Explore

HomeNo Image is Available
AuthorsNo Image is Available
Contact UsNo Image is Available
MethodologyNo Image is Available
Correction PolicyNo Image is Available

Languages & Countries :






More about them

ফ্যাক্ট চেকNo Image is Available
বিশ্লেষণNo Image is Available
ফাস্ট চেকNo Image is Available
আইনNo Image is Available

Explore

HomeNo Image is Available
AuthorsNo Image is Available
Contact UsNo Image is Available
MethodologyNo Image is Available
Correction PolicyNo Image is Available

Languages & Countries :






More about them

ফ্যাক্ট চেকNo Image is Available
বিশ্লেষণNo Image is Available
ফাস্ট চেকNo Image is Available
আইনNo Image is Available
ফ্যাক্ট চেক

২০১৭ সালে বিহারের রাস্তার খানাখন্দের ছবি ওয়েনাড়ের বলে শেয়ার করা হল

যে সাংবাদিক বিহারের বেহাল রাস্তা নিয়ে লিখেছিলেন, তিনি জানান যে, ছবিটি ২০১৭ সালে তোলা হয়।

By - Ankita Maneck | 13 July 2020 11:51 AM IST

২০১৭ সালে তোলা বিহারের খানাখন্দে ভরা একটি রাস্তার ছবি ওয়েনাড়ের বলে চালানো হচ্ছে। পোস্টের উদ্দেশ্য মূলত কংগ্রেস নেতা রাহুল গাঁধী প্রতি কটাক্ষ করা, কারণ কেরলের ওই সংসদীয় কেন্দ্র থেকে উনি নির্বাচিত হন। বুম দেখে ছবিটি হল বিহারের ভাগলপুরের কাছে এনএইচ-৮০ এর।

সোশাল মিডিয়ায় পোস্টটি শেয়ার করা হচ্ছে। সেটির সঙ্গে দেওয়া বিদ্রুপাত্মক ক্যাপশনেরে দাবি, "রাহুল গাধীর কেন্দ্র ওয়েনাড় হল দেশের প্রথম স্মার্ট সিটি। সকলের বাড়ির সামনে একটা করে সুইমিংপুল আছে।" পোস্টটির আর্কাইভ সংস্করণ এখানে আছে।
Full View

একই ক্যাপশন সহ রাজনৈতিক গ্রুপগুলির মধ্যে পোস্টটি শেয়ার করা হচ্ছে। পোস্টের আর্কাইভ করা আছে এখানে

তথ্য যাচাই 

রিভার্স ইমেজ সার্চ করলে, আমরা ২০১৭ সালের কিছু টুইট করা পোস্টের সন্ধান পাই। তাতে বলা হয়, বিহারের ভাগলপুরের কাছে এনএইচ-৮০-র ছবি সেটি। কি-ওয়ার্ড দিয়ে সার্চ করলে, ২৯ জুন ২০১৭ তারিখের 'টাইমস অফ ইন্ডিয়া'র একটি রিপোর্টের সন্ধান পাওয়া যায়। তাতে বিহারের ভাগলপুর-পিরপাইন্টি-মিরজাচৌকি জাতীয় সড়কের শোচনীয় অবস্থা তুলে ধরা হয়।
প্রতিবেদনটির লেখক কুমার রাজেশ বুমকে জানান যে, ওটি হল ভাগলপুরে এনএইচ-৮০'র ছবি। টাইমস অফ ইন্ডিয়ার প্রতিবেদনটি সোশাল মিডিয়ায় ঝড় তোলে। কারণ রাস্তাটির বেহাল অবস্থা দেখে বিচলিত হন অনেক সোশাল মিডিয়া ব্যবহারকারী।
একদল সোশাল মিডিয়া ব্যবহারকারী রাস্তাটির অবস্থার কথা জেনে স্তম্ভিত হয়ে যান। আর, অন্য একদল মনে করেন প্রতিবেদনটি বানানো। বিহারের প্রাক্তন উপ মুখ্যমন্ত্রী খানাখন্দের অভিযোগটি উড়িয়ে দেন। টাইমস অফ ইন্ডিয়ার রিপোর্টটি বেরনর তিন দিন পর ২ জুন ২০২৭ তারিখে উনি একটা ছবি টুইট করেন।
একটি এবিপি রিপোর্টেও বলা হয় ছবিটি কয়েক মাস পুরনো। এবং তার ডান পাশে রাস্তাটির বর্তমান অবস্থার ছবিও প্রকাশ করা হয়।

Tags:

Related Stories