Explore

HomeNo Image is Available
AuthorsNo Image is Available
Contact UsNo Image is Available
MethodologyNo Image is Available
Correction PolicyNo Image is Available

Languages & Countries :






More about them

ফ্যাক্ট চেকNo Image is Available
বিশ্লেষণNo Image is Available
ফাস্ট চেকNo Image is Available
আইনNo Image is Available

Explore

HomeNo Image is Available
AuthorsNo Image is Available
Contact UsNo Image is Available
MethodologyNo Image is Available
Correction PolicyNo Image is Available

Languages & Countries :






More about them

ফ্যাক্ট চেকNo Image is Available
বিশ্লেষণNo Image is Available
ফাস্ট চেকNo Image is Available
আইনNo Image is Available
ফ্যাক্ট চেক

নাগরিকত্ব আইন বিক্ষোভ: মহিলা নিগ্রহের ছবিকে অসম পুলিশের নির্যাতন বলা হচ্ছে

বুম যাচাই করে দেখেছে মূল ছবিটি ২০১৬ সালে উত্তরপ্রদেশে মহিলা নিগৃহীত হওয়ার ঘটনার।

By - Sk Badiruddin | 23 Dec 2019 4:54 PM GMT

উত্তরপ্রদেশে মহিলা নিগ্রহের পুরনো ছবি শেয়ার করে মিথ্যে দাবি করা হয়েছে ছবিটি অসমে এনআরসি ও নাগরিকত্ব আইনের বিরোধকারীদের উপর অত্যাচারের ছবি। বুম এই একই ছবি ২০১৯ সালের মার্চ মাসে খণ্ডন করেছিল। তখন ছবিটি শেয়ার করে ভুয়ো দাবি করা হয়েছিল যে, এটি পশ্চিমবঙ্গে নারী সুরক্ষার অবক্ষয়ের চিত্র। বুমের প্রতিবেদনটি পড়া যাবে এখানে। উত্তরপ্রদেশে মাইনপুরিতে ২০১৬ সালে নিগৃহের ঘটনা এটি।

ভাইরাল হওয়া ছবি দুটিতে এক মহিলাকে প্রতিবাদী ভূমিকায় দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা যাচ্ছে। পাশে একটি বাচ্চাকে কাঁদতে দেখা যাচ্ছে। সবুজ সালোয়ার পরিহিত ওই মহিলার কপাল থেকে রক্ত বেরচ্ছে। পাশে দাড়িয়ে রয়েছে বেশ কয়েজন পুলিশ।

ভাইরাল হওয়া ফেসবুক পোস্টটিতে ক্যাপশন লেখা হয়েছে, "অসমে NRC ও CAA এর বিরোধকারীদের উপর অত্যাচারের চিত্রটা একবার দেখুন.... বাংলায় আমারা অনেক সুখে আছি"


পোস্টটি দেখা যাবে এখানে। পোস্টটি আর্কাইভ করা আছে এখানে

তথ্য যাচাই

বুম মূল ছবিটি যাচাই করে দেখেছে ছবিটির সঙ্গে অসমে নাগরিকত্ব আইন বা এনআরসি নিয়ে বিরোধিতার কোনও যোগ নেই যেমনটি ওই ভাইরাল ফেসবুক পোস্টে দাবি করা হয়েছে।

ছবিটি ২০১৬ সালের অগস্ট মাসে উত্তরপ্রদেশের মাইনপুরির ঘটনা যেখানে কয়েকজন দুস্কৃতকারীদের দ্বারা হেনস্থা হন এক মহিলা। প্রতিবাদ করলে ওই নিগ্রহকারীদের হাতে তিনি প্রহৃত হন। তার স্বামীও হেনস্থার শিকার হন। তখন তাদের মেয়েটি কাঁদতে থাকে।

এ ব্যাপারে বিস্তারিত পড়া যাবে এখানেএখানে

সংবাদ সংস্থা এএনআই ২০১৬ সালের ১৯ ডিসেম্বর বিষয়টি নিয়ে টুইট করে।

বিষয়টি নিয়ে ইন্ডিয়া টুডে টিভি চ্যানেলের ভিডিও প্রতিবেদনটি নীচে দেখা যাবে।

Full View

Related Stories