Explore

HomeNo Image is Available
AuthorsNo Image is Available
Contact UsNo Image is Available
MethodologyNo Image is Available
Correction PolicyNo Image is Available

Languages & Countries :






More about them

ফ্যাক্ট চেকNo Image is Available
বিশ্লেষণNo Image is Available
ফাস্ট চেকNo Image is Available
আইনNo Image is Available

Explore

HomeNo Image is Available
AuthorsNo Image is Available
Contact UsNo Image is Available
MethodologyNo Image is Available
Correction PolicyNo Image is Available

Languages & Countries :






More about them

ফ্যাক্ট চেকNo Image is Available
বিশ্লেষণNo Image is Available
ফাস্ট চেকNo Image is Available
আইনNo Image is Available
ফ্যাক্ট চেক

‘আই লাভ কেওড়াতলা মহাশ্মশান’ সোশাল মিডিয়ার ভাইরাল ভুয়ো ছবি

বুম যাচাই করে দেখে ২০১১ সালের আসল ছবিতে ‘আই লাভ কেওড়াতলা মহাশ্মশান’ লেখা নেই। ছবিটি রদবদল করে ভুয়ো খবর ছড়ানো হচ্ছে।

By - Sk Badiruddin | 11 April 2023 11:50 AM IST

সোশাল মিডিয়ায় সম্পাদিত ভুয়ো ছবি ছড়িয়ে দাবি করা হচ্ছে দক্ষিণ কলকাতার সাহানগর কেওড়াতলা মহাশ্মশানেও (Sahanagar Keoratola crematorium) এবার বসানো হয়েছে ‘আই লাভ কেওড়াতলা মহাশ্মশান’ (I Love Keoratala Mahasashan) লেখা সাইনবোর্ড।

বুম যাচাই করে দেখে ২০১১ সালের আসল ছবিতে ‘আই লাভ কেওড়াতলা মহাশ্মশান’ লেখা নেই। ছবিটি রদবদল করে ভুয়ো খবর ছড়ানো হচ্ছে। 

সোশাল মিডিয়ায় ভাইরাল হওয়া একাধিক পোস্টে দেখা যায় দক্ষিণ কলকাতার অন্যতম শবদাহ ঘাট কেওড়াতালা মহাশ্মশানে ইংরেজিতে ‘আই লাভ কেওড়াতলা মহাশ্মশান’ (I Love Keoratala Mahasashan ) লেখা ফলক লাগানো হয়েছে।

লাল হৃদয় চিহ্ন সহ এই ধরণের নান্দনিক আক্রেলিক সাইন বোর্ডের ফলক দেশ ও রাজ্যের বিভিন্ন শহরে এমনকি ওয়ার্ডে ওয়ার্ডেও বসানো হচ্ছে সাম্প্রতিক সময়ে। 

ছবিটি ব্যাপকভাবে ফেসবুকে ছড়ানো হয়েছে। এরকম দুটি পোস্ট দেখুন এখানেএখানে



 একটি ফেসবুক পোস্ট আর্কাইভ করা আছে এখানে। 



ছবিটি টুইট করে ক্যাপশন লেখা হয়েছে, “মহাশ্মশান বানান ভুল, শিক্ষা দপ্তর পুরো জেলে এটা দেখেই বোঝা যাচ্ছে ( শ্মশানে শেলফি স্পট!!)” (ক্যাপশনের বানান অপরিবর্তিত)



টুইটটি আর্কাইভ করা আছে এখানে



তথ্য যাচাই

আমরা ভাইরাল ছবিটিকে রিভার্স সার্চ করে উইকিমিডিয়াতে আসল ছবিটি খুঁজে পাই।

‘সাহানগর শহদাহ ঘাট কেওড়াতলা কলকাতা’ ক্যাপশনে ছবিটি ২০১১ সালের ১৪ অক্টোবর উইকিমিডিয়াতে আপলোড করা হয়েছিল। (আর্কাইভ লিঙ্ক)

বুম দেখে ছবির সূত্র হিসাবে ফোটোগ্রাফার বিশ্বরূপ গাঙ্গুলির নাম লেখা রয়েছে।


একই ছবি ২০১৯ সালে টাইমস অফ ইন্ডিয়ায় প্রতিবেদনেও প্রকাশিত হয়েছিল।

বুম নিশ্চিত হয়েছে ভাইরাল ছবিটি এই পুরনো ছবি থেকেই সম্পাদনা করা হয়েছে। ছবিটির বাঁদিকে এক ব্যক্তিকে হেঁটে আসতে দেখা যায়। আসল ছবিতে ঘড়ির সময় ও ভুয়ো ছবির সময় একই— বিকেল ৩ টে ৩৫।



 এই ভুয়ো ছবি নিয়ে সোমবার নবান্নে বিরক্তি প্রকাশ করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন তিনি। 



Tags:

Related Stories