Explore

HomeNo Image is Available
AuthorsNo Image is Available
Contact UsNo Image is Available
MethodologyNo Image is Available
Correction PolicyNo Image is Available

Languages & Countries :






More about them

ফ্যাক্ট চেকNo Image is Available
বিশ্লেষণNo Image is Available
ফাস্ট চেকNo Image is Available
আইনNo Image is Available

Explore

HomeNo Image is Available
AuthorsNo Image is Available
Contact UsNo Image is Available
MethodologyNo Image is Available
Correction PolicyNo Image is Available

Languages & Countries :






More about them

ফ্যাক্ট চেকNo Image is Available
বিশ্লেষণNo Image is Available
ফাস্ট চেকNo Image is Available
আইনNo Image is Available
ফ্যাক্ট চেক

গাড়ির ডিকিতে বাচ্চাদের বসিয়ে রাখায় একটি পরিবারকে ছেলেধরা মনে করা হয়, ছবির দৌলতে অনলাইনে ছড়াল গুজব

লাডওয়া থানার সঙ্গে যোগাযোগ করলে, পুলিশ ছেলেধরার গুজবটা নসাৎ করে দেয়। জানায়, গাড়ির ভেতরে জায়গা না থাকায়, বাচ্চাদের ডিকিতে বসানো হয়েছিল।

By - Swasti Chatterjee | 22 Aug 2019 8:44 AM GMT

তিনটি ছবিতে দেখা যাচ্ছে, গাড়ির ডিকিতে বসে আছে কয়েকটি বাচ্চা আর ছেলেধরা মনে করে একটি পরিবারকে ঘিরে রেখেছে জনতা। ছবিগুলি সোশাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে।

একটি গাড়ির ডিকিতে বসে আছে তিনটি বাচ্চা। তাদের ছবিগুলি হোয়াটস্যাপ আর ফেসবুকে ভাইরাল হয়েছে। সেই সঙ্গে দেওয়া হয়েছে মিথ্যে বিবরণ। তাতে বলা হয়েছে, ছেলেধরাদের খপ্পরে পড়েছে বাচ্চা তিনটি।



ফেসবুক পোস্টে জায়গাটিকে পশ্চিমবঙ্গের দুর্গাপুর বলে চিহ্নিত করা হয়েছে।

ওই মেসেজটি বুমের হেল্পলাইনেও আসে।

বুম রিভার্স ইমেজ সার্চ করলে, ওই বিষয়ে ‘ভাস্কর’-এ প্রকাশিত এক প্রতিবেদন সামনে আসে।

হরিদ্বার থেকে ফেরার সময়, হরিয়ানার লাডওয়ায়, ছেলেধরা সন্দেহে একটি পরিবার আক্রান্ত হয়।

বুম লাডওয়ার স্টেশন হাউস অফিসার (এসএইচও) এস কুমারের সঙ্গে যোগাযোগ করে। উনি বলেন, ওই ঘটনা ঘটেছিল।

“সুরেন্দ্র ও সুনীল কুমারের বাবা রাম নিওয়াস ছ’মাস আগে মারা যান। দুই ভাই হরিদ্বারে তাঁদের বাবার পিন্ডদান করে ফিরছিলেন। জলখাবারের জন্য তাঁরা লাডওয়ায় থামেন। ওই সময়, তাঁরা গাড়ির পেছনের ডালা তুলে বাচ্চাদের খাওয়াতে যান। তাই দেখে স্থানীয় মানুষ সন্দিহান হয়ে পড়েন এবং পরিবারটিকে ঘিরে ধরেন।”

কুমার আরও বলেন, “পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছায়। গাড়ির রেজিস্ট্রেশন আর পরিবারটির আধার কার্ড যাচাই করা হয়। জিজ্ঞাসাবাদ করে জানা যায় যে, তাঁদের সুইফ্ট ডিজায়ার গাড়ির ভেতরে জায়গা না হওয়ার কারণে, বাচ্চাদের ডিকিতে রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া। সাবধানতাবশত তাদের বেঁধেও রাখা হয়েছিল।”

বুম সুরেন্দ্র কুমারের সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করে। কিন্তু সফল হয়নি। তাই এটা পরিষ্কার হয়নি যে, ডিকির ঢাকনাটা খোলা ছিল না বন্ধ। বা এও জানা যায়নি যে, কেন বাচ্চাদের সেখানে রাখাটা সেই পরিবারের সদস্যদের নিরাপদ বলে মনে হয়েছিল।

ছবিতে কালো পোশাক-পরা এক ব্যক্তির হদিস করতে পারিনি আমরা। তবে ঘটনাটির সঙ্গে ছবিগুলির কোনও সম্পর্ক নেই।

Related Stories