Explore

HomeNo Image is Available
AuthorsNo Image is Available
Contact UsNo Image is Available
MethodologyNo Image is Available
Correction PolicyNo Image is Available

Languages & Countries :






More about them

ফ্যাক্ট চেকNo Image is Available
বিশ্লেষণNo Image is Available
ফাস্ট চেকNo Image is Available
আইনNo Image is Available

Explore

HomeNo Image is Available
AuthorsNo Image is Available
Contact UsNo Image is Available
MethodologyNo Image is Available
Correction PolicyNo Image is Available

Languages & Countries :






More about them

ফ্যাক্ট চেকNo Image is Available
বিশ্লেষণNo Image is Available
ফাস্ট চেকNo Image is Available
আইনNo Image is Available
ফ্যাক্ট চেক

সেনাবাহিনী বলছে, বায়ুসেনাকে সমালোচনা করা বিপিন রাওয়াতের চিঠিটি ভুয়ো

প্রতিরক্ষা বাহিনীর প্রধান ও প্রাক্তন সেনা প্রধানের লেখা তথাকথিত ভাইরাল চিঠিটি ভুয়ো বলে জানিয়েছে ভারতীয় সেনাবাহিনী।

By - Mohammed Kudrati | 6 Jan 2020 6:49 PM IST

চিফ অফ ডিফেন্স স্টাফসদ্য নিয়োজিত চিফ অফ ডিফেন্স স্টাফ (সিডিএস) ও প্রাক্তন সেনা প্রধান বিপিন রাওয়াতের নামে লেখা একটি ভাইরাল চিঠির সত্যতা অস্বীকার করেছে ভারতীয় সেনা। চিঠির শুরুটা বেশ সাধারণ। তাতে ভারতের সেনা বাহিনীর সদস্যদের নতুন বছরের অভিন্দন জানানো হয়েছে। কিন্তু পরের ভাগে বলা হয়েছে যে, ফেব্রুয়ারি ২০১৯-এ, যখন পুলওয়ামা ও বালাকোটের ঘটনাকে কেন্দ্র করে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়, তখন নওশেরায় দেশের সীমান্ত রক্ষা করার ক্ষেত্রে বায়ু সেনার তুলনায় সেনাবাহিনীর ভূমিকা বেশি উল্লেখযোগ্য ছিল। ওই চিঠিতে আরও বলা হয় যে, সিডিএস (প্রতিরক্ষা বাহিনীর তিন বিভাগের প্রধান) হিসেবে উনি নৌসেনা ও বায়ুসেনাকে, সেনাবাহিনীর মত করেই পরিচালনা করবেন।

চিঠিটিতে কোনও তারিখ নেই। এবং তাতে সেনা প্রধানের সিল ও রাওয়াতের স্বাক্ষর রয়েছে।


বুমের হেল্পলাইনে (৭৭০০৯০৬১১১) চিঠিটি আসে।


টুইটার ব্যবহারকারীরাও চিঠিটিকে ভুয়ো বলে চিহ্নিত করেন। তাঁরা পাকিস্তানের সোশাল মিডিয়া ও সে দেশের সেনাবাহিনীকেও ওই চিঠি প্রচারের জন্য দায়ী করেন।


ভারতীয় সেনাবাহিনীর তরফ থেকে টুইটারের মাধ্যমে জানিয়ে দেওয়া হয় যে, চিঠিটি ভুয়ো। সেই সঙ্গে টুইটার ব্যবহারকারীদের এই মর্মে সতর্ক করে দেওয়া হয় যে, তাঁরা যেন ওই ধরনের খবর বিশ্বাস না করেন।

রাওয়াত ১ জানুয়ারি ভারতের প্রথম সিডিএস হিসেবে দায়িত্বভার গ্রহণ করেন। প্রতিরক্ষাবাহিনীর তিন বিভাগের শীর্ষে থাকবেন সিডিএস—সমপদাধিকারীদের মধ্যে অগ্রগণ্য হবেন উনি। প্রতিরক্ষাবাহিনীর সামগ্রিক বিষয়গুলি সম্পর্কে সিডিএস-ই কেন্দ্রীয় সরকারকে পরামর্শ দেবেন। আর সেনা, নৌসেনা আর বায়ুসেনার প্রধানরা নিজ নিজ বিভাগ সম্পর্কে কেন্দ্রীয় সরকারকে ওয়াকিবহাল রাখবেন। সদ্য তৈরি ডিপার্টমেন্ট অফ মিলিটারি অ্যাফেয়ার্স-এর (প্রতিরক্ষা বিষয়ক দপ্তর) মাথায় থাকবেন সিডিএস এবং চিফ অফ স্টাফ কমিশনের স্থায়ী চেয়ারম্যানও হবেন উনি। মনে করা হচ্ছে, এই পদক্ষেপ প্রতিরক্ষা বাহিনীর তিন বিভাগের মধ্যে আরও বেশি সমন্বয় সাধন করবে।

Tags:

Related Stories