Explore

HomeNo Image is Available
AuthorsNo Image is Available
Contact UsNo Image is Available
MethodologyNo Image is Available
Correction PolicyNo Image is Available

Languages & Countries :






More about them

ফ্যাক্ট চেকNo Image is Available
বিশ্লেষণNo Image is Available
ফাস্ট চেকNo Image is Available
আইনNo Image is Available

Explore

HomeNo Image is Available
AuthorsNo Image is Available
Contact UsNo Image is Available
MethodologyNo Image is Available
Correction PolicyNo Image is Available

Languages & Countries :






More about them

ফ্যাক্ট চেকNo Image is Available
বিশ্লেষণNo Image is Available
ফাস্ট চেকNo Image is Available
আইনNo Image is Available
ফ্যাক্ট চেক

NDTV ধান ও চাল ভূল তথ্য পরিবেশন নিয়ে Ravish Kumar ক্ষমা চাইলেন

ফেসবুকে পোস্ট করে রবীশ কুমার ও NDTV India ভুল স্বীকার করার পর, ১৮ জানুয়ারির অনুষ্ঠানে ওই ভুল সংশোধন করা হয়।

By - Mohammed Kudrati | 20 Jan 2021 4:35 AM GMT

এনডিটিভি ইন্ডিয়ার (NDTV India) সঞ্চালক রবীশ কুমার (Ravish Kumar) এবং ওই চ্যানেলের পক্ষ থেকে সোশাল মিডিয়ার মাধ্যমে ক্ষমা চাওয়া হল। কুমার ধান এবং চাল উৎপাদনের পরিসংখ্যান সংক্রান্ত তথ্য ভুল ভাবে এক সঙ্গে পরিবেশন করেন। ১৪ জানুয়ারি তিনি তাঁর শো 'প্রাইম টাইমে' (Prime Time) এই ভুল তথ্য দেন। ওই অনুষ্ঠানে তিনি বর্তমান কৃষক আন্দোলনের (Farmers Protest) বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোচনা করার সময় এই ভুলটি করেন।

ক্রেতাসুরক্ষা, খাদ্য ও গনবণ্টন দফতরের কেন্দ্রীয় মন্ত্রী পীযুষ গোয়েলের টুইট করা একটি পোস্টারের উপর নির্ভর করে তিনি ওই তথ্য দেন। ওই পোস্টারে বলা হয় যে, ২০১৯-২০২০ সালের খরিফ শস্য বিক্রির সময় ধানের উৎপাদন ছিল ৪২৩ লক্ষ মেট্রিক টন। তা ২০২০-২০২১ সালে বেড়ে হয় ৫৩৪ লক্ষ মেট্রিক টন (১০ জানুয়ারি ২০২১ পর্যন্ত, এবং যা এখনও চলছে)। এই ক্ষেত্রে প্রায় ২৬% শতাংশ বৃদ্ধি হয়েছে।
পোস্টারটি নীচে দেখতে পাবেন।
ওই শোয়ে কুমার বলেন যে ওই পোস্টারে ধান উৎপাদনের পরিসংখ্যান নয় বরং চালের পরিসংখ্যান দেওয়া হয়েছে। তিনি বলেন যে, ২০১৯-২০২০ সালের খরিফ শস্যের বাজারে চালের উৎপাদন ছিল ৫১৯ লক্ষ মেট্রিক টন, এবং তার ফলে বাৎসরিক উৎপাদন ২৬% বাড়তে পারে না।
পরে তিনি জানান যে সরকার পক্ষ থেকে কেউ ভুল তথ্য দিয়েছে, বা কেউ ইচ্ছাকৃতভাবে মিথ্যে ছড়ানোর জন্য তথ্য বিকৃত করছে। তিনি অভিযোগ করেন, প্রধানমন্ত্রীর মুখসমেত সরকারি পোস্টার যাচাই না করে এক জন মন্ত্রী এত বড় ভুল এই ভাবে টুইট করেছেন।
তাঁর মন্তব্য নীচে দেখতে পাবেন।
Full View
কুমার এবং এনডিটিভি ইন্ডিয়া স্বীকার করেছেন যে তাঁরা ধান এবং চালের তথ্য গুলিয়ে ফেলেছিলেন। গণবণ্টন এবং ফুড কর্পোরেশন অব ইন্ডিয়ার দফতরের ওয়েবসাইটে ধান উৎপাদন সংক্রান্ত কোনও তথ্য পাওয়া যায়নি বলেই এই ভুল হয়েছে বলে তাঁরা জানিয়েছেন।
ওপরে দেওয়া ইউটিউবের আসল ভিডিওর বর্ণনায় লেখা হয়েছে যে, ধানের পরিসংখ্যানের প্রতিবেদনে একটি ভুল আছে এবং তা ১৮ জানুয়ারির শোয়ে সংশোধন করা হবে।
হিন্দিতে লেখা ওই ব্যাখ্যা, "सूचना - इस विडियो में 32 मिनट पर एक पोस्टर दिखाया गया है जो 2019-20 और 2020-21 में पैडी की सरकारी ख़रीद की तुलना करता है। इस विडियो के निर्माता ये स्पष्ट करना चाहते हैं कि ख़रीद के इन आँकड़ों को समझने में चूक हुई है और इसे 18 जनवरी 2021 के एपिसोड में ठीक कर दिया जाएगा"।
এ বিষয়ে এখানে পড়তে পারেন।
এনডিটিভি ইন্ডিয়া ও রবীশ কুমারের পক্ষ থেকে যে ব্যাখ্যা দেওয়া হয়েছে তা নীচে পড়তে পারেন।
Full View


তথ্য কি বলছে?

ক্রেতা সুরক্ষা, খাদ্য ও গণবণ্টন মন্ত্রক ২০২০-২০২১ সালে খরিফ শস্য বিক্রির সময়ের পরিসংখ্যান প্রকাশ করেছে।
সরকার জানিয়েছে যে, এই পরিসংখ্যান অনুসারে তারা ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত ৫৩৪.৪৪ লক্ষ মেট্রিক টন ধান ক্রয় করেছে। গত বছরের তুলনায় তা ২৬.২৪% বৃদ্ধি পেয়েছে। গত বছর এই ক্রয়ের পরিমাণ ছিল ৪২৩.৩৫ লক্ষ মেট্রিক টন। মহারাষ্ট্র, কর্ণাটক, বিহার, পাঞ্জাব, উত্তরপ্রদেশ, ওড়িশা, তেলঙ্গানা, উত্তরাখণ্ড, চন্ডীগড়, জম্মু ও কাশ্মীর, কেরল, গুজরাত, অন্ধ্রপ্রদেশ, ছত্তিশগড়, মধ্যপ্রদেশ, ঝাড়খণ্ড, অসম, পশ্চিমবঙ্গ ও তামিলনাড়ুতে এই উৎপাদন হয়েছে। এর মধ্যে পাঞ্জাবে উৎপাদন হয়েছে ২০২.৭৭ লক্ষ মেট্রিক টন, যা মোট উৎপাদনের ৩৭.৯৪%।
সরকার আরও জানিয়েছে যে, ন্যূনতম সহায়ক মূল্যের (মিনিমাম সাপোর্ট প্রাইস বা এমএসপি) মাধ্যমে ফসল বিক্রি করে প্রায় ৭১.১৩ লক্ষ কৃষক উপকৃত হয়েছেন, যার মূল্য প্রায় ১,০০,৯০৩ কোটি। ওই পরিসংখ্যান এখানে পড়তে পারেন।

Related Stories