযোগ। টাইমস অফ ইন্ডিয়ায় ২৪ জুলাই প্রকাশিত একটি সংবাদে লেখা হয়, একদল লোক অজ্ঞাতপরিচয় এক ব্যক্তির নামে এই মর্মে এফআইআর দায়ের করে। মিনা সম্প্রদায়ের একটি সংগঠনও ধর্মীয় আবেগে আঘাত করার অভিযোগ এনে অজ্ঞাতপরিচয় ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে।

    এই প্রেক্ষাপটেই ভিডিওটি ভাইরাল হয়েছে।

    বুম ভিডিওটি অস্বস্তিকর হওয়ায় এই প্রতিবেদনের অন্তর্ভুক্ত করেনি। ভিডিওটি দেখা যাবে এখানে এবং এখানে। একটি পোস্ট আর্কাইভ করা আছে এখানে।

    ফেসবুকে ভিডিও ক্লিপটি ভাইরাল করা হয়েছে যে বার্তা দিয়ে তা হলো: "জয়পুরের আমাগড় দুর্গে গলতা তীর্থে শ্রীরাম লেখা একটি গেরুয়া পতাকা এক কংগ্রেস-সমর্থিত বিধায়কের উদ্যোগে সরিয়ে দেওয়া হয়। এই ঘটনার পরেই যে ব্যক্তি এই অপকর্মটি করেন, সেই রামকেশ মিনাকে হিন্দুরা তাড়া করে এবং মারধরও করে।"


    ভিডিওটি ইউটিউবেও ভাইরাল হয়েছে।

    বুম-এর হোয়াটসঅ্যাপ হেল্পলাইন নম্বরেও ভিডিওটির সত্যতা যাচাই করার জন্য অনুরোধ করা হয়েছিল।




    আরও পড়ুন: পাকিস্তানের ভিডিও ছড়াল হিমাচল প্রদেশে ভূমিধসের জেরে যানজট বলে

    তথ্য যাচাই

    বুম 'রামকেশ মিনাকে প্রহার' (মূল হিন্দিতেছ 'रामकेश मीणा की पिटाई') এই শব্দগুলি বসিয়ে খোঁজখবর চালিয়ে ২০১৮ সালের ৭ এপ্রিল নিউজ-১৮ প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনে এই ভিডিওটার একটা স্ক্রিনশট দেখতে পায়।


    নিউজ-১৮-এর রিপোর্ট অনুযায়ী ঘটনাটি ২ এপ্রিল সোয়াই মাধোপুর জেলার গঙ্গাপুর শহর এলাকার। রিপোর্ট অনুসারে গঙ্গাপুরের প্রাক্তন বিধায়ক মিনা সে দিন তফশিলি জাতি-উপজাতি আইনে সংশোধনের প্রতিবাদে একটি ধর্নায় বসেছিলেন যখন একদল দুষ্কৃতী সেখানে ভাঙচুর ও তাণ্ডব চালায়l মিনা ওই দুষ্কৃতীদের শান্ত করতে গেলে ওরা তাঁকে তাড়া করে এবং মারধরও করে।

    আমরা ৮ এপ্রিল ২০১৮ ইউটিউবে ওই ভিডিওটাই আপলোড হতে দেখি।

    সাম্প্রতিক বিতর্কটা কী নিয়ে?

    টাইমস অফ ইন্ডিয়ার প্রতিবেদন অনুসারে আমাগড় দুর্গটিকে রামকেশ মিনা, মিনা সম্প্রদায়ের নিজস্ব দুর্গ বলে দাবি করেন এবং সেখানে তাঁদের নিজস্ব দেবীর অধিষ্ঠান রয়েছে, যা আরএসএস-এর স্বেচ্ছাসেবকরা কলুষিত করতে গেরুয়া ঝাণ্ডা লাগিয়ে দেয়।

    সেই থেকে ঝাণ্ডা সরিয়ে দেওয়ার একটি ভিডিও সোশাল মিডিয়ায় ভাইরাল করে দেওয়া হয়েছে এবং রাজস্থানের বিরোধী নেতা বিজেপির গুলাবচাঁদ কাটরিয়া বলেছেন, রামকেশ মিনার কোনও অধিকার নেই জনতার আবেগে আঘাত করার, জানাচ্ছে ফ্রি প্রেস জার্নাল।

    উল্লেখ্য, মিনা একটি জনজাতীয় সম্প্রদায়।

    আরও পড়ুন: মৃত্যু বার্ষিকীতে মিথ্যে দাবিতে ছড়াল প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি আব্দুল কালামের ছবি

    Tags

    Fact CheckFake NewsRamkesh MeenaRajasthanJaipurViral VideoSaffron Flag
    Read Full Article
    Claim :   রামকেশ মিনা পতাকা সরানোই হিন্দুরা তাড়া করেছে
    Claimed By :  Facebook Posts & Twitter User
    Fact Check :  Misleading
    Next Story
    Our website is made possible by displaying online advertisements to our visitors.
    Please consider supporting us by disabling your ad blocker. Please reload after ad blocker is disabled.
    X
    Or, Subscribe to receive latest news via email
    Subscribed Successfully...
    Copy HTMLHTML is copied!
    There's no data to copy!