Explore

HomeNo Image is Available
AuthorsNo Image is Available
Contact UsNo Image is Available
MethodologyNo Image is Available
Correction PolicyNo Image is Available

Languages & Countries :






More about them

ফ্যাক্ট চেকNo Image is Available
বিশ্লেষণNo Image is Available
ফাস্ট চেকNo Image is Available
আইনNo Image is Available

Explore

HomeNo Image is Available
AuthorsNo Image is Available
Contact UsNo Image is Available
MethodologyNo Image is Available
Correction PolicyNo Image is Available

Languages & Countries :






More about them

ফ্যাক্ট চেকNo Image is Available
বিশ্লেষণNo Image is Available
ফাস্ট চেকNo Image is Available
আইনNo Image is Available
ফ্যাক্ট চেক

রাহুল গাঁধীর জন্য কেমব্রিজের র‌্যাঙ্কে অবনমন বলে পুরনো খবর ছড়াল

বুম দেখে রিপোর্টটি ২০১৯ সালের, রাহুল গাঁধীর ভাষণের সঙ্গে এর কোনও সম্পর্ক নেই।

By - Archis Chowdhury | 13 March 2023 5:27 PM IST

কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের (Cambridge University) বিশ্ব র‌্যাঙ্কিং পড়ে গেছে বলে দ্য গার্ডিয়ান-এর একটি রিপোর্টকে ওই বিশ্ববিদ্যালয়ে দেওয়া রাহুল গাঁধীর (Rahul Gandhi) সাম্প্রতিক ভাষণের সঙ্গে যুক্ত করা হয়েছে।

বুম দেখে দাবিটি মিথ্যে। সেটি ২০১৯-এ প্রকাশ পায় এবং রাহুল গাঁধীর সঙ্গে তার কোনও যোগ নেই।

তাঁর সাম্প্রতিক যুক্ত রাজ্য সফর কালে, ৩ মে, ২০২৩-তে রাহুল গাঁধী একটি ভাষণ দেন। বিষয় ছিল, ‘লার্নিং টু লিসেন ইন দ্য টোয়েন্টিফার্স্ট সেঞ্চুরি (একবিংশ শতাব্দীতে শুনতে শেখা)। ওই ভাষণে উনি তাঁর ‘ভারত জোড়ো’ পদযাত্রার অভিজ্ঞতার কথা শোনান। সেই সঙ্গে উনি ভারতের গণতন্ত্রের ওপর ক্রমাগত আঘাতের কথারও উল্লেখ করেন। যার ফলে উনি ক্ষমতাসীন ভারতীয় জনতা দল-এর (বিজেপি) উষ্মার কারণ হয়ে দাঁড়ান।

‘বিশ্বের বিশ্ববিদ্যালয়গুলির তালিকায়, কেমব্রিজে আগের তুলনায় সবচেয়ে নীচের স্থানে নেমে গেছে’ – এই শিরোনামে দ্য গার্ডিয়ান পত্রিকায় প্রকাশিত একটি রিপোর্টের স্ক্রিনশট পোস্টগুলিতে শেয়ার করা হয়েছে। সেটির ক্যাপশনে বলা হয়: “যদি কোনও মূর্খকে ভূরাজনীতি নিয়ে ভাষণ দিতে আমন্ত্রণ করা হয়, এবং ওই উদ্দেশ্য প্রনোদিত ব্যক্তি নিজের দেশকে বিদেশের মাটিতে দাঁড়িয়ে গালমন্দ করে এবং আন্তর্জাতিক মাফিয়া চক্রের সামনে নির্বাচন ব্যবস্থাকে বিদ্রুপ করে, তাহলে একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের এমনই হাল হয়। সেটি বিশ্বাসযোগ্যতা হারায়।”

এই ধরনের পোস্ট আমরা টুইটার ফেসবুকে দেখতে পাই।

তথ্য যাচাই

রাহুল গাঁধী কেমব্রিজ-এ দু’বার বক্তৃতা দেন। প্রথমবার, মে ২০২২-এ, বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীদের সঙ্গে ভাব বিনিময়ের সময় এবং দ্বিতীয়টি হল সম্প্রতি, মার্চের গোড়ায়।

রিপোর্টটির শিরোনাম দিয়ে বুম গুগলে সার্চ করে। তার ফলে, আমরা ১৯ জুন, ২০১৯-এ দ্য গার্ডিয়ান-এ প্রকাশিত একটি লেখা দেখতে পাই। সেটি রাহুল গাঁধীর সাম্প্রতিক সফরের চার বছর আগে প্রকাশিত হয়। এবং তাঁর প্রথম সফরের তিন বছর আগে।

গবেষণা সংস্থা কিউএস-এর তালিকায় কেমব্রিজ সহ অন্যান্য ব্রিটিশ বিশ্ববিদ্যালয়গুলি কী ভাবে নীচের দিকে নামছে, সে কথাই বলা হয়েছে রিপোর্টটিতে।

তাছাড়া, ওই লেখায় রাহুল গাঁধীর কোনও উল্লেখ নেই। ব্রেক্সিট গণভোটের পর ‘আর্থিক সঙ্কোচনই’ ওই অবনয়নের কারণ হিসেবে দেখানো হয় ওই লেখায়।

ওই লেখায় বলা হয়, “এই পরিবর্তনের মানে হল, কেমব্রিজ এখন ইটিএইচ জুরিখ-এর পেছনে ষষ্ঠ স্থানে রয়েছে। তার ফলে, সুইজারল্যান্ডের ওই কারিগরি বিশ্ববিদ্যালয় এখন, ইউরোপে, অক্সফোর্ডের পরে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে। এই প্রথমবার সেটি কেমব্রিজকে ছাড়িয়ে যায়।”


Tags:

Related Stories