BOOM

Trending Searches

    BOOM

    Trending News

      • ফ্যাক্ট চেক
      • বিশ্লেষণ
      • ফাস্ট চেক
      • আইন
      • Home-icon
        Home
      • Authors-icon
        Authors
      • Contact Us-icon
        Contact Us
      • Methodology-icon
        Methodology
      • Correction Policy-icon
        Correction Policy
      • ফ্যাক্ট চেক-icon
        ফ্যাক্ট চেক
      • বিশ্লেষণ-icon
        বিশ্লেষণ
      • ফাস্ট চেক-icon
        ফাস্ট চেক
      • আইন-icon
        আইন
      Trending Tags
      TRENDING
      • #Mamata Banerjee
      • #Narendra Modi
      • #Operation Sindoor
      • #Pahalgam Terrorist Attack
      • #Rahul Gandhi
      • Home
      • ফ্যাক্ট চেক
      • আমেরিকার টেক্সাসের ডিটেনশন...
      ফ্যাক্ট চেক

      আমেরিকার টেক্সাসের ডিটেনশন ক্যাম্পের ছবিকে অসমের বলা হল

      বুম দেখে ভাইরাল ছবিটি অসমের ডিটেনশন ক্যাম্পের নয়, মূল ছবিটি আমেরিকার ম্যাকেলেন, টেক্সাসে ২০১৯ সালের ১০ জুন তোলা হয়েছিল।

      By - Suhash Bhattacharjee |
      Published -  25 Aug 2020 8:18 PM IST
    • আমেরিকার টেক্সাসের ডিটেনশন ক্যাম্পের ছবিকে অসমের বলা হল

      আমেরিকার টেক্সাসের ডিটেনশন ক্যাম্পে বন্দী অবৈধ অভিবাসীদের ছবিকে বিভ্রান্তিকর ভাবে অসমের ডিটেনশন ক্যাম্পে আটক বন্দীদের ছবি বলে সোশাল মিডিয়ায় শেয়ার করা হয়েছে। বুম ভাইরাল হওয়া ছবিটি যাচাই করে দেখে, ছবিটি টেক্সাসের ম্যাকেলেন অবস্থিত একটি ডিটেনশন সেন্টারের বন্দী অভিবাসীদের ছবি।

      স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী জি কিষাণ রেড্ডী তৃণমূল সাংসদ নুসরত জাহানের প্রশ্নের জবাবে ২০২০ সালের মার্চ মাসে সংসদে জানান অবৈধ বিদেশী বলে আটক বা ঘোষিত অসমের ৬ টি ডিটেনশন সেন্টারে ৩, ৩৩১ জন বন্দী হিসেবে রয়েছেন। গত এক বছরে বন্দীদের মধ্যে মারা গেছে ১০ জন।
      ফেসবুকে শেয়ার করা ছবিতে দেখা যায় তারে ঘেরা জায়গায় গাদাগাদি করে অনেকে শুয়ে বসে রয়েছেন। সেখানে শিশুও রয়েছে।
      গ্রাফিক পোস্টে লেখা হয়েছে, "আসামে যারা বিজেপিকে বিশ্বাস করেছিল আজকে তারা ডিটেনশন ক্যাম্পে বন্দী।"
      ফেসবুকে গ্রাফিক পোস্টটি শেয়ার করে ক্যাপশন লেখা হয়েছে, "অসমে যারা ভোট দিয়ে ভারতের মুক্তিদূত হিন্দু হৃদয় সম্রাট মোদী তথা বিজেপি কে ক্ষমতায় এনেছিল তারাই আজ বহিরাগত হয়ে এনআরসির ডিটেনশন কারাগারে বন্দি। পশ্চিমবঙ্গেও অনেকেই আচ্ছেদিনের সুস্বাদু ফল খাওয়ার জন্য ছটফট করছে তাদের প্রস্তুতি নেওয়া উচিত এই রকম কারাগারে বন্দি থাকার জন্য।"
      পোস্টটি দেখা যাবে এখানে। আর্কাইভ করা আছে এখানে।
      আরও পড়ুন: না প্রধানমন্ত্রী মোদী আদানির স্ত্রীকে নত মস্তকে সম্ভাষণ জানাননি
      তথ্য যাচাই
      বুম দেখে এটি অসমের ডিটেনশন ক্যাম্পের ছবি নয়। মূল ছবিটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাসের ম্যাকেলেনের একটি ডিটেনশন ক্যাম্পে বন্দীদের ছবি।

      বুম ছবিটিকে গুগল রিভার্স সার্চ করে ফোর্বসে পরিয়ায়ীদের নিয়ে ২০১৯ সালের ২ নভেম্বর প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনে ছবিটিকে ব্যবহার হতে থাকে। বুম সেই সূত্র ধরে গেট্টি ইমেজেস এ ছবিটি খুঁজে পায়।

      গেট্টি ইমেজেস-এ ছবিটির ক্য়াপশন লেখা হয়েছে, "ম্যাকেলেন, টেক্সাস ১০ জুন: পরিবারের অতি মাত্রায় ভিড় ইন্সপেক্টর জেনারেলের কার্যালয়ের দেওয়া হাতে তোলা ছবি, টেক্সাসের ম্যাকেলেন আমেরিকার সীমান্ত প্যাট্রল ম্যাকেলেন স্টেশনে ১০ জুন ২০১৯। (গেট্টি ইমেজকে ছবি সরবরাহ ইন্সপেক্টার জেনারেলের কার্যালয়/ স্থলদেশ নিরাপত্তা বিভাগ)"

      (মূল ইংরজিতে ক্যাপশন: MCALLEN, TX - JUNE 10: In this handout photo provided by the Office of Inspector General, overcrowding of families is observed by OIG at U.S. Border Patrol McAllen Station on June 10, 2019 in McAllen, Texas. (Photo by Office of Inspector General/Department of Homeland Security via Getty Images)


      নীচে ভাইরাল হওয়া ছবি (বাম দিকে) এবং গেট্টি ইমেজের মূল ছবির তুলনা করা হল।

      আরও পড়ুন: বেঙ্গালুরুর ঘটনা বলে মিথ্যে করে ছড়াল পশ্চিমবঙ্গের বিক্ষোভের ভিডিও

      Tags

      Viral ImageFact CheckTexasMcAllenDetention CampAssamIllegal ImmigrantsBorder Patrol OfficeImmigrant and CustomeU.S. Immigration and Customs EnforcemenG Kishan ReddyFake NewsUSANRC
      Read Full Article
      Claim :   ছবির দাবি অসমে ডিটেনশন ক্যাম্পে আটক বন্দীরা
      Claimed By :  Facebook Post
      Fact Check :  False
      Next Story
      Our website is made possible by displaying online advertisements to our visitors.
      Please consider supporting us by disabling your ad blocker. Please reload after ad blocker is disabled.
      X
      Or, Subscribe to receive latest news via email
      Subscribed Successfully...
      Copy HTMLHTML is copied!
      There's no data to copy!