BOOM

Trending Searches

    BOOM

    Trending News

      • ফ্যাক্ট চেক
      • বিশ্লেষণ
      • ফাস্ট চেক
      • আইন
      • Home-icon
        Home
      • Authors-icon
        Authors
      • Contact Us-icon
        Contact Us
      • Methodology-icon
        Methodology
      • Correction Policy-icon
        Correction Policy
      • ফ্যাক্ট চেক-icon
        ফ্যাক্ট চেক
      • বিশ্লেষণ-icon
        বিশ্লেষণ
      • ফাস্ট চেক-icon
        ফাস্ট চেক
      • আইন-icon
        আইন
      • Home
      • ফ্যাক্ট চেক
      • ক্যানসার নিরাময় কেন্দ্রে শিশুর ছবি,...
      ফ্যাক্ট চেক

      ক্যানসার নিরাময় কেন্দ্রে শিশুর ছবি, জোড়া হল করোনাভাইরাসের সঙ্গে

      ১৯৮৫ সালে আমেরিকার সিয়াটেল ফ্রেড হাচিনসন ক্যানসার নিরাময় কেন্দ্রে স্টেমসেল প্রতিস্থাপনের আগে ছবিটি তোলেন বার্ট গ্লিন।

      By - Sk Badiruddin | 24 April 2020 4:17 PM GMT
      • Facebook
      • Twitter
      • Whatsapp
      • Telegram
      • Linkedin
      • Email
      • Print
      • link
      • Facebook
      • Twitter
      • Whatsapp
      • Telegram
      • Linkedin
      • Email
      • Print
      • link
      • Facebook
      • Twitter
      • Whatsapp
      • Telegram
      • Linkedin
      • Email
      • Print
      • link
    • ক্যানসার নিরাময় কেন্দ্রে শিশুর ছবি, জোড়া হল করোনাভাইরাসের সঙ্গে

      মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে একটি ক্যানসার চিকিৎসা কেন্দ্রে অস্থিমজ্জা প্রতিস্থাপনের আগে একজন মা তার সন্তানকে জড়িয়ে ধরে আছেন, এমনই একটি ছবি সোশাল মিডিয়ায় আবার ফিরে এসেছে। ভাইরাল পোস্টে দাবি করা হচ্ছে, ছবিটি ইতালিতে কোভিড-১৯-এ আক্রান্ত এক মহিলা মারা যাওয়ার ঠিক আগের মুহূর্তে তোলা।

      বুম দেখেছে ভাইরাল হওয়া ছবিটি ইতালির নয়। ১৯৮৫ সালে ছবিটি তোলা হয়েছিল আমেরিকার ফ্রেড হাচিনসন ক্যান্সার চিকিৎসা কেন্দ্রে।

      ছবিটিকে সোশাল মিডিয়ায় একটি মর্মস্পর্শী ক্যাপশনের সাথে জুড়ে শেয়ার করা হচ্ছে। ক্যাপশনে বলা হয়েছে ছবিটি কোভিড-১৯ আক্রান্ত একজন মায়ের মারার যাওয়ার ঠিক আগের মুহূর্তের এবং মৃত্যুর পূর্বে শেষ বারের মতো তিনি তাঁর সন্তানকে দেখতে চেয়েছিলেন। ভাইরাল পোস্টে থাকা হিন্দি ক্যাপশনকে বাংলায় অনুবাদ করলে দাঁড়ায়: "খুবই হৃদয়বিদারক একটি ঘটনা। ইতালির এই মহিলা তৃতীয় স্তরের একজন করোনা রোগী, যেখান থেকে মৃত্যু অবশ্যম্ভাবী। মহিলাটির সামনেই ছিল তাঁর ১৮ মাসের সন্তান। খুব কাঁদছিল সে। ডাক্তারকে তখন এই মা নিজের শেষ ইচ্ছে জানিয়ে বলেন, তিনি তাঁর সন্তানকে শেষ বারের জন্য জড়িয়ে ধরতে চান। ডাক্তাররান তখন তাঁর সারা শরীরে মোমের প্রলেপ এঁটে দেন এবং বাচ্চাটিকে তাঁর বুকের ওপর রাখেন। তারপর সাথে সাথেই শিশুটির কান্না থামিয়ে দেয়। আর মা পৃথিবী ছেড়ে চলে যান।"

      (হিন্দিতে লেখা মূল ক্যাপশন: "बहुत ही ह्र्दयविदारक घटना" इटली की महिला कोरोना की तीसरी और आखरी स्टेज में थी सामने उसका 18 महीने का बच्चा जो बहुत रो रहा था। उसने अपनी आखरी इच्छा डाक्टरों से जाहिर की वो अपने बच्चे को एक बार गले लगाना चाहती हैं डाक्टरों ने उसकी पूरी बॉडी को पारदर्शी मोम से कवर करके बच्चे को उसकी छाती पर लेटा दिया बच्चा तुरंत चुप हो गया और उसकी मां इस दुनिया से अलविदा हो गई ...।। मां की ममता महान हैं।'')


      ছবিটি ফেসবুকেও একই দাবি সমেত শেয়ার করা হয়েছে।

      बहुत ही ह्र्दयबिदारक घटना इटली की महिला कोरोना की तीसरी ओर आखरी स्टेज में थी सामने उसका 18 महीने का बच्चा जो बहुत रो...

      Posted by मेरा भारत महान । on Monday, 20 April 2020


      পোস্টকে আর্কাইভ করে রাখা হয়েছে এখানে।

      টুইটারে ছবিটিকে শেয়ার করে দাবি করা হয়েছে এই মহিলাটি কোভিড-১৯ পজিটিভ একজন রোগী।

      Heart Touching Pic On Internet 💔
      Corona infected mother😭 - mother is mother, mother is love♥️♥️#StayAtHomeSaveLives pic.twitter.com/gQJpc93YMh

      — Sʏᴇᴅ Fᴀɪꜱᴀʟ ʜᴜꜱꜱᴀɪɴ (@XyedFHussain) March 23, 2020

      আরও পড়ুন: জনস হপকিন্স নিজে থেকেই জানালো কোভিড-১৯ ভাইরাল সতর্কতা তালিকা তাদের নয়

      তথ্য যাচাই

      তথ্যের অনুসন্ধানে বুম প্রথমে ছবিটিকে ইন্টারনেটে রিভার্স ইমেজ করে এবং বুম জানতে পারে ছবিটি রয়েছে ম্যাগনাম ফটো'র সংগ্রহে। ম্যাগনাম ফটো'র সংগ্রহে রয়েছে সারা বিশ্বের বিশেষ বিশেষ মুহূর্তের ছবি। রবার্ট কাপা, হেনরি কারটিয়ের ব্রেসনে'র মতো কালজয়ী চিত্রগ্রাহকরা স্থাপনা করেছিলেন এই ম্যাগনাম ফটো সংস্থার।

      ভাইরাল হওয়া এই ছবিটি ১৯৮৫ সালে সিয়াটেলের একটি ক্যান্সার চিকিৎসা কেন্দ্রে একজন রোগিনীর স্টেমসেল প্রতিস্থাপনের ঠিক আগে ক্যামেরাবন্দী করেছিলেন আমেরিকার বর্ষীয়ান চিত্রসাংবাদিক বার্ট গ্লিন।

      ছবিটির ক্যাপশনে বলা হয়, "মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, সিয়াটেল, ওয়াশিংটন, ১৯৮৫। ফ্রেড হাচিনসন সেন্টার – ল্যামিনার এয়ার ফ্লো রুমে সংক্রমণ থেকে সুরক্ষিত শিশু। অস্থিমজ্জা প্রতিস্থাপনের আগে রেডিয়েশন দেওয়া হয়েছে শিশুটিকে।"

      (মূল ইংরেজি ক্যাপশন: "USA, SEATTLE, WASHINGTON, 1985. Fred Hutchinson Cancer Center- Infant inside Laminar Air Flow Room protection from infection. The child has been irradiated prior to marrow transplant.")


      অস্থিমজ্জার স্টেমসেল প্রতিস্থাপনের চিকিৎসার আগে পুরো শরীরে বিকিরন দিতে হয়।

      খ্যাতনামা চিত্রসাংবাদিক বার্ট গ্লিন ২০০৮ সালে মারা যান। বিংশ শতকের শীত যুদ্ধের নানা ঘটনাবলী বার্ট গ্লিনের ল্যান্সে মুহূর্তবন্দী হয়ে আছে। কিউবান বিপ্লবের সময়ে বার্ট গ্লিনের তোলা ফিদেল কাস্ত্রোর অনেক ছবিও ম্যাগনাম ফটোর সংগ্রহে আছে।

      এর আগে, ২৮ মার্চ ২০২০ তারিখে মিশরের 'এলওয়াতাননিউজ' এই ভাইরাল ছবির তথ্য যাচাই করে।

      আরও পড়ুন: লিবিয়া উপকূলে অভিবাসীদের নৌকাডুবির ভিডিওকে বলা হল করোনাভাইরাসে মৃত লাশ

      Tags

      Coronavirus COVID-19 Coronavirus Deaths Italy Fake News Fact Check Fred Hutchinson Cancer Treatment Center Magnum Photos Burt Glinn Radiation Seattle USA Robert capa Cuba 
      Read Full Article
      Claim :   ছবির দাবি কোভিড-১৯ এ মৃত্যুর ঠিক আগে একজন মহিলাকে তার সন্তানের সঙ্গে দেখা যাচ্ছে
      Claimed By :  Facebook Posts & Twitter
      Fact Check :  False
      • Facebook
      • Twitter
      • Whatsapp
      • Telegram
      • Linkedin
      • Email
      • Print
      • link
      • Facebook
      • Twitter
      • Whatsapp
      • Telegram
      • Linkedin
      • Email
      • Print
      • link
      • Facebook
      • Twitter
      • Whatsapp
      • Telegram
      • Linkedin
      • Email
      • Print
      • link
      Next Story
      • Facebook
      • Twitter
      • Whatsapp
      • Telegram
      • Linkedin
      • Email
      • link
      • Facebook
      • Twitter
      • Whatsapp
      • Telegram
      • Linkedin
      • Email
      • link
      • Facebook
      • Twitter
      • Whatsapp
      • Telegram
      • Linkedin
      • Email
      • link
      Our website is made possible by displaying online advertisements to our visitors.
      Please consider supporting us by disabling your ad blocker. Please reload after ad blocker is disabled.
      X
      X
      We use cookies for analytics, advertising and to improve our site. You agree to our use of cookies by continuing to use our site. To know more, see our Cookie Policy and Cookie Settings.Ok
      Or, Subscribe to receive latest news via email
      Subscribed Successfully...
      Copy HTMLHTML is copied!
      There's no data to copy!