BOOM

Trending Searches

    BOOM

    Trending News

      • ফ্যাক্ট চেক
      • বিশ্লেষণ
      • ফাস্ট চেক
      • আইন
      • Home-icon
        Home
      • Authors-icon
        Authors
      • Contact Us-icon
        Contact Us
      • Methodology-icon
        Methodology
      • Correction Policy-icon
        Correction Policy
      • ফ্যাক্ট চেক-icon
        ফ্যাক্ট চেক
      • বিশ্লেষণ-icon
        বিশ্লেষণ
      • ফাস্ট চেক-icon
        ফাস্ট চেক
      • আইন-icon
        আইন
      • Home
      • ফ্যাক্ট চেক
      • বাংলাদেশ ও সিরিয়ার পুরনো ছবিকে...
      ফ্যাক্ট চেক

      বাংলাদেশ ও সিরিয়ার পুরনো ছবিকে সাম্প্রতিক দিল্লি দাঙ্গার ছবি বলা হল

      বুম তথ্য যাচাই করে দেখতে পায় ছবিগুলি সিরিয়া ও বাংলাদেশের। একটিতে বোমার আঘাত থেকে বেঁচে ফেরা মানুষদের ছবি দেখা যাচ্ছে এবং অন্যটিতে পুলিশের মারধরের ছবি দেখানো হয়েছে।

      By - Saket Tiwari | 5 March 2020 4:10 PM GMT
      • Facebook
      • Twitter
      • Whatsapp
      • Telegram
      • Linkedin
      • Email
      • Print
      • link
      • Facebook
      • Twitter
      • Whatsapp
      • Telegram
      • Linkedin
      • Email
      • Print
      • link
      • Facebook
      • Twitter
      • Whatsapp
      • Telegram
      • Linkedin
      • Email
      • Print
      • link
    • বাংলাদেশ ও সিরিয়ার পুরনো ছবিকে সাম্প্রতিক দিল্লি দাঙ্গার ছবি বলা হল

      দুটি অস্বস্তিকর ছবি নতুন করে ছড়িয়ে পড়েছে যার একটিতে দেখা যাচ্ছে বাংলাদেশের পুলিশি অত্যাচারের ছবি অন্যটিতে যুদ্ধ আক্রান্ত সিরিয়ায় শিশুদের কান্নার ছবি। এই ছবি দুটিতে দাবি করা হয়েছে যে গত সপ্তাহে উত্তর পূর্ব দিল্লিতে যে সাম্প্রদায়িক হিংসা এবং দাঙ্গা ছড়ায় এই দুটি সেই ঘটনার ছবি।

      ছবি দুটির একটিতে দেখা যাচ্ছে একজন পুলিশ একটি আতঙ্কিত শিশুকে মারার জন্য লাঠি উঁচিয়েছে। বুম অনুসন্ধান করে দেখতে পায় ছবিটি আসলে বাংলাদেশের। অপর অস্বস্তিকর ছবিটি আসলে সিরিয়ার, এই ছবিতে দেখা যাচ্ছে বোমা বিস্ফোরণে বেঁচে যাওয়া তিন শিশুকে একজন সান্তনা দিচ্ছেন।

      দুটি ছবিকেই দিল্লির দাঙ্গার ছবি বলে মিথ্যে দাবি করা হচ্ছে। দিল্লির এই হিংসার ঘটনার ফলে এখনো পর্যন্ত ৪৫ জনের মৃত্যু হয়েছে এবং ২০০-র মানুষ আহত হয়েছেন।

      ছবিগুলি ফেসবুকের নীতি লঙ্ঘন করায় সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।

      উপরন্তু অল ইন্ডিয়া কংগ্রেস কমটির জাতীয় মূখপাত্র এবং প্রাক্তন সাংসদ উদিত রাজ এই ছবি দুটি টুইট করেছেন। যখন উত্তর পূর্ব দিল্লিতে দাঙ্গা ছড়িয়ে পড়ে তখন তিনি এই ছবিগুলি শেয়ার করেন।

      এরকম অপ্রাসঙ্গিক ছবি শেয়ার করার জন্য অনেকেই রাজকে সজাগ করেন। টুইটগুলি আর্কাইভ করা আছে এখানে ও এখানে।

      याद रखो
      एक बच्चे की हत्या
      एक औरत की मौत
      एक आदमी का
      गोलियों से चिथड़ा तन
      किसी शासन का ही नहीं
      सम्पूर्ण राष्ट्र का है पतन। pic.twitter.com/jV0PjR32FL

      — Dr. Udit Raj (@Dr_Uditraj) February 29, 2020


      मुझे बचाना उन इंसानों को बचाना है ,
      जिनकी हड्डियां तलाब में बिखरी पङी हैं।
      मुझको बचाना अपने पुरखों को बचाना है,
      मुझको बचाना अपने बच्चों को बचाना है,
      तुम मुझे बचाओ !
      मैं तुम्हारा कवि हूं ।
      -विद्रोही pic.twitter.com/nIBoeYFQdt

      — Dr. Udit Raj (@Dr_Uditraj) March 1, 2020

      আরও পড়ুন: দিল্লির দাঙ্গায় হিন্দু মহিলা আক্রান্ত হওয়ার এই ছবিগুলি মিথ্যে

      তথ্য যাচাই

      বুম রিভার্স ইমেজ সার্চ করে এবং দেখতে পায় দুটি ছবিই পুরানো এবং অপ্রাসঙ্গিক।

      প্রথম ছবি

      বাংলাদেশে দশ বছর আগের এক প্রতিবাদ-বিক্ষোভের ছবি।

      এই ছবিটিতে একজন পুলিশকে একটি আতঙ্কিত শিশুকে মারার জন্য লাঠি নিয়ে উদ্ধত হতে দেখা গেছে সেটি আসলে ২০১০ সালের এবং বাংলাদেশের ছবি। এই ছবিটি তুলেছিলেন বৈদ্যুতিন সংবাদ সংস্থা এ এফ পির চিত্রসাংবাদিক মুনির উজ্জামান। ছবিটি গেটি ইমেজেসের স্টক ইমেজে দেখতে পাওয়া যাবে। একটি ব্রিটিশ দৈনিক দ্যগার্ডিয়ানে ছবিটি ২০১০ সালের ৩০শে জুন প্রকাশিত হয়েছিল। ছবির ক্যপশন অনুসারে বাংলাদেশ পুলিশ এবং জামাকাপড়ের কারখানার শ্রমিকদের মধ্যে সংঘর্ষ হয় তাতে ঐ ছবির পুলিশকর্মীকে ছবিতে দেখা যাওয়া ছেলেটিকে ভয় দেখাতে দেখা যায়। ২০১০ সালে ঐ শ্রমিকরা কম বেতন এবং নিম্নমানের কাজের পরিবেশের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করছিলেন।

      ছবির ক্যাপশনে লেখা ছিল, " ২০১০ সালের ৩০শে জুন জামাকাপড়ের কারখানার শ্রমিকদের সংঘর্ষের সময় এক বাংলাদেশি পুলিশ লাঠি উঁচিয়ে একটি শিশুকে ভয় দেখায়। প্রায় ১৫০০০ শ্রমিক বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকায় সমস্ত গুরুত্বপূর্ণ রাস্তা বন্ধ করে রাস্তায় প্রতিবাদে নামে। এই ছবিটি কমবেতন এবং নিম্নমানের কাজের পরিবেশের বিরুদ্ধে চলা এই প্রতিবাদের একটি অংশ। এইসব শ্রমিকরা পশ্চিমি রিটেলের বহু বড় বড় নামের জন্য কাজ করেন। এরা ঢাকার শহরের উত্তরের অংশ উত্তরার সব গুরুত্বপূর্ণ রাস্তা বন্ধ করলে পুলিশ তাদের ছত্রখান করার জন্য টিয়ার গ্যাস ও জলকামান ছোঁড়ে। এএফপি ফোটো মুনির উজ্জামান (ফোটো তুলেছেন মুনির উজ্জামান/ এএফপি ভায়া গেটি ইমেজেস)"

      দ্বিতীয় ছবি


      দ্বিতীয় ছবিটি সিরিয়ার আলেপ্পো শহরে ২০১৪ সালে বমা আক্রমনের ফলে যারা বেঁচে যায় তাদের ছবি। রিভার্স ইমেজ সার্চ করে আমরা সিবিএস নিউজে প্রকাশিত একটি ফোটো গ্যালারিতে সিরিয়ার যুদ্ধের একটি ছবি দেখতে পাই। ছবির ক্যাপশন অনুসারে ছবিটি তুলেছেন এএফপির চিত্রসাংবাদিক জেন আল-রিফাই।

      ছবির সঙ্গে লেখা হয়, "সিরিয়ায় সংঘর্ষ: ২০১৪ সালের ১৪ ই মে সিরিয়ার আলেপ্পো শহরের উত্তর অংশে সাহোর অঞ্চলে বোমা আক্রমনের ফলে বাড়িঘর ধংস্ব হয়ে যাওয়ায় এই সিরিয়ান মহিলা তাঁর সন্তানদের স্বান্তনা দিচ্ছেন। আলেপ্পো শহরে একসময় আড়াই কোটি মানুষের বাস ছিল এবং এই শহরকে সিরিয়ার অর্থনৈতিক শক্তিকেন্দ্র হিসাবে দেখা হত। ২০১২ সালের মাঝামাঝি সময় লড়াই শুরু হওয়ার পর থেকে এই শহর সরকার এবং তার বিরুদ্ধ শক্তির মধ্যে দ্বিধা বিভিক্ত হয়ে যায়। জেন আল-রিফাই/ এএফ পি/ গেটি ইমেজ)

      আরও পড়ুন: পশ্চিমবঙ্গে স্ত্রী ও শিশুর মাটি খুঁড়ে দেহ বের করার ভিডিও সাম্প্রদায়িক রঙ সহ ছড়ানো হল

      Tags

      সিরিয়া যুদ্ধ বাংলাদেশের গারমেন্টস কারখানায় প্রতিবাদ বাংলাদেশ দিল্লি দাঙ্গা দিল্লি হিংসা Syria War Syria Conflicts Bangladesh Dhaka Garment Workers Protests Delhi Violence Delhi Riots Anti-CAA Protests 
      Read Full Article
      Claim :   ছবির দাবি দিল্লিতে দাঙ্গার অবস্থা
      Claimed By :  Twitter and Facebook
      Fact Check :  False
      • Facebook
      • Twitter
      • Whatsapp
      • Telegram
      • Linkedin
      • Email
      • Print
      • link
      • Facebook
      • Twitter
      • Whatsapp
      • Telegram
      • Linkedin
      • Email
      • Print
      • link
      • Facebook
      • Twitter
      • Whatsapp
      • Telegram
      • Linkedin
      • Email
      • Print
      • link
      Next Story
      • Facebook
      • Twitter
      • Whatsapp
      • Telegram
      • Linkedin
      • Email
      • link
      • Facebook
      • Twitter
      • Whatsapp
      • Telegram
      • Linkedin
      • Email
      • link
      • Facebook
      • Twitter
      • Whatsapp
      • Telegram
      • Linkedin
      • Email
      • link
      Our website is made possible by displaying online advertisements to our visitors.
      Please consider supporting us by disabling your ad blocker. Please reload after ad blocker is disabled.
      X
      X
      We use cookies for analytics, advertising and to improve our site. You agree to our use of cookies by continuing to use our site. To know more, see our Cookie Policy and Cookie Settings.Ok
      Or, Subscribe to receive latest news via email
      Subscribed Successfully...
      Copy HTMLHTML is copied!
      There's no data to copy!