Explore

HomeNo Image is Available
AuthorsNo Image is Available
Contact UsNo Image is Available
MethodologyNo Image is Available
Correction PolicyNo Image is Available

Languages & Countries :






More about them

ফ্যাক্ট চেকNo Image is Available
বিশ্লেষণNo Image is Available
ফাস্ট চেকNo Image is Available
আইনNo Image is Available

Explore

HomeNo Image is Available
AuthorsNo Image is Available
Contact UsNo Image is Available
MethodologyNo Image is Available
Correction PolicyNo Image is Available

Languages & Countries :






More about them

ফ্যাক্ট চেকNo Image is Available
বিশ্লেষণNo Image is Available
ফাস্ট চেকNo Image is Available
আইনNo Image is Available
ফ্যাক্ট চেক

২০১৯ সালে নাগরিকত্ব বিলের প্রতিবাদে অসমের ছবি ছড়াল ত্রিপুরা হিংসা বলে

বুম দেখে ছবিটি ২০১৯ সালের ডিসেম্বর মাসে অসমে নাগরিকত্ব বিলের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ-বিক্ষোভের।

By - Sk Badiruddin | 1 Nov 2021 9:26 AM GMT

অসমে (Assam) রাস্তায় আগুন জ্বালিয়ে ২০১৯ সালের ডিসেম্বর মাসে নাকরিকত্ব সংশোধনী বিলের(Anti-Citizenship Amendment Bill) প্রতিবাদের ছবি সোশাল মিডিয়ায় ভুয়ো দাবি সহ শেয়ার করা হচ্ছে।

২৬ অক্টোবর ২০২১ উত্তর ত্রিপুরার বিভিন্ন অঞ্চলে উত্তেজনা ছড়ায় বিশ্ব হিন্দু পরিষদের র‍্যালিকে কেন্দ্র করে। বিশ্ব হিন্দু পরিষদ বাংলাদেশের দুর্গা পুজোয় কোরান রাখা ঘিরে ছড়ানো সাম্প্রদায়িক হিংসার প্রেক্ষিতে ওই র‍্যালি আয়োজন করে। ওই র‍্যালিতে অংশ নেওয়া উন্মত্ত জনতার একাংশ পানিসাগরের রোয়া বাজার এলাকায় দোকান ও বাড়িতে হামলা চালায়, ভাঙচুর করে বলে অভিযোগ। ত্রিপুরা পুলিশ উত্তেজনার পরিস্থতি নিয়ন্ত্রণে আনতে ১৪৪ ধারা জারি করে ও নিরাপত্তাবাহিনী মোতায়েন করে। রাহুল গাঁধী ২৮ অক্টোবর টুইট করে ত্রিপুরার ঘটনা নিয়ে সরকারকে যাথাযত পদক্ষেপ নিতে বলেন।

আরও পড়ুন: বাংলাদশের পর ভোটের আগেরসাম্প্রদায়িক দাঙ্গা ছড়াল ত্রিপুরায়

সোশাল মিডিয়ায় ভাইরাল হওয়া ছবিটিতে দেখা যায় রাস্তায় হোর্ডিং ও বাঁশ স্তূপাকারে জড়ো করে আগুন ধরানো হয়েছে। পাশে একদল বিক্ষুব্ধ জনতা দাঁড়িয়ে রয়েছে।

ছবিটি ফেসবুকে শেয়ার করে ক্যাপশন লেখা হয়েছে, "আজ নিঃস্ব হি*ন্দু পরিষদ ত্রিপুরায় ১৫টি মসজিদ ভাঙচুর করেছে মিছিল করে। ৩টি মসজিদ সম্পূর্ণ ভেঙ্গে ফেলা হয়। মুসলমানদের ঘরবাড়ি জ্বালিয়ে দেওয়া হয়। তাদের দোকানপাট লুট করা হয়। মুসলমানদের বিরুদ্ধে প্রকাশ্য যুদ্ধ চলছে ত্রিপুরায়। সিপিআইএমের দুটি অফিস পুড়িয়ে দেওয়া হয়। মিডিয়া হাউসে হামলা হয়েছে, ভাঙচুর হয়েছে। অনেকে আহত হয়। সিসিটিভি ক্লিপ সোশাল মিডিয়ায় ঘুরছে। সর্বত্র অগ্নিসংযোগ চলছে। এক সপ্তাহ ধরে এসব চলছে। কোনো টিভি চ্যানেলে কোনও খবর নেই। এ নিয়ে কোনো নেতার কোনও টুইট নেই। এত ঘটনায় এখন পর্যন্ত কাউকে গ্রেপ্তার করা হয়নি। ত্রিপুরা কি ভারতের বাইরে......?"

ফেসবুক পোস্টটি দেখা যাবে এখানে

তথ্য যাচাই

বুম রিভার্স সার্চ করে দেখে ছবিটি ত্রিপুরার হিংসার ঘটনার সঙ্গে সম্পর্কিত নয়।

১১ ডিসেম্বর ২০১৯ প্রকাশিত ফার্স্ট পোস্টের এক লেখায় ছবিটি প্রথম প্রকাশিত হয়। ওই প্রতিবেদনে অসম ও উত্তরপূর্বের রাজ্যগুলির নাগরিকত্ব বিল বিরোধী প্রতিবাদের কথা উল্লেখ করা হয়। ছবিটিকে সংবাদ সংস্থা পিটিআই-এর সূত্র হিসেবে ক্যাপশন লেখা হয়, "নাগরিকত্ব বিল ঘিরে অসমে বুধবারও প্রতিবাদ অব্যহত।"

এই একই ছবি প্রকাশিত হয় ওড়িশাপোস্টের ১২ ডিসেম্বর ২০১৯ প্রকাশিত প্রতিবেদনে। ওই প্রতিবেদনে লেখা হয় পুলিশের গুলিতে নাগরিকত্ব বিল বিরোধী দুই বিক্ষোভকারী মারা যায়। কার্ফু লঙ্ঘন করে হাজার হাজার জনতা বিলের প্রতিবাদে রাস্তায় নামে।

Related Stories