BOOM

Trending Searches

    BOOM

    Trending News

      • ফ্যাক্ট চেক
      • বিশ্লেষণ
      • ফাস্ট চেক
      • আইন
      • Home-icon
        Home
      • Authors-icon
        Authors
      • Contact Us-icon
        Contact Us
      • Methodology-icon
        Methodology
      • Correction Policy-icon
        Correction Policy
      • ফ্যাক্ট চেক-icon
        ফ্যাক্ট চেক
      • বিশ্লেষণ-icon
        বিশ্লেষণ
      • ফাস্ট চেক-icon
        ফাস্ট চেক
      • আইন-icon
        আইন
      • Home
      • ফ্যাক্ট চেক
      • ২০১৩ সালের বাংলাদেশের ভিডিও অসমে...
      ফ্যাক্ট চেক

      ২০১৩ সালের বাংলাদেশের ভিডিও অসমে পুলিশি আক্রমণের ঘটনা বলে চালানো হচ্ছে

      বুম দেখে ভিডিওটি ৬ বছরের পুরনো এবং বাংলাদেশে তোলা।

      By - Saket Tiwari | 9 Jan 2020 6:45 AM GMT
      • Facebook
      • Twitter
      • Whatsapp
      • Telegram
      • Linkedin
      • Email
      • Print
      • link
      • Facebook
      • Twitter
      • Whatsapp
      • Telegram
      • Linkedin
      • Email
      • Print
      • link
      • Facebook
      • Twitter
      • Whatsapp
      • Telegram
      • Linkedin
      • Email
      • Print
      • link
    • ২০১৩ সালের বাংলাদেশের ভিডিও অসমে পুলিশি আক্রমণের ঘটনা বলে চালানো হচ্ছে

      রাতে পুলিশি অভিযানের বিচলিত করার মত একটি বাংলাদেশি ভিডিওয় আহত ও মৃত বিক্ষোভকারীদের পড়ে থাকতে দেখা যাচ্ছে। কিন্তু সেটিকে অসমের ঘটনা বলে অনলাইনে শেয়ার করা হচ্ছে।

      বুম দেখে ভিডিওটি ২০১৩ সালের এবং ভারতের সঙ্গে তার কোনও সম্পর্ক নেই।

      ২.২৬ সেকেন্ডের ভিডিওটি মিথ্যে করেই ভারতের ন্যাশনাল রেজিস্টার অফ সিটিজেন্স বা এনসিআর-এর সঙ্গে জুড়ে দেওয়া হয়েছে।

      ক্লিপটিতে সংঘর্ষ দমনের হাতিয়ারে সজ্জিত পুলিশকে বিক্ষোভকারীদের ঘিরে ফেলে মারতে দেখা যাচ্ছে। ভিডিওটি বিভিন্ন ক্যাপশন সমেত সোশাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে।

      পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খাঁনও ভিডিওটি শেয়ার করেন। কিন্তু টুইটারে সমালোচিত হওয়ার পর উনি ডিলিট করে দেন সেটি।

      আরও পড়ুন: ভুয়ো খবরের খপ্পরে ইমরান খান, সোশাল মিডিয়ায় শোরগোলে ডিলিট করলেন টুইট

      যাচাই করার জন্য ভিডিওটি আমাদের হেল্পলাইনেও (৭৭০০৯০৬১১১) আসে।

      বুমের হেল্পলাইনে আসা বার্তা।


      আরও পড়ুন: জেএনইউ তাণ্ডব: সম্পর্কহীন যৌন খেলনা ও কনডমের ছবি ভাইরাল করা হচ্ছে

      ফেসবুকে ভাইরাল

      ক্লিপটি ফেসবুকেও এই বলে ভাইরাল হয়েছে যে সেটি এনআরসি সম্পর্কিত।


      একই দাবিতে বিভিন্ন টুইটার ব্যবহারকারী ভিডিওটি শেয়ার করেছেন।

      Asam me NRC lagu, logo ko gharoo se uthana shuru ho chuka h.
      News wale aapko ye nahi dekhayegi, kyun ki wo bik chuki h, ab aapki aur humari zimmadari h is video ko ziyada se ziyada share karne ki. pic.twitter.com/YM5YV3XAnq

      — Majhar Chaudhary (@MajharChaudhary) January 2, 2020


      আরও পড়ুন: ২০১৬'র প্রতিবাদীদের উপর পুলিশি প্রহারের ভিডিও সাম্প্রতিক বলে ভাইরাল হল

      তথ্য যাচাই

      বুম দেখে যে পুলিশের পোশাকে RAB বা র‍্যাব অ্যাকশন ব্যাটেলিয়ন-এর ইনসিগনিয়া বা পরিচয়চিহ্ন লাগানো আছে। র‍্যাব হল বাংলাদেশ পুলিশের অপরাধ ও সন্ত্রাস দমন শাখা। ওই পরিচয়চিহ্নটি একাধিকবার দেখা যাচ্ছে ক্লিপটিতে। ছবিগুলি তুলনা করা হয়েছে নীচে।


      আমরা ভিডিওটির কয়েকটি প্রধান ফ্রেম বেছে নিয়ে রিভার্স ইমেজ সার্চ করি। দেখা যায়, সাত বছর আগে সেটি 'ডেইলিমোশন'-এ আপলোড করা হয়। ডেইলিমোশান হল একটি ভিডিও স্ট্রিম করার ওয়েবসাইট। ভিডিওটির বিবরণে বলা হয়, "৬ মে সকালে, ২.৩০ থেকে ৪.০০-এর মধ্যে, যৌথ বাহিনী ৩,০০০-এরও বেশি নির্দোষ ও ঘুমন্ত হেফাজত কর্মীকে হত্যা করে।"


      এর পর আমরা "বাংলাদেশ পুলিশ" আর "হেফাজত এ ইসলাম ২০১৩", এই কি-ওয়ার্ডগুলি দিয়ে ইউটিউবে সার্চ করি। দেখা যায়, ১০ সেপটেম্বর ২০১৩ সালে ওই একই ভিডিও ওই প্ল্যাটফর্মে আপলোড করা হয়েছিল।

      সতর্কবার্তা: বিচলিত করার মতো দৃশ্য

      এই সংক্রান্ত খবর সার্চ করলে দেখা যায়, ৫-৬ মে ঘটনাটি ঘটে। সেই সময় পুলিশ আর ধর্মীয় মৌলবাদীদের মধ্যে সংঘর্ষ বাধে ঢাকায়। মৌলবাদীরা কড়া ইসলামি আইন প্রণয়নের দাবি করছিলেন।

      ভিডিওটিতে পুলিশকে খুব ভোরে অভিযান চালাতে দেখা যায়।

      'দ্য গার্ডিয়ান', 'বিবিসি' ও 'আল জাজিরা' প্রভৃতি বিদেশি সংবাদ মাধ্যমগুলিও ওই সংঘর্ষটি সম্পর্কে রিপোর্ট করে। গার্ডিয়ানের খবর অনুযায়ী সুরক্ষা বাহিনী কাঁদানে গ্যাস ও রাবার বুলেটের সাহায্যে প্রায় ২০,০০০ অবস্থানকারীকে উৎখাত করে। নীচের ভিডিওটি দেখুন।

      বিবিসিতে প্রকাশিত রিপোর্টের নির্বাচিত অংশ নীচে দেওয়া হল।

      "বাংলাদেশে পুলিশ ও ইসলামি বিক্ষোভকারীদের মধ্যে সংঘর্ষে অন্ততপক্ষে ২৭ জন মারা গেছেন এবং আরও অনেকে আহত হয়েছেন। রবিবার ঢাকায় হেফাজত এ ইসলামের এক বিক্ষোভ সমাবেশকে ছত্রভঙ্গ করতে পুলিশ স্টান গ্রেনেড ও রাবার বুলেট ব্যবহার করে। কিন্তু রবিবার ও সোমবারও সারাদিন শহরের নানা জায়গায় সংঘর্ষ ঘটতে থাকে। আরও জোরাল ইসলামি নীতি প্রণয়নের দাবিতে কয়েক হাজার ইসলামপন্থী শহরে জড়ো হয়েছিলেন।"



      আরও পড়ুন: সিএএ-র বিরুদ্ধে প্রতিবাদকারীদের আঘাত কি সাজানো? একটি তথ্য যাচাই

      Tags

      Assam Protests Citizenship Amendment Act Dhaka Bangladesh Detention Centre NRC 
      Read Full Article
      Claim :   ভিডিও দেখায় অসমে পুলিশি অত্যাচারের ছবি
      Claimed By :  Facebook, Whatsapp, Twitter,
      Fact Check :  False
      • Facebook
      • Twitter
      • Whatsapp
      • Telegram
      • Linkedin
      • Email
      • Print
      • link
      • Facebook
      • Twitter
      • Whatsapp
      • Telegram
      • Linkedin
      • Email
      • Print
      • link
      • Facebook
      • Twitter
      • Whatsapp
      • Telegram
      • Linkedin
      • Email
      • Print
      • link
      Next Story
      • Facebook
      • Twitter
      • Whatsapp
      • Telegram
      • Linkedin
      • Email
      • link
      • Facebook
      • Twitter
      • Whatsapp
      • Telegram
      • Linkedin
      • Email
      • link
      • Facebook
      • Twitter
      • Whatsapp
      • Telegram
      • Linkedin
      • Email
      • link
      Our website is made possible by displaying online advertisements to our visitors.
      Please consider supporting us by disabling your ad blocker. Please reload after ad blocker is disabled.
      X
      X
      We use cookies for analytics, advertising and to improve our site. You agree to our use of cookies by continuing to use our site. To know more, see our Cookie Policy and Cookie Settings.Ok
      Or, Subscribe to receive latest news via email
      Subscribed Successfully...
      Copy HTMLHTML is copied!
      There's no data to copy!