Explore

HomeNo Image is Available
AuthorsNo Image is Available
Contact UsNo Image is Available
MethodologyNo Image is Available
Correction PolicyNo Image is Available

Languages & Countries :






More about them

ফ্যাক্ট চেকNo Image is Available
বিশ্লেষণNo Image is Available
ফাস্ট চেকNo Image is Available
আইনNo Image is Available

Explore

HomeNo Image is Available
AuthorsNo Image is Available
Contact UsNo Image is Available
MethodologyNo Image is Available
Correction PolicyNo Image is Available

Languages & Countries :






More about them

ফ্যাক্ট চেকNo Image is Available
বিশ্লেষণNo Image is Available
ফাস্ট চেকNo Image is Available
আইনNo Image is Available
ফ্যাক্ট চেক

ঝাড়খন্ডে একজন মানসিক ভারসাম্যহীন মহিলার ছবি ছেলেধরা বলে শেয়ার করা হচ্ছে

ঝাড়খন্ড পুলিশ বুমকে জানিয়েছে ওই মহিলা মনোরোগাক্রান্ত। উনি আদেও ছেলেধরা নন।

By - Nivedita Niranjankumar | 24 Sep 2019 6:25 AM GMT

পর পর সাজানো পাঁচটি ছবিতে একজন মহিলাকে একটি পুলিশ স্টেশনে বসে থাকতে দেখা যাচ্ছে। সেগুলি ফেসবুকে শেয়ার করা হচ্ছে এই মিথ্যে দাবি করে যে, উনি একজন ছেলেধরা, যাঁকে ঝাড়খন্ডের বোকারোয় গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

একজন ফেসবুক ব্যবহারকারী ছবিগুলি আপলোড করেন। সঙ্গে দেওয়া হিন্দিতে লেখা ক্যাপশনের তর্জমা করলে দাঁড়ায়: “আজ আমাদের চাস বোকারো মেন রোডে এক ছেলেধরা পাকড়াও হয়েছে। যদি আপনি এই রকম কোনও মহিলাকে দেখেন তাহলে সাবধান হবেন।” পোস্টটি দেখতে এখানে ক্লিক করুন।

ফেসবুক পোস্টটির স্ক্রিনশট।

ছবিতে দেখা যাচ্ছে, এক বিভ্রান্ত মহিলা পুলিশ স্টেশনের বাইরে বসে আছেন। তাঁর পেছনে একটা বোর্ডের কিছুটা অংশ চোখে পড়ছে। তাতে লেখা ‘পিকপকেটিয়ার’ বা পকেটমার।

তথ্য যাচাই

বুম বোকারো পুলিশের সঙ্গে যোগাযোগ করে। তাঁরা বলেন, ওই মহিলা মোটেই ছেলেধরা নন। চাস জেলার ডেপুটি পুলিশ সুপার বহমান তুতি বলেন যে, মহিলা মানসিকভাবে অসুস্থ।

তুতি আরও বলেন, “স্থানীয় মানুষরা তাঁকে এক অপরিচিত ব্যক্তির বাড়ির সামনে দেখতে পায়। তিনি কে এবং কেনই বা  সেখানে তিনি বসে আছেন, সেই প্রশ্নের কোনও সদুত্তর দিতে পারেননি মহিলা। তাই তাঁকে পুলিশ স্টেশনে নিয়ে আসে স্থানীয়রা।” উনি জানান যে, মহিলাকে কেউ মারধর করেনি, উত্যক্তও করেনি কেউ। তাঁকে পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হয়। পুলিশ তাঁর পরিবারের সন্ধান পেয়েছে। তাঁদের আসার অপেক্ষায় আছে। “পুলিশের হাতে মহিলাকে তুলে দেওয়ার পরই ছবিগুলি তোলা হয়,” বলেন তুতি।

উনি আরও বলেন, “ঝাড়খন্ডে ছেলেধরা আটক হয়েছে বলে যে সব মেসেজ ছড়ানো হচ্ছে তার বেশিরভাগই বাজে। মিথ্যে মেসেজ ছড়ানো ঠিক নয়।”

সোশাল মিডিয়ায় ছেলেধরা সংক্রান্ত এই রকম একাধিক গুজব বুম খন্ডন করেছে। অতীতে ওই ধরনের রটনার ফলে, অনেককে নির্মমভাবে মারধোর করা হয়েছে। আবার গনপিটুনির ফলে সারা দেশজুড়ে মারাও গেছে অনেকে।

Related Stories