Explore

HomeNo Image is Available
AuthorsNo Image is Available
Contact UsNo Image is Available
MethodologyNo Image is Available
Correction PolicyNo Image is Available

Languages & Countries :






More about them

ফ্যাক্ট চেকNo Image is Available
বিশ্লেষণNo Image is Available
ফাস্ট চেকNo Image is Available
আইনNo Image is Available

Explore

HomeNo Image is Available
AuthorsNo Image is Available
Contact UsNo Image is Available
MethodologyNo Image is Available
Correction PolicyNo Image is Available

Languages & Countries :






More about them

ফ্যাক্ট চেকNo Image is Available
বিশ্লেষণNo Image is Available
ফাস্ট চেকNo Image is Available
আইনNo Image is Available
ফাস্ট চেক

মনগড়া কাহিনী সমেত ভাইরাল চিতাবাঘের শিকারের দৃশ্যের এই ছবি

বুম দেখে ২০১৩ সালে তোলা এই ছবির ফোটোগ্রাফার অ্যালিশন বাটিজিয়েগ ২০১৭ সালেই জানান ভাইরাল হওয়া দাবিটি ভুয়ো এবং মনগড়া।

By - Srijit Das | 22 Jun 2021 4:05 PM IST

Claim

কেনিয়ার মাসাইমারাতে চিতাবাঘের ইম্পালা শিকারের এক পুরোনো ছবি সম্প্রতি ফের বিভ্রান্তিকর দাবি করে ভাইরাল হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। পোস্টটিতে মিথ্যে দাবি করে লেখা হয়, শিকার দৃশ্যের ছবিটি যে ফোটোগ্রাফার লেন্সবন্দি করেছিলেন তিনি হৃদয়-বিদায়ক এই দৃশ্য দেখার পরে অবসাদে চলে যান। ভাইরাল এই কাহিনীর সারমর্ম অনুযায়ী, মা হরিণ চিতাবাঘের হাতে আত্মসমর্পণ করে তার বাচ্চাদের পালাতে সাহায্য করে এবং ছবিটিতে চিতাবাঘদের খপ্পরে পড়া অসহায় মা হরিণটিকে বাচ্চাদের নিরাপদে পালিয়ে যাওয়া অবধি তাকিয়ে থাকতে দেখা যায়।

Fact

বুম রিভার্স সার্চ করে ছবিটিকে ওয়াইল্ড লাইফ ফোটোগ্রাফার অ্যালিশন বাটিজিয়েগের ওয়েবসাইটে খুঁজে পায়। অ্যালিশন ২০১৩ সালের সেপ্টেম্বর মাসে চিতাবাঘের ইম্পালা শিকারের দৃশ্যটি লেন্সবন্দি করেন কেনিয়ার মাসাইমারাতে। নারাশা নামের মা চিতা বাঘটি তার শাবকদের শিকার ধরার কৌশল শেখানোর সময় বারবার ব্যর্থ হচ্ছিল তার শাবকেরা। সমগ্র শিকারের দৃশ্যটির প্রতিটি ধাপ ক্যামেরাবন্দি করেন তিনি। এরপর ২০১৭ সালে এক ফেসবুক পোস্টে দৃশ্যটি তোলার পর তার মানসিক অবসাদে চলে যাওয়ার দাবিটি খণ্ডন করেন অ্যালিশন। তিনি লেখেন ভাইরাল এই কাহিনীটি আষাঢ়ে গল্প ছাড়া কিছুই নয়। ২০১৯ সালে ভাইরাল ছবিটি একই দাবিসমেত ভাইরাল হলে বুম তার তথ্য যাচাই করে।


Tags:

Related Stories