Explore

HomeNo Image is Available
AuthorsNo Image is Available
Contact UsNo Image is Available
MethodologyNo Image is Available
Correction PolicyNo Image is Available

Languages & Countries :






More about them

ফ্যাক্ট চেকNo Image is Available
বিশ্লেষণNo Image is Available
ফাস্ট চেকNo Image is Available
আইনNo Image is Available

Explore

HomeNo Image is Available
AuthorsNo Image is Available
Contact UsNo Image is Available
MethodologyNo Image is Available
Correction PolicyNo Image is Available

Languages & Countries :






More about them

ফ্যাক্ট চেকNo Image is Available
বিশ্লেষণNo Image is Available
ফাস্ট চেকNo Image is Available
আইনNo Image is Available
ফ্যাক্ট চেক

প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর স্ত্রীর উকিলের সঙ্গে ছবি ভুয়ো দাবি সহ ছড়াচ্ছে সোশাল মিডিয়ায়

২০১৫ সালে গান্ধীনগরে যশোদাবেন আইনজীবি সন্দীপ মোদীকে নিয়ে তার নিরাপত্তা সংক্রান্ত ব্যাপারে আরটিআইয়ের উত্তর চেয়ে রাজ্য তথ্য কমিশনারের দারস্থ হন।

By - Sk Badiruddin | 2 Aug 2019 1:13 PM GMT

সোশাল মিডিয়ায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর স্ত্রী যশোদাবেনের পুরনো ছবি শেয়ার করে দাবি করা হয়েছে প্রধানমন্ত্রী তাকে স্ত্রী হিসেবে না মানায় তিনি আদালতের দারস্থ হয়েছেন। পোস্টের সঙ্গে শেয়ার করা ছবিতে যশোদাবেন হাতে একটি দলিলের মত কাগজ নিয়ে দাঁড়িয়ে আছেন। পাশে তার সঙ্গে তিনজন ব্যক্তি রয়েছেন। এক ব্যক্তির হাতে রয়েছে উকিলের মত পোষাক।

ফেসবুক পোস্টটিতে ক্যাপশন লেখা হয়েছে, “ইনি হলেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদির স্ত্রী মাননীয়া শ্রীমতী যোশদাবেন মোদী । মাননীয় চৌকিদার ওনাকে স্ত্রী হিসাবে মানছে না তাই ওনি বিচারের আশায় আদালতের দরজায় ঘুরে বেড়াচ্ছেন । মাননীয় চৌকিদার আমরা দেশ বাসি জানতে চাই যে আমাদের এই বোনটা (যোশদাবেন মোদী) কবে বিচার পাবেন ???”

৮৬ লাইক ও ৪২ জন শেয়ার করেছে পোস্টটি। পোস্টটি দেখা যাবে এখানে। পোস্টটি আর্কাইভ করা আছে এখানে

পোস্টটির স্ক্রিনশট।

তথ্য যাচাই

বুম রিভার্স সার্চ করে জেনেছে ছবিটি ২০১৫ সালের। যশোদাবেন তার নিরাপত্তা সংক্রান্ত ব্যাপারে আরটিআই করার ৪ মাস পর আরটিআইয়ের উত্তর না মেলায় তিনি তার উকিল সন্দীপ মোদীকে নিয়ে গান্ধীনগরে দ্বিতীয়বার আবেদন করার জন্য রাজ্য তথ্য কমিশনারের কাছে গিয়েছিলেন।

২০১৪ সালের নভেম্বর মাসে তিনি মেহেসনা পুলিশের কাছে আরটিআই দাখিল করেন প্রধানমন্ত্রীর স্ত্রী হিসেবে তিনি কি ধরনের নিরাপত্তা পাওয়ার যোগ্য এবং যা তাকে দেওয়া হয়েছে তা যথার্থ কিনা।

মেহেরা জেলা পুলিশ ওই বছরের ২৭ ডিসেম্বর তথ্য দিতে অস্বীকার করে জানায় তার সমস্ত প্রশ্ন স্থানীয় নিরাপত্তার ব্যুরোর অধীন যা তথ্য জানার অধিকারের বাইরে। এর পর তিনি ২০১৫ সালের জানুয়ারী মাসে জেলা পুলিশ সুপার জে আর মোথালিয়ার কাছে আবেদন করেন। সেটিও বাতিল করা হয়।

২০১৪ সালের ২৬ মে নরেন্দ্র মোদী শপথ গ্রহন করার পর মেহেসনা পুলিশ তাকে নিরাপত্তা দিতে শুরু করে। ৫ জন করে দু-দফায় ১০ জন করে সশস্ত্র পুলিশ মোতায়েন করা হয় তার নিরাপত্তা রক্ষায়।

যশোদাবেন তার আরটিআই আবেদনে তৎকালীন নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করেন। যেখানে তার রক্ষীরা ব্যবহার করত সরকারী গাড়ি প্রধানমন্ত্রীর স্ত্রী হওয়া সত্বেও তাকে যাতায়াতের জন্য ব্যবহার করতে হত সাধারন যানবাহন।

প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী তার রক্ষীর হাতের গুলিতে মারা যাওয়ায় তিনি উদ্বেগ প্রকাশ করেছিলেন সেসময়। তিনি সরকারের কাছে জানতে চান বাধ্যতামূলকভাবে প্রত্যেক রক্ষী বহালের আদেশের একটি প্রতিলিপি যেন পেশ করা হয়। বিস্তারিত পড়া যাবে এখানে

বিজনেসওয়ার্ল্ডে প্রাকাশিত প্রতিবেদনের স্ক্রিনশট।

Related Stories