BOOM
  • ফ্যাক্ট চেক
  • বিশ্লেষণ
  • ফাস্ট চেক
  • আইন
  • Home-icon
    Home
  • Authors-icon
    Authors
  • Contact Us-icon
    Contact Us
  • Methodology-icon
    Methodology
  • Correction Policy-icon
    Correction Policy
  • ফ্যাক্ট চেক-icon
    ফ্যাক্ট চেক
  • বিশ্লেষণ-icon
    বিশ্লেষণ
  • ফাস্ট চেক-icon
    ফাস্ট চেক
  • আইন-icon
    আইন
  • Home
  • ফ্যাক্ট চেক
  • কাল্পনিক অনিল উপাধ্যায়ের...
ফ্যাক্ট চেক

কাল্পনিক অনিল উপাধ্যায়ের প্রত্যাবর্তন, এ বার নয়া নাগরিকত্ব আইনের বিরুদ্ধে সরব এক বিজেপি বিধায়ক হিসেবে

বুম এই বক্তাকে ফারুক আহমেদ হিসেবে শনাক্ত করেছে যিনি বঞ্চিত বহুজন আঘাড়ির নেতা।

By - Saket Tiwari |
Published -  15 Jan 2020 1:44 PM IST
  • কাল্পনিক অনিল উপাধ্যায়ের প্রত্যাবর্তন,  এ বার নয়া নাগরিকত্ব আইনের বিরুদ্ধে সরব এক বিজেপি বিধায়ক হিসেবে

    কাল্পনিক রাজনৈতিক নেতা অনিল উপাধ্যায় আবার ফিরে এলেন। এ বার তাঁর পরিচিতি, তিনি ভারতীয় জনতা পার্টির এক নেতা, সম্প্রতি পাশ হওয়া নাগরিকত্ব আইনের বিরুদ্ধে নিজের বক্তব্য পেশ করছেন।

    মহারাষ্ট্রের একজন রাজনৈতিক নেতার ভিডিও এই মিথ্যে দাবির সঙ্গে শেয়ার করা হয়েছে যে তিনি বিজেপি বিধায়ক অনিল উপাধ্যায় এবং তিনি সিএএ ও জাতীয় নাগরিক পঞ্জির (এনআরসি) বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাচ্ছেন এবং সরকারের সমালোচনা করছেন। ২মিনিট ২৩ সেকেন্ড লম্বা ক্লিপটিতে স্টেজের পিছনে এনআরসি-বিরোধী পোস্টার দেখা যাচ্ছে।

    আরও পড়ুন: এই ভিডিওতে বিজেপি সাংসদরা কি রাজনাথ সিংকে সিএএ-এনআরসি বাতিলের অনুরোধ জানাচ্ছেন?

    বুম এর আগেও অনিল উপাধ্যায় নামের কাল্পনিক রাজনৈতিক নেতা সম্পর্কে করা ভূয়ো পোস্ট মিথ্যে প্রমাণ করেছে।


    বুম এই ভিডিওটি তার হোয়াট অ্যাপ হেল্পলাইনে নম্বরে(৭৭০০৯০৬১১১) পায়। ভিডিওটি সম্পর্কে সঠিক তথ্য জানতে চাওয়া হয়েছিল।

    ভিডিওটিতে এই রাজনৈতিক নেতা বলছেন, " আজ (মুসলমানদের) আমাদের কাছে আমাদের পূর্বপুরুষদের অস্তিত্বের প্রমাণ চাওয়া হচ্ছে।" এর পর তিনি কুতুব মিনার এবং চারমিনারের উদাহরণ দিতে শুরু করেন।

    হিন্দিতে তাঁর বক্তব্য - आज हमसे पूछा जा रहा है, की आपके बुज़ुर्गों का साबुत क्या है? अरे दिल्ली में इतनी बड़ी सात बारा है ना मुसलामानों की... डेक्कन का चार मीनार पी.आर कार्ड है ना मुसलामानों का...)

    আমরা পোস্টটির ক্যাপশন দিয়ে ফেসবুকে সার্চ করি এবং এই একই ভিডিও একই বিভ্রান্তিকর ক্যাপশনের সঙ্গে দেখতে পাই।

    পোস্টটি আর্কাইভ করা আছে এখানে।
    আরও পড়ুন: জেএনইউ-এর অচলাবস্থার সময় কি ইন্দিরা গান্ধী সীতারাম ইয়েচুরিকে ইস্তফা দিতে বাধ্য করেছিলেন?
    তথ্য যাচাই

    বুম ভিডিওটিকে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ ফ্রেমে ভেঙ্গে নেয় এবং তার পর রিভার্স ইমেজ সার্চ করে ভিডিওর বক্তাকে বঞ্চিত বহুজন আঘাড়ির (ভিবিএ) নেতা ফারুক আহমেদ বলে চিনতে পারে।

    আমরা দেখতে পাই ২০১৯ সালের ২০শে ডিসেম্বর ইউটিউবে একটি অপেক্ষাকৃত লম্বা ভিডিও আপলোড করা হয়েছিল। এই ভিডিওতে ক্যাপশন ছিল, "২০ ডিসেম্বর নান্দেদের গ্রান্ট ধর্নায় ফারুক আহমেদের পুরো বক্তৃতা"। ভিডিওটির ২৫ সেকেন্ডের মাথায় নীচের টিকারে তাঁর পরিচয় দেখা যায়, "রাজ্য মুখপাত্র ফারুক আহমেদ, ভিবিএ, মহারাষ্ট্র"।

    এছাড়া আমরা ২০১৯ সালের ২০ ডিসেম্বর মহারাষ্ট্রের নান্দেদে যে সিএএ-বিরোধী প্রতিবাদ হয়েছিল, সে বিষয়ে একাধিক সংবাদ প্রতিবেদনের সন্ধান পাই। ভাইরাল হওয়া ভিডিওতে দেখানো আহমেদের চেহারা এবং অন্য একটি ভিডিও যেখানে তিনি ভিবিএ নেতা হিসাবে সাংবাদিক বৈঠক করছেন এই দুটি ছবির চেহারা মিলিয়ে আমরা দেখতে পাই যে ছবি দুটি মিলে যাচ্ছে।

    বামে ফেসবুক পোস্টের স্ক্রিনশট এবং ডানে ভিবিএর সাংবাদিক বৈঠকের স্ক্রিনশট

    এই কাল্পনিক বিধায়ক অনিল উপাধ্যায়ের নামে অনেক ভুল তথ্য এবং ভূয়ো খবর শেয়ার কোরা হয়েছে যা
    এখানে
    এবং এখানে তা পড়তে পারেন। কেউ দাবি করেছেন যে তিনি বিজেপির বিধায়ক। আবার কেউ দাবি করেছেন তিনি কংগ্রেসের। মজার ব্যাপার হল, বুম অনুসন্ধান করে দেখেছে যে উপাধ্যায় এক জন কাল্পনিক চরিত্র, যাঁর কোনও দলের সঙ্গেই সম্পর্কের কোনও প্রমাণ পাওয়া যায়নি।
    আরও পড়ুন: ২০১৬'র প্রতিবাদীদের উপর পুলিশি প্রহারের ভিডিও সাম্প্রতিক বলে ভাইরাল হল

    Tags

    Anil UpadhyayBJP MLAFaruk AhmedVanchit Bahujan AghadiNRCCAA
    Read Full Article
    Claim :   বিজেপি বিধায়ক অনিল উপাধ্যায়ের সিএএ ও এনআরসির বিরুদ্ধে বক্তব্য
    Claimed By :  Facebook Posts
    Fact Check :  False
    Next Story
    Our website is made possible by displaying online advertisements to our visitors.
    Please consider supporting us by disabling your ad blocker. Please reload after ad blocker is disabled.
    X
    Or, Subscribe to receive latest news via email
    Subscribed Successfully...
    Copy HTMLHTML is copied!
    There's no data to copy!